অসহায় রীনা বেগম কে সন্ত্রাসীরা নির্যাতন করে বাড়িঘর লুটপাট করে নিয়ে যাই।
Автор: Daily Frontier. News
Загружено: 2022-09-30
Просмотров: 8
Описание:
সন্ত্রাসী আকছার মিয়া গং রা , বসত ঘর থেকে রীনা বেগম কে ধরে নিয়ে, হারুন মিয়ার ঘরে আটকে রেখে মারপিট করে মৃত্যু নিশ্চিত ভেবে ফেলে চলে যায় ---রীনা বেগমের দাবী সুষ্ঠু ও ন্যায় বিচার ।
. ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিজয় নগর উপজেলার পত্তন ইউপিস্থ লক্ষীমুড়া সাকিনস্থ ১৮ই সেপ্টেম্বর ২০২২ ইং তারিখ বিকাল আনুমানিক ০৪.৩০ ঘটিকার সময়, রীনা বেগম এর বসত বাড়ী ও ঘরে এ ঘটনাটি ঘটে ।
সন্ত্রাসী আকছার মিয়ার অত্যাচার নির্যাতনে এলাকার সাধারন মানুষ অতিষ্ঠ। তাদের ভয়ে কেউ কথা বলার সাহস পায় না । বিবাদীগনের সহিত দীর্ঘদিন ধরে সামাজিক বিভিন্ন বিষয়াদি সহ জায়গা জমি নিয়ে বিরোধ ও মনোমালিন্যতা চলে আসছিল। উক্ত বিরোধের জের ধরে তাহারা রীনা বেগমের পরিবারের লোকজনকে প্রানে মারার সময় সুযোগ খুঁজতে থাকে।
এরই ধারাবাহিকতায় তাহারা উক্ত তারিখ ও সময়ে বেআইনী জনতায় দলবদ্ধ হয়ে দেশীয় অস্ত্র শস্ত্র হাতে নিয়ে অনধিকারে রীনা বেগমের বসত বাড়ীর উঠানে প্রবেশ করে অকথ্য ভাষায় গালি গালাজ শুরু করে।
. এবিষয়ে রীনা বেগম ঘর থেকে বের হয়ে প্রতিবাদ করলে, তাহারা একযোগে হত্যার উদ্দেশ্যে রিনা বেগম এর উপর আক্রমন করে: এলোপাতাড়ী মারপিট করে সমস্ত শরীরে মারাত্মক ভাবে জখম করে ।
এদিকে জারু মিয়া নামের এক ব্যক্তি হুকুম দেন রিনা বেগমের উপর হামলা চালাতে। উক্ত হুকুম পাওয়ার সাথে সাথেই আকছার মিয়া ও হারুন মিয়া তাহাদের হাতে থাকা কাঠের রোল দিয়ে পিটিয়ে শরীরের বিভিন্ন স্থানে হাড় ভাঙ্গা জখম করে । আকছার মিয়া, রীনা বেগমের গলায় থাকা ০১ ভরি ওজনের স্বর্ণের চেইন, যার মূল্য প্রায় ৭২,০০০/ (বাহাত্তর হাজার) টাকা নিয়ে যায়। রীনা বেগম এসময় চিৎকার করলে তাহারা রীনা বেগম কে প্রকাশ্যে প্রাণ নাশের হুমকি প্রদান করেন ঘরের দরজা জানালা কুপিয়ে ও মারপিট করে আনুমানিক ২০,০০০(বিশ হাজার) টাকা র ক্ষতিসাধন করে ।
বিবাদীগন রীনা ও আরমানের পরিবারের লোকজনকে সময় সুযোগমত পেলে খুন করে লাশ গুম করে ফেলার মর্মে সোহাগ মিয়া, রীনা বেগমের বসত ঘরে প্রবেশ করে ড্রয়ারের তালা ভেঙ্গে প্রায় ৪৫,০০০ (পয়ঁতাল্লিশ হাজার)টাকা নিয়া যায় এবং আকছার মিয়া, রিনা, মাজেদা বেগম ও আকলিমা বিবাদীদ্ধয়ের সহযোগিতায় রীনা বেগম কে তার বসত ঘর হতে টানা হেচড়া করে , হারুন মিয়ার দালান ঘরে নিয়ে আটক করেন, পুনরায় মারপিট করে মৃতপ্রায় করে ফেলে । পরবর্তীতে আরমান সহ অন্যন্য উপস্থিত ব্যক্তিগনের সহায়তায় হারুন মিয়ার বসত ঘর হতে রীনা বেগম কে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করেন । সুষ্ঠ ও ন্যায় তদন্তে উপস্থিত ও প্রত্যক্ষদর্শী ব্যক্তিদ্বয় ঘটনা প্রমান করিবে ।
, এ-ঘটনায় রিনা বেগমের ভাতিজা আরমান মিয়া উপরোক্ত বিষয়ে আট জনের নাম উল্লেখ করে ঘটনার সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে বিজয়নগর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: