রঙ্গিন ক্যাপসিকাম চাষে সাফল্য, মালচিং পদ্ধতিতে উষ্ণতা সহিষ্ণু ক্যাপসিকাম
Автор: Creative Bangla
Загружено: 2021-04-23
Просмотров: 343
Описание:
রঙ্গিন ক্যাপসিকাম চাষে সাফল্য, মালচিং পদ্ধতিতে উষ্ণতা সহিষ্ণু ক্যাপসিকাম
উষ্ণতা সহিষ্ণু রঙ্গিন ক্যাপসিকাম চাষের নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছে খুলনা বিশ^বিদ্যালয়ের গবেষকরা। মালচিং ও জৈব প্রযুক্তি অনুসরণে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঠ গবেষণা কেন্দ্রে মাঠ পর্যায়ে কম খরচে পোকা ও ভাইরাসমুক্ত নিরাপদ রঙ্গিন ক্যাপসিকামের আশানুরূপ ফলন পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে পরিবেশবান্ধব ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে থ্রিপস বাহিত ভাইরাস নিয়ন্ত্রণ করে ক্যাপসিকাম উৎপাদনের লক্ষ্যে গবেষণা শুরু করেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের এগ্রোটেকনোলজি ডিসিপ্লিনের সহযোগী অধ্যাপক ড. প্রশান্ত কুমার দাশ।
গবেষণা প্রকল্পের মাঠে বেগুনি, কমলা ও সবুজ তিন ধরনের ক্যাপসিকাম চাষ করা হয়েছে। মালচিং পদ্ধতি অনুসরণ করে ৩ মিটার দৈর্ঘ্য, ১ মিটার প্রস্থ ও ২০ সেন্টিমিটার উচ্চতাসম্পন্ন বেড তৈরি করে ০.২৫ মিলিমিটার পূরুত্বের উপরে সাদা ও নিচে কালো রং এর প্লাস্টিক মাল্চ বেডের উপরে ব্যবহার করলে গাছের সঠিক বৃদ্ধি ও পরিষ্কার চাষ পদ্ধতির নিশ্চয়তা পাওয়া যায়। রোপণের সময় সারি থেকে সারির দূরত্ব ৮০ সেন্টিমিটার ও গাছ থেকে গাছের দূরত্ব ৫০ সেন্টিমিটার অনুসরণ করে এই প্রকল্পে সফলতা পাওয়া গেছে। আর প্লাস্টিক মালচ ব্যবহারে আগাছা দমন, মাটির সঠিক আর্দ্রতা বজায় রাখা ও গাছের ডগায় আলোর তীব্রতা বাড়ানো য়ায়।
গবেষণায় থ্রিপস পোকা দমনের জন্য ক্যায়োলিন ক্লে ও নিমের তেল জৈব বালাইনাশক হিসাবে ১০ দিন পর পর ছিটানো হয়। এই চাষ পদ্ধতিতে রাসায়নিক সার ব্যবহার নেই বললেই চলে বলেন এই প্রকল্পের প্রধান গবেষক।
প্রচলিত জাতের বাইরে আরো নতুন জাত আমাদের কৃষিতে সংযুক্ত করা এই প্রকল্পের অন্যতম উদ্দেশ্য
স্থানীয় কৃষকদের প্রশিক্ষন ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মাধ্যমে এই চাষ প্রদ্ধতি তৃণমূল পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার আশা কৃষি বিজ্ঞানীর।
জৈব প্রযুক্তি অনুসরণ করে মাঠপর্যায়ে বেগুনি রংয়ের ক্যাপসিকাম চাষ দক্ষিণাঞ্চলের কৃষিতে এক নতুন সম্ভাবনা হতে পারে। যা দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানি করা যাবে বলেও আশা প্রকাশ করেন গবেষকরা।
#creative bangla
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: