পেঁপে The Papaya ।। পেঁপের যত গুন।।বাংলাদেশের ফল।। বৃক্ষ কাহন
Автор: Brikkho Kahon
Загружено: 2021-10-01
Просмотров: 265
Описание:
#পেঁপে#ThePapaya#FriutsOfBangladesh#BrikkhoKahon
পেঁপে ( বৈজ্ঞানিক নাম :Carica papaya),এরা Caricaceae পরিবারের সদস্য। পেঁপে ছোট আকৃতির অশাখ বৃক্ষবিশেষ। লম্বা বোটাঁযুক্ত ছত্রাকার পাতা বেশ বড় হয় এবং সর্পিল আকারে কান্ডের উপরি অংশে সজ্জিত থাকে। প্রায় সারা বছরেই ফুল ও ফল হয়। কাঁচা ফল সবুজ, পাকা ফল হলুদ বা পীত বর্ণের। এটি পথ্য হিসেবে ও ব্যবহার হয়। কাঁচা, পাকা দু’ভাবেই খাওয়া যায়; তবে কাঁচা অবস্থায় সব্জি এবং পাকলে ফল। কাঁচা কিংবা পাকা এর অনেক ভেষজ গুণ রয়েছে। পেঁপের ইউনানী নাম পাপিতা, আরানড খরবূযা। এবং আয়ুর্বেদিক নাম অমৃততুম্বী। পেঁপে বাংলাদেশ, ভারত, আমেরিকা, ব্রাজিল সহ বিভিন্ন দেশে হয়ে থাকে। বাংলাদেশের সর্বত্রই সবজি এবং ফলের জন্য চাষ করা হয়। পেঁপে চাষের জন্য সেচ সুবিধাযুক্ত এবং জলাবদ্ধতা মুক্ত উঁচু ও মাঝারি উঁচু জমি ভাল। পেঁপে গাছ জলাবদ্ধতা সহ্য করতে পারে না। প্রথমে জমি কয়েকবার চাষ দিয়ে মাটি ঝুরঝুরা করে মই দিয়ে তৈরি করতে হবে। দ্রুত পানি নিষ্কাশনের জন্য বেড পদ্ধতি অবলম্বন করা অতি উত্তম হয় পেঁপের বীজ থেকে চারা তৈরি করা হয়। পলিব্যাগে চারা তৈরি করা হলে রোপন করতে সুবিধা হয় এবং চারা দ্রুত বৃদ্ধি পায়। বীজ বপনের ১৫- ২০ দিন পর চারা গজায় এবং ৪০-৫০ দিন পর জমিতে রোপণ উপযোগী হয়। চারা রোপণের জন্য ৬০ ঘন সেন্টিমিটার গর্ত করতে হবে। গর্তের উপরের মাটি একপাশে ও নিচের মাটি অন্য পাশে রাখতে হবে। জমিতে দেড় থেকে দুই মাস বয়সের পেঁপে চারা রোপণ করতে হয়। চারা থেকে চারার দুরত্ব হবে ২ মিটার। চারা রোপণের আগে গর্তের মাটি ভালভাবে উলটপালট করে মিশিয়ে নিতে হবে। প্রতি গর্তে তিনটি করে চারা ৩০সেমি দুরত্বে ত্রিভুজ আকারে রোপণ করতে হবে। ফুল আসলে প্রতি গর্তে একটি সুস্থ সবল স্ত্রি গাছ রেখে বাকি গাছ কেটে ফেলতে হয়। সঠিকভাবে পরাগায়ণের জন্য বাগানে ১০% পুরুষ গাছ রাখা দরকার। ভাল ফলন আশা করলে সময় মতো সুষম মাত্রায় সার প্রয়োগ করতে হয়। ফুল হতে ফল নিশ্চিত মনে হলে প্রতি বোটায় সবথেকে ভাল একটি ফল রেখে বাকিগুলো ছিড়ে ফেলতে হবে। পরবর্তীতে পেঁপে ঠাসাঠাসি অবস্থায় থাকলে ছোট ছোট ফল গুলো চাঁটাই করতে হয়। পেঁপের সাধারণত যে রোগ গুলো দেখা যায় সে গুলো হলো- • ঢলেপড়া ও কাণ্ড পঁচা রোগ • পাতা কোঁকড়ানো • এ্যানথ্রাকনোজ • মোজাইক রোগ • মিলিবাগ পোকার আক্রমণ পেঁপে সবজি হিসাবে ব্যবহার করলে ফলের কষ যখন হালকা হয়ে আসে এবং জলীয় ভাব ধারণ করে তখন সংগ্রহ করতে হবে। ফলের গায়ে যখন হালকা হলুদ ভাব দেখা যাবে তখন ফল হিসাবে সংগ্রহ করতে হবে। পেপের পাতা ও অপক্ক ফল তরুক্ষীর সমৃদ্ধ। এই তরুক্ষীরে প্রচুর পরিমাণে হজমকারী এনজাইম প্যাপাইন আছে যা মানুষের পাকস্থলীতে আমিষ হজমে সাহায্য করে। পাতায় অ্যালকালয়েড, গ্লুকোসাইড এবং ফলে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন আছে। রক্ত কাশ, রক্তার্শ, মূত্রনালীর ক্ষত, দাদ ও সোরিয়াসিস, কোষ্ঠকাঠিণ্য এবং কৃমিতে খুবই উপকারী। পাকা পেঁপে অর্শরোগ ও কোষ্ঠকাঠিন্য রোগেও উপকারী। এটা পাচনতন্ত্রকে উন্নীত করতে সহায়তা করে। হাঁপানি প্রতিরোধে যে সকল পুষ্টিগুলি অগ্রনি ভূমিকা পালন করে তার মধ্যে একটি হল বিটাক্যারোটিন যা পেঁপের মধ্যে প্রচুর পরিমানে থাকে। পেঁপেতে পাওয়া অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিটা ক্যারোটিন গ্রহণ করলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে। পেঁপেতে থাকা ফাইবার, পটাশিয়াম এবং ভিটামিনের পরিমাণ হৃদরোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। কোলিন পেঁপেতে পাওয়া একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং বহুমুখী পুষ্টি যা আমাদের শরীরকে ঘুম, পেশী আন্দোলন, শেখা এবং স্মৃতিশক্তিতে সহায়তা করে। পেঁপে চুলের জন্যও দারুণ কারণ এতে আছে ভিটামিন এ, সেবাম উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান, যা চুলকে আর্দ্র রাখে। ভিটামিন এ ত্বক এবং চুল সহ সমস্ত শারীরিক টিস্যুর বৃদ্ধির জন্যও প্রয়োজনীয়। Facebook Page: / brikkho-kaho. . Youtube : https://www.youtube.com/channel/UCz8j... Twitter: https://twitter.com/home?lang=en
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: