বিশাল সুখবর।। বিশাল বড় জাহাজে ইন্দোনেশিয়া থেকে আনা হচ্ছে হাজার হাজার টন তৈল।
Автор: 10 M Bangla
Загружено: 2022-05-17
Просмотров: 758
Описание:
রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার আগে শেষ মুহূর্তে ইন্দোনেশিয়ার জলসীমা ত্যাগ করতে পেরেছে চট্টগ্রামমুখী আরও দুই জাহাজ। এই দুই জাহাজে ১ কোটি ৫৫ লাখ লিটার পাম তেল রয়েছে। এ নিয়ে ইন্দোনেশিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা কার্যকরের আগের দিন তিন জাহাজে করে আনা ২ কোটি ৮৬ লাখ লিটার পাম তেল আসছে দেশে।
গত ২৮ এপ্রিল ইন্দোনেশিয়া পাম তেল রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। নিষেধাজ্ঞার সময় রপ্তানি করায় দুটি জাহাজ আটকও করে দেশটির নৌবাহিনী। এর একটি ছিল ভারতমুখী। তবে বাংলাদেশের কোনো জাহাজ দেশটির জলসীমায় আটকে থাকার খবর পাওয়া যায়নি। জাহাজ চলাচল পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা মেরিন ট্রাফিক ও শিপিং এজেন্ট সূত্রে জানা গেছে, নিষেধাজ্ঞা কার্যকরের কয়েক ঘণ্টা আগে ইন্দোনেশিয়ার দুমাই বন্দর থেকে ‘এমটি সানজিন ৩০২৫’ জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরের উদ্দেশে রওনা দেয়। চট্টগ্রাম বন্দরের তথ্য অনুযায়ী, জাহাজটি আজ ভোরে বন্দর জলসীমায় এসে পৌঁছেছে। জাহাজটিতে ১ কোটি ২২ লাখ লিটার পাম তেল রয়েছে। এমটি সানজিন জাহাজে করে পাম তেল আমদানি করেছে চট্টগ্রামের এস আলম গ্রুপ। জাহাজটির স্থানীয় প্রতিনিধি বেরিং সি লাইনসের ব্যবস্থাপক বলেন, শেষ মুহূর্তে জাহাজটি ইন্দোনেশিয়ার জলসীমা ত্যাগ করায় চট্টগ্রামে আসতে পেরেছে। জাহাজটি থেকে এরই মধ্যে পাম তেল খালাস শুরু হয়েছে।
এ ছাড়া নিষেধাজ্ঞা কার্যকরের তিন দিন আগে ইন্দোনেশিয়া ছেড়ে আসা আরেকটি জাহাজও চট্টগ্রাম বন্দরের পথে রয়েছে। ‘এমটি অউ তৌরুজ’ নামের জাহাজটি এখন ভারতের কৃষ্ণপত্তনাম বন্দরে অবস্থান করছে। সেখানে কিছু পাম তেল খালাস করে শনিবার চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছাবে। এই জাহাজে প্রায় ৩৩ লাখ লিটার পাম তেল আমদানি করেছে বহুজাতিক সংস্থা ইউনিলিভার। মূলত নিজেদের প্রসাধন তৈরিতে ব্যবহার হবে এই পাম তেল। এই দুটি জাহাজ ছাড়াও ‘এমটি সুমাত্রা পাম’ নামের একটি জাহাজ ১ কোটি ৩১ লাখ লিটার পাম তেল নিয়ে চট্টগ্রামে আসছে আগামী শুক্রবার। টি কে গ্রুপ এই তেল আমদানি করেছে। ইন্দোনেশিয়ার রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার কারণে বাংলাদেশের অন্তত ২০ হাজার টন পাম তেল আমদানি আটকে গেছে বলে আমদানিকারক সূত্রে জানা গেছে। নিষেধাজ্ঞার আগে এই তেল আমদানির ঋণপত্র খোলা হয়েছিল। তবে কাদের আমদানি করা পাম তেল আটকে গেছে, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার না হলে নতুন করে ইন্দোনেশিয়া থেকে পাম তেল আমদানির সুযোগ নেই। সে ক্ষেত্রে বিকল্প দেশ মালয়েশিয়া থেকেই আমদানি করতে হবে। দেশে সাধারণত নিম্ন আয়ের মানুষ পাম তেলের প্রধান ক্রেতা। মূলত খোলা আকারে বিক্রি হয় এ তেল। এ ছাড়া হোটেল, রেস্তোরাঁয় খাবার তৈরিতে পাম তেল ব্যবহার হয়। খাদ্যপণ্য ও প্রসাধনী তৈরির কোম্পানিগুলোও পাম তেল ব্যবহার করে।
বাংলাদেশে বছরে প্রায় ১৩ লাখ টন পাম তেল আমদানি হয়। যার ৯০ শতাংশই আমদানি হয় ইন্দোনেশিয়া থেকে। মালয়েশিয়া থেকে আমদানি হয় বাকি ১০ শতাংশ। মালয়েশিয়ার চেয়ে তুলনামূলক কম দামের কারণেই ইন্দোনেশিয়া থেকে বেশি পাম তেল আমদানি করা হয়।
জুন থেকে যেখানে প্রতি লিটার সয়াবিন তেল মিলবে ১১০ টাকায়। ১১০ টাকায় প্রতি লিটারে সয়াবিন তেল বিক্রয় অব্যাহত রাখবে বলে জানিয়েছে ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। একই সঙ্গে এ কার্যক্রম সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে আগামী জুন মাস থেকে এক কোটি কার্ডধারী পরিবারের কাছে এই একই দামে তেল বিক্রয় করবে। সরকার টিসিবি’র মাধ্যমে সরাসরি সয়াবিন তেল আমাদানি করার পরিকল্পনা নিয়েছে। বিদেশে বাংলাদেশ মিশনগুলোর সঙ্গে রাষ্ট্র মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সয়াবিন তেল ক্রয় করতে যোগাযোগ করা হয়েছে।
সম্প্রতি বিশ্ব বাজারে সয়াবিন তেলের দাম বৃদ্ধি পাওয়ার পর থেকে সরকার দেশবাসীকে সর্বনিম্ন মূল্যে এ তেল সরবরাহ নিশ্চিত করার চেষ্টা করছে।
প্রিয় দর্শক আপনি কি মনে করেন, কিভাবে সয়াবিন তেলের দাম সাধারণ মানুষের সাধ্যের মধ্যে রাখা যায়? সয়াবিন তেলের বাজার কিভাবে নিয়ন্ত্রন করলে সাধারণ মানুষ উপকৃত হবে বলে আপনি মনে করেন, এই নিয়ে আপনি আপনার মূল্যবান মন্তব্যটি আমাদের সাথে শেয়ার করুন। ভিডিওটি শেয়ার করে সবার মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ার অনুরোধ রইলো।
#BangladeshiNews #BangladeshiLivenews #BangladeshiTvnews
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: