The history of hindu puran | হিন্দু পুরানের ইতিহাস | ব্যাসদেব কি পুরান রচনা করেছিলেন
Автор: Sanatan Ekta
Загружено: 2020-04-18
Просмотров: 10273
Описание:
The history of hindu #puran #হিন্দু_পুরানের ইতিহাস #ব্যাসদেব কি পুরান রচনা করেছিলেন ।
হিন্দুদের পুরান ও সনাতন ধর্মের ইতিহাস ,, পুরান হিন্দুধর্ম/সনাতন ধর্মের পতনের মূল তাই পুরানের সত্যতা যাচাই করা আবশ্যক । আমার এই ভিডিও মাধ্যমে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করবো পুরান কতটা প্রাচীন?পুরানের আসল রচয়িতা কে?পুরান কি ব্যাসদেব রচনা করেছেন নাকি অন্য কেউ ব্যাসদেব এর নামে পুরান চালিয়ে দিচ্ছে। সনাতন ধর্মের মূল ভিত্তি কি পুরান নাকি বেদ ।
যুক্তি ,,,,, ও রেফারেন্স ।
১৮ টি পুরাণের রচয়িতা কি ব্যাসদেব নাকি অন্য কেউ••••••
উত্তর:::: কখনোই ব্যাসদেব পুরান লেখেননি এই 18 টি পুরাণ বিশেষ করে। পুরান হচ্ছে এ সমস্ত কাল্পনিক ও অবাস্তবিক অভ্যন্তর কথা যেগুলো সনাতন ধর্মের ধ্বংসের মূল লক্ষ্য ।আজ এগুলোকে মানুষ বিশ্বাস করে ধর্মকে অধর্ম তে পরিনত করছে। বিশেষ করে ইসকন ওয়ালারা ভাগবত অলারা বৈষ্ণবরা তারা বলে পুরান ব্যাসদেব লিখেছেন কিন্তু তারা আসল ও জানে না ব্যাস দেব কি লিখেছেন বা পুরানটা আসলে কি তার কোন দিন পরে দেখেনি যদি ভালো করে পুরানটা পড়ে দেখতে হয় তাহলে তারা এই অবাস্তবই কল্পনিক বিষয় নিয়ে সনাতন ধর্ম কে নষ্ট করতে চাইত না।
পুরাণ এর সৃষ্টি সর্ম্পকে
আর এগুলো বর্ত্তমান গ্রন্থ পুরাণ নয়।
কারণ এইসব পুরাণসমূহ সহস্র বছরের অধিক
পুরাণা নয় আর এগুলো আধুনিক এবং
কাহিনীকেন্দ্রীক গ্রন্থ যা একটি
পুরাণ অন্য একটি পুরাণের সাথে যুদ্ধ
করে।
পুরাণ শব্দের অর্থ হলো- অতি প্রাচীন।
যা পৃথিবী সৃষ্টির প্রথমে পবিত্র বেদ
হইতে মুনি ঋষিগণ মানুষ্য পরিচালনা
ও সমগ্র প্রাণী জগৎ থেকে শুরু করে
মানুষ যাতে সুন্দরভাবে জীবন যাপন
করতে পারে। এই উদ্দেশ্যে যেসব গ্রন্থ
লেখা হয় সেগুলো হলো প্রাচীন
গ্রন্থ যা পুরাণ নামে অভিহিত করা
হয়েছে। যেমন- 1। শতপথ ব্রাহ্মন, 2।
অশ্বালয়ান গৃহসূত্র, 3। গোপথব্রাহ্মন
ঃপুরাণকারীদের কাছে প্রশ্নঃ
আর অষ্টাদশ পুরাণ যে এক ব্যক্তির
লেখা নয় তাহার কতগুলো প্রমান
দিচ্ছি পারলে উত্তর দেন।
লোকমতে, মহাভারত-রচয়িতা ব্যাসদেব পুরাণসমূহের সংকলক। যদিও পুরাণের সর্বাপেক্ষা প্রাচীন পাঠগুলি গুপ্ত সাম্রাজ্যের (খ্রিস্টীয় তৃতীয়-পঞ্চম শতাব্দী) সমসাময়িক। এর অধিকাংশ উপাদানই ঐতিহাসিক বা অন্যান্য সূত্রাণুযায়ী এই সময়কাল ও তার পরবর্তী শতাব্দীগুলির সঙ্গে সম্পর্কিত। পুরাণগ্রন্থগুলি ভারতের নানা স্থানে রচিত হয়েছিল।
প PA
লিখিত পাঠ্যগুলির রচনাতারিখ পুরাণের প্রকৃত রচনাতারিখ নয়। কারণ একথা নিঃসন্দেহে বলা যায় যে পূর্ববর্তী এক সহস্রাব্দ কাল ধরে এই কাহিনিগুলি মৌখিকভাবে প্রচারিত হয়ে আসে। এবং পরবর্তীকালে মধ্যযুগ থেকে আধুনিক যুগ পর্যন্ত এগুলির আকার ও রূপ পরিবর্তিত হতে দেখা যায়।
১। যাহারা পুরাণ পাঠ করিয়াছেন তাহারা দেখিতে পাইবেন যে অষ্টাদশ পুরাণই বুদ্ধদেবকে অবতার বলিয়া স্বীকার করিয়াছেন ও পুরাণে যেখানে বুদ্ধদেবের কথার অবতারণা করা হইয়াছে তথায় অতীত কালের ক্রিয়া ব্যতীত ভবিষ্যৎ ক্রিয়ার উল্লেখ নাই। অতএব স্পষ্টই প্রতীয়মান হইতেছে যে বুদ্ধদেবের আবির্ভাব ও তিরোভাবের পূর্বে অবশ্যই উপপুরাণ সকল লিখিত হইয়াছে। শিব-পুরাণের পূর্ব্বার্দ্ধে পঞ্চম খণ্ডের তৃতীয় অধ্যায় হইতে নবম অধ্যায় পর্য্যন্ত পাঠ করিলে বেশ বুঝা যায় যে বুদ্ধদেবের পরে পুরাণ প্রণীত হইয়াছে।
এখন অনেকে, বৌদ্ধ রাজাদিগের জয়স্তম্ভ, মন্দির, স্তূপাদি তথা আর্য্যাবর্ত, লঙ্কাদ্বীপ, ব্রহ্মদেশ ও তিব্বতীয় গ্রন্থাদির প্রমাণ দ্বারা স্পষ্ট সিদ্ধ করিয়াছেন যে বুদ্ধদেব বিক্রমাদিত্যের ৬১৪ (ছয় শত চৌদ্দ) বৎসর পূর্বে গোরক্ষপুরের নিকট কপিলাবস্তু নগরে জন্মগ্রহণ করেন ও অশীতি বর্ষ বয়ঃক্রমে পরলোক প্রাপ্ত হন। অর্থাৎ প্রায় ২৬২৩ বৎসর গত হইল বুদ্ধদেবের মৃত্যু হইয়াছে। পূর্বেই বলেছি যে পাঁচ হাজার বৎসরেরও কিছু পূর্বে ব্যাসদেবের জন্ম হয়। সুতরাং বুদ্ধদেব ব্যাসদেবের প্রায় দুই হাজার চারি শত কয়েক বৎসর পর জন্মগ্রহণ করেন। কাজেই বুদ্ধদেবের সময় ব্যাসদেবের থাকা সম্ভব নয়।
কোন কোন পৌরাণিক মহাশয় বলিতে পারেন যে পুরাণের মতে ব্যাসদেব অমর, অতএব তিঁনি যে বুদ্ধদেবের পরে পুরাণ প্রণয়ন করিবেন তাহাতে আর বিচিত্রতা কি? নীরবতাই এ বাক্যের প্রকৃত প্রত্তুতর। তথাচ আমাদের বক্তব্য এই যে, ব্যাসদেব বেদশাস্ত্রের ব্যাখ্যাকর্তা ও পূর্ণ বেদজ্ঞ। তিঁনি যদি বুদ্ধদেবের সময় জীবিত থাকিতেন, তাহলে দেশমধ্যে অবশ্যই বেদবিরুদ্ধ বৌদ্ধধর্ম্ম প্রচার প্রতিরোধ করিতেন। কিন্তু কোন স্থানেই অর্থাৎ কি বৌদ্ধ গ্রন্থে বা পুরাণে বৌদ্ধধর্ম্ম সম্বন্ধে ব্যাসের কোন বিরোধী তর্ক দেখা যায় না।
অতএব পুরাণ প্রচারের সময় ব্যাসদেব যে জীবিত ছিলেন ইহা অসম্ভব।
২। রামানুজ স্বামী, বিক্রম ১২০০ (বার শত) সম্বতে আর্য্য ভূমিতে আবির্ভূত হন, ইহা সকল ইতিহাসবেত্তারা এক বাক্যে স্বীকার করেন। রামানুজ স্বামীই প্রথমে বৈষ্ণবদিগের দেহ বিষ্ণুচক্রে অঙ্কিত করিবার প্রথা প্রচলিত করেন।
এই প্রথার বিরুদ্ধে লিঙ্গ -পুরাণ বলিতেছে,
" শঙ্খচক্রে তাপয়িত্বা যশা দেহঃ প্রদহ্যতে।
ন্ সজীব কুণপস্ত্যাজাঃ সর্ব্বধর্ম্মবহিস্কৃতঃ।। "
অর্থাৎ যে মনুষ্যের শরীর অগ্নিদগ্ধ শঙ্খচক্রাদি দ্বারা চিহ্নিত করা হয় তাহাকে সর্ব্বধর্ম্ম বহিস্কৃত জানিয়া জীবিতাবস্থাতেই ত্যাগ করিবে।
উপরোক্ত প্রমাণ দ্বারা স্পষ্টই বুঝা যাইতেছে যে, রামানুজ স্বামীর বৈষ্ণব মত প্রচারের পর, লিঙ্গ-পুরাণ লিখিত হইয়াছে। কারণ " প্রাপ্তিসত্বাং নিষেধঃ " অর্থাৎ নিষেধ বাক্য, পূর্বে কোন একটি ব্যবহার প্রচলিত থাকিলেই প্রয়োগ করা যায় নচেৎ নহে।
এই লিঙ্গ-পুরাণের নাম প্রায় সমস্ত পুরাণেই পাওয়া যায়। সুতরাং লিঙ্গ পুরাণের পরেই যে অন্যান্য পুরাণ রচিত হইয়াছে তাহা একপ্রকার সপ্রমাণ হয়।
আরও রামানুজ স্বামী প্রায় ৭৫০ বৎসর গত হইল জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন।
#vedicjivan #vedic_jivan
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: