আছরাঙ্গা দীঘিজয়পুরহাট জেলার ক্ষেতলাল উপজেলার মামুদপুর ইউনিয়নে আছরাঙ্গা দীঘি (Achranga Dighi)
Автор: Tansen On The Go
Загружено: 2023-04-30
Просмотров: 10
Описание:
আছরাঙ্গা দীঘি
জয়পুরহাট জেলার ক্ষেতলাল উপজেলার মামুদপুর ইউনিয়নে প্রাচীন সভ্যতার ঐতিহ্যবাহী নিদর্শন আছরাঙ্গা দীঘি (Achranga Dighi) অবস্থিত। স্থানীয়দের মতে, রাজশাহী জেলার তাহিরপুরের আদি রাজবংশের জমিদার মৌন ভট্টের আমলে বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় কারণে কৃষি জমিগুলো চাষের প্রায় অনুপযোগী হয়ে উঠে। মৌন ভট্ট কৃষি জমিগুলোকে চাষের উপযোগী করার লক্ষ্যে নবম শতকের মাঝামাঝি সময়ে (আনুমানিক ৮১৭ খ্রিষ্টাব্দে) এই দীঘিটি খনন করেন। প্রায় ২৬ একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত আছরাঙ্গা দীঘির দৈর্ঘ্য ১০০০ ফুট এবং প্রস্থ ১০৭০ ফুট। আছরাঙ্গা দীঘির পানি দিয়েই অগ্রহায়ন মাসে এই অঞ্চলে আমন ধানের চাষ করা হতো। পৌষের শুরুতে ধান পেকে লাল রং হওয়ার ক্ষেতগুলো দেখতে অদ্ভুত সুন্দর লাগত আর সেই কারণে এই উপজেলার নাম হয়ে যায় ক্ষেতলাল।
আছরাঙ্গা দিঘীর চারপাশে আছে ৪টি বাঁধাই করা ঘাট এবং অসংখ্য সবুজ বৃক্ষরাজি। আর এই এলাকায় দীঘিকে ঘিরে বিভিন্ন লোককাহিনী প্রচলিত আছে। জনশ্রুতি আছে, কাকচক্ষু জলের মতো স্বচ্ছ ও সুমিষ্ট হওয়ায় প্রাচীনকালে বিভিন্ন রোগের ঔষধ হিসেবে দীঘির পানি ব্যবহার করা হতো এবং দীঘিকে কেন্দ্র করে সনাতন ধর্মীয় বিভিন্ন আচার আয়োজিত হত। ১৯৯২ সালে আছরাঙ্গা দীঘিটি পুনঃখনন করে বনায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই সময় প্রাপ্ত প্রায় ১২টি প্রাচীন মূর্তি বর্তমানে দেশের বিভিন্ন জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে। শীতের সময় বিভিন্ন ধরণের অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত এই দীঘির মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক পরিবেশে সময় কাটাতে অনেকে দর্শনার্থী ছুটে আসেন।
আছরাঙ্গা দীঘি
জয়পুরহাট জেলার ক্ষেতলাল উপজেলার মামুদপুর ইউনিয়নে প্রাচীন সভ্যতার ঐতিহ্যবাহী নিদর্শন আছরাঙ্গা দীঘি (Achranga Dighi) অবস্থিত। স্থানীয়দের মতে, রাজশাহী জেলার তাহিরপুরের আদি রাজবংশের জমিদার মৌন ভট্টের আমলে বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় কারণে কৃষি জমিগুলো চাষের প্রায় অনুপযোগী হয়ে উঠে। মৌন ভট্ট কৃষি জমিগুলোকে চাষের উপযোগী করার লক্ষ্যে নবম শতকের মাঝামাঝি সময়ে (আনুমানিক ৮১৭ খ্রিষ্টাব্দে) এই দীঘিটি খনন করেন। প্রায় ২৬ একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত আছরাঙ্গা দীঘির দৈর্ঘ্য ১০০০ ফুট এবং প্রস্থ ১০৭০ ফুট। আছরাঙ্গা দীঘির পানি দিয়েই অগ্রহায়ন মাসে এই অঞ্চলে আমন ধানের চাষ করা হতো। পৌষের শুরুতে ধান পেকে লাল রং হওয়ার ক্ষেতগুলো দেখতে অদ্ভুত সুন্দর লাগত আর সেই কারণে এই উপজেলার নাম হয়ে যায় ক্ষেতলাল।
আছরাঙ্গা দিঘীর চারপাশে আছে ৪টি বাঁধাই করা ঘাট এবং অসংখ্য সবুজ বৃক্ষরাজি। আর এই এলাকায় দীঘিকে ঘিরে বিভিন্ন লোককাহিনী প্রচলিত আছে। জনশ্রুতি আছে, কাকচক্ষু জলের মতো স্বচ্ছ ও সুমিষ্ট হওয়ায় প্রাচীনকালে বিভিন্ন রোগের ঔষধ হিসেবে দীঘির পানি ব্যবহার করা হতো এবং দীঘিকে কেন্দ্র করে সনাতন ধর্মীয় বিভিন্ন আচার আয়োজিত হত। ১৯৯২ সালে আছরাঙ্গা দীঘিটি পুনঃখনন করে বনায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই সময় প্রাপ্ত প্রায় ১২টি প্রাচীন মূর্তি বর্তমানে দেশের বিভিন্ন জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে। শীতের সময় বিভিন্ন ধরণের অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত এই দীঘির মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক পরিবেশে সময় কাটাতে অনেকে দর্শনার্থী ছুটে আসেন।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: