উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি বিষয়- কৃষি (সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন)।
Автор: স্মার্ট কৃষি
Загружено: 2022-05-18
Просмотров: 939
Описание:
উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি বিষয়- কৃষি (সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন)।
উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি
বিষয়- কৃষি (সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন)
★★বন , বনায়ন, কৃষি বনায়ন ও জৈব বৈচিত্র্য★★
৯১.. পরিবেশ রক্ষার দেশে কতভাগ বনভূমি থাকা প্রয়োজন?
উত্তর: পরিবেশ রক্ষার দেশে ২৫ ভাগ বনভূমি থাকা প্রয়োজন।
৯২.বন কাকে বলে?
বনঃগাছপালা দ্বারা আচ্ছাদিত এলাকাকে বন বলে।
৯৩. বনায়ন কাকে বলে
বনায়নঃ যে প্রক্রিয়ায় বন তৈরি করা হয় তাকে বনায়ন বলে।
৯৪. মিশ্র বৃক্ষরোপণ প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: যে বনায়ন ব্যবস্থায় ফলদ, বনজ ও ঔষধি গাছের সমন্বিত চাষ করা হয় তাকে মিশ্র বৃক্ষ চাষ বলে। এছাড়া সব বৃক্ষের পাশাপাশি কখনো কখনো বিভিন্ন রকমের ফসলি শস্যের চাষ ও হয়। যেহেতু একই জমিতে বিভিন্ন গুণাগুণ ও প্রকৃতির বৃক্ষচাষ করা হয় তাই কৃষক অল্প পরিশ্রমে এবং স্বল্প মূলধনে অধিক লাভবান হয় এবং বিভিন্ন গাছের চাহিদা একই সাথে পূরণ হয় তাই মিশ্র বৃক্ষরোপণ প্রয়োজন।
৯৫. কাঠ সিজনিংঃ
কাঠের স্থায়ীত্ব দীর্ঘায়িত করার জন্য নিয়ন্ত্রিত উপায়ে কাঠ থেকে পানি বের করে নেওয়ার পদ্ধতিকে বলে কাঠ সিজনিং।
৯৬. সামাজিক বনায়নঃ
জনগণের তঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মাধ্যমে সামাজিক কল্যাণে যে বনায়ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয় তাকে সামাজিক বনায়ন বলে।
৯৭. শ্বাসমূল কি? উপকূলীয় বনের অধিকাংশ বৃক্ষের শ্বাসমূল থাকে কেন?
সমুদ্র উপকূলবর্তী অঞ্চলের লোনা পানিতে এক ধরনের বিশেষ উদ্ভিদ জন্মায়। এ সকল উদ্ভিদের শ্বসন (শ্বাস-প্রশ্বাস) আদান-প্রদানের জন্য বিশেষ ধরনের ঊর্ধ্বমুখী মূল থাকে। এই মূলই হচ্ছে শ্বাসমূল। জলাবদ্ধ লোনা মাটি থেকে সাধারণ মূল অক্সিজেন গ্রহণ করতে পারে না। শ্বাসমূল বা বায়বীয় মূল সৃষ্টির মাধ্যমে এরা বায়ু থেকে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন সংগ্রহ করে। তাই উপকূলীয় বনে অধিকাংশ গাছের শ্বাসমূল থাকে।
৯৮. অ্যালিং ক্রপিংঃ
সাধারণত লিগিউম জাতীয় গুল্ম বা বৃক্ষ নির্দিষ্ট দূরত্বে সারিদ্ধভাবে লাগানোর পদ্ধতিই অ্যালিং ক্রপিং।
৯৯. কৃষি বনায়ন কী?
উত্তর: একই ভূমিতে সুবিবেচিতভাবে বৃক্ষ, ফসল ও পশুখাদ্য উৎপাদন পদ্ধতি হলো কৃষি বনায়ন।
১০০. বন আইনঃ
বনভূমির সকল সম্পদ সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার জন্য এ উপমহাদেশে ১৯২৭ সালে বন সংরক্ষণ আইন করা হয় যা “বন আইন, ১৯২৭" নামে পরিচিত। পরবর্তীতে বাংলাদেশ সরকার ১৯৯০ সালে এ আইনের বিভিন্ন সংশোধনী আনয়ন করে যা "বন আইন (সংশোধন), ১৯৯০" নামে পরিচিত। এ আইনের পর অবৈধ বন ধ্বংসের প্রবণতা কমে বটে কিন্তু পুরোপুরি রোধ করা সম্ভব হয় না। সুতরাং ১৯৯০ সালের এ আইনকে সময় উপযোগী করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। ফলশ্রুতিতে ১৯৯৬ সালে এ আইনের আরও কিছু সংশোধনী আনা হয়। এ আইন বলে বনজ সম্পদ সংরক্ষণের জন্য কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। এসব বিধিনিষেধ লঙ্ঘনের জন্য শাস্তির বিধান রয়েছে।
১০১. মিশ্র বনায়ন কী?
উত্তর: যে বনায়ন পদ্ধতিতে বিভিন্ন রকমের বৃক্ষের সমন্বিত চাষ হয় তাকে মিশ্র বনায়ন বলে।
১০২. স্ট্রিপ বনায়ন কাকে বলে?
উত্তর: সড়ক ও বাঁধের ধারে এক, দুই বা তিন সারিতে বৃক্ষরোপনের পদ্ধতিকে বলা হয় স্ট্রিপ বনায়ন।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: