#বাংলাদেশের_অবস্থান

Описание: বাংলাদেশের_অবস্থান,#বাংলাদেশের_আয়তন,#বাংলাদেশের_সীমানা,#বাংলাদেশের_সর্ব_উত্তরের_থানা_জেলা_বিভাগ,

০৭. বাংলাদেশের সাথে ভারতের ৫টি রাজ্যের সীমান্ত। এগুলো হলো- আসাম, মিজোরাম, ত্রিপুরা, মেঘালয়, পশ্চিমবঙ্গ।
০৮. বাংলাদেশের দক্ষিনে- ভারতের আন্দামান নিকোবর দ্বীপপূঞ্জ (বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত)।
০৯. বাংলাদেশের সীমানা- উত্তরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও মেঘালয়, পূর্বে ভারতের আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম এবং মিয়ানমার। পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ এবং দক্ষিনে বঙ্গোপসাগর।
১০. বাংলাদেশের মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য- ৪৭২১ কি.মি. (ভারতের সাথে- ৩৭১৫কি.মি.; মিয়ানমারের সাথে- ২৮০কি.মি.; সমূদ্র উপকূল- ৭১৬কি.মি.)
১১. বাংলাদেশের মোট সীমানা দৈর্ঘ্য(জল-স্থলসহ)-২৯২৮মাইল। স্থল সীমার দৈর্ঘ্য-৪৪২৭কিমি।
১২. পৃথিবীর দীর্ঘতম কক্সবাজার সমূদ্র সৈকতের দৈর্ঘ্য- ১২০কি.মি.(বাংলাপিডিয়া)।
১৩. সাগরকন্যা- কুয়াকাটা(পটুয়াখালী) সৈকতের দৈর্ঘ্য- ১৮কি.মি.(বাংলাপিডিয়া)।
১৪. বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমূদ্রসীমা- ১২ নটিক্যাল মাইল। অর্থনৈতিক সমূদ্রসীমা- ২০০ নটিক্যাল মাইল।
১৫. মিয়ানমারের সাথে বাংলাদেশের সীমান্ত জেলা- রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ও কক্সবাজার।
১৬. বাংলাদেশের মোট সীমান্ত জেলা- ৩২টি। ভারতের সাথে ৩০টি ও মিয়ানমারের সাথে ৩টি। (রাঙ্গামাটি জেলা ভারত ও মিয়ানমার উভয়ের সাথে সীমান্তবর্তী)।
১৭. বরিশাল বিভাগের সাথে কোন সীমান্ত সংযোগ নেই।
১৮. ছিটমহল হলো একটি দেশের অভ্যন্তরে আরেকটি দেশের বিচ্ছিন্ন ভূখন্ড। ভারতের ভিতরে বাংলাদেশের– ৫১টি এবং বাংলাদেশের ভিতরে ভারতের- ১১১টি ছিটমহল রয়েছে।
১৯. ভারতের অভ্যন্তরে বাংলাদেশের সব ছিটমহলই ভারতের কুচবিহারে। বাংলাদেশে ভারতের ছিটমহলগুলো ৪টি জেলায়। লালমনিরহাট(৫৯টি), নীলফামারী, পঞ্চগড় ও কুড়িগ্রাম।
২০. দহগ্রাম আঙ্গরপোতা ছিটমহল বাংলাদেশের লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম থানায়।
২১. মশালডাঙ্গা ও দাশিয়ার ছড়া ছিটমহল- কুড়িগ্রামে।
২২. রঘুনাথপুর সীমান্তবর্তী স্থানটি- চাপাইনবাবগঞ্জে এবং বিলোনিয়া- ফেনিতে।
২৩. রৌমারী, বড়াইবাড়ী, ইতালামারী সীমান্তবর্তী স্থান- কুড়িগ্রামে।
২৪. পাদুয়া, প্রতাপপুর, গোয়াইনঘাট, জয়ন্তাপুর, কানাইঘাট, জকিগঞ্জ সীমান্তবর্তী স্থান- সিলেট।
২৫. বংলাদেশের উল্যেখযোগ্য সীমান্তবর্তী স্থান ও জেলা- বেড়ুবাড়ী(পঞ্চগড়), বুড়িমারী(লালমনিরহাট), হিলি ও বিরল(দিনাজপুর), বেনাপোল(যশোর), কলারোয়া(সাতক্ষীরা), হালুয়াঘাট(ময়মনসিংহ), চুনারুঘাট(হবিগঞ্জ), বুড়িচং(কুমিল্লা), পানছড়ি(খাগড়াছড়ি), উখিয়া(কক্সবাজার)।
২৬. তিন বিঘা করিডোরের আয়তন-১৭৮মি * ৮৫মি।
২৭. বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের জেলা-৯টি। এগুলো হলো- মুর্শিদাবাদ, নদীয়া, উত্তর চব্বিশ পরগনা, মালদহ, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিন দিনাজপুর, জলপাইগুড়ি, কুচবিহার ও দার্জিলিং।
২৮. তামাবিল সীমান্তের সাথে ভারতের করিমগঞ্জ অবস্থিত।
২৯. বাংলাদেশে ইউরেনিয়াম পাওয়া গেছে- কুলাউড়ায়।
৩০. সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড- একটি খাদ – অবস্থান বঙ্গোপসাগর।
৩১. বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের জেলা-পঞ্চগড়, উপজেলা-তেঁতুলিয়া, স্থান-বাংলাবান্ধা।
৩২. বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিনের জেলা-কক্সবাজার, উপজেলা-টেকনাফ, স্থান-ছেঁড়াদ্বীপ।
৩৩. বাংলাদেশের সর্ব পূর্বের জেলা-বান্দরবান, উপজেলা-থানচি, স্থান-আখাইনঠং।
৩৪. বাংলাদেশের সর্ব পশ্চিমের জেলা-চাঁপাইনবাবগঞ্জ, উপজেলা-শিবগঞ্জ, স্থান-মনকশা।