আমাদের যাত্রা আন্দারমানিক নদী পার হইয়া ট্যাংরা গুড়ি বন্যপ্রাণী অভয় আশ্রমের দিকে
Автор: Voice of Culture & society
Загружено: 2025-11-03
Просмотров: 69
Описание:
অবস্থান ও আয়তন
অভয়ারণ্যটি বাংলাদেশের উপকূলীয় বরগুনা জেলা-এর দক্ষিণাংশে অবস্থিত। এটি প্রায় ৪,০৪৮.৫৮ হেক্টর আয়তনে বিস্তৃত।
ঘোষণা ও পরিচিতি
এটি সরকারিভাবে অভয়ারণ্য ঘোষণা করা হয়েছে, এবং প্রাকৃতিক পরিবেশ ও বন্যপ্রাণীর জন্য একটি সংরক্ষিত এলাকা হিসেবে কাজ করছে।
এছাড়া এর প্রচলিত নাম রয়েছে – “ফাতরার বন” বা “টেংরাগিরি ইকোপার্ক”।
বনভূমি ও উদ্ভিদজগত
এখানে ম্যানগ্রোভ জাতীয় বন, এবং অন্যান্য উদ্ভিদবৈচিত্র্য রয়েছে — যেমন: গেওয়া, কেওড়া, সুন্দরী, ফাতরা গাছ; গোলপাতা জাতীয় উদ্ভিদ; বনকাঁঠাল, বট, তেঁতুল, শিংড়া, ইত্যাদি।
বন্যপ্রাণী ও পাখি
এই অভয়ারণ্যে বানর, শুকর, সজারু, শিয়াল, বাদুড়; সাপ ও কুমিরসহ বিভিন্ন দৃষ্টিনন্দন প্রাণী রয়েছে। পাখি যেমন: দোয়েল, বুলবুলি, ঘুঘু, মাছরাঙা ইত্যাদি এখানে দেখা যায়।
কিছু প্রজাতি রয়েছে যা বিরল বা বিলুপ্তপ্রায় হিসেবে চিহ্নিত।
জলভিত্তিক ও খালপ্রধান পরিবেশ
অভয়ারণ্যের মধ্যে বিভিন্ন খাল ও জলরাশি রয়েছে, যেগুলো সারা বছর জোয়ার-ভাটার প্রভাব পড়ে। পাশাপাশি বঙ্গোপসাগরের নিকটবর্তী হওয়ায় এখানে উপকূলীয় পরিবেশও বিদ্যমান।
প্রাকৃতিক সুরক্ষা ও ভূমিকা
এই বনভূমি উপকূলীয় অঞ্চলে একটি প্রাকৃতিক বেষ্টনী হিসেবে কাজ করে — ঝড়, টিডাল ওয়েভ বা সমুদ্রের জলোচ্ছ্বাস থেকে প্রতিবেশী এলাকায় সুরক্ষা দিতে পারে।
পর্যটন ও সুযোগসুবিধা
অভয়ারণ্য এলাকায় পর্যটন সুবিধা রয়েছে: যেমন হরিণের বেষ্টনী, শুকরের বেষ্টনী, মাংশাসী বন্যপ্রাণীর বেষ্টনী (প্রায় ৭৫০ মিটার প্রতিটি) এবং একটি কুমির প্রজনন কেন্দ্র। এছাড়া বনভূমির ভিতর দিয়ে সমুদ্রে পৌছাতে ~৩.৫০ কিলোমিটার ইট বিছানো রাস্তা আছে।
যোগাযোগ ও পরিবহন
ঢাকা থেকে সড়ক বা লঞ্চযোগে বরিশাল বা পটুয়াখালী হয়ে সেখান থেকে সড়ক ও নৌপথে টেংরাগিরিতে যাওয়া সম্ভব।
চ্যালেঞ্জ ও সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা
বনাঞ্চলে প্রকৃত বিপুল জীববৈচিত্র্য রয়েছে, কিন্তু পাশাপাশি ব্যবস্থা নিতে হবে শিকার, অবৈধ কাঠচোরি, পরিবেশগত পরিবর্তন ও উপকূলীয় ঝুঁকিগুলো মোকাবেলায়। যেমন একটি নিবন্ধে বলা হয়েছে “বিভিন্ন প্রজাতি বিলুপ্তপ্রায়” হিসেবে চিহ্নিত রয়েছে।
পরিবেশ-সচেতনতা ও সমাজের ভূমিকা
শুধু সরকার নয়, স্থানীয় জনগোষ্ঠী, বন বিভাগের উদ্যোগ, পর্যটন ও গবেষণা সংস্থা একসাথে কাজ করলে এই অভয়ারণ্যর সুরক্ষা আরও নিশ্চিত করা সম্ভব। বৃক্ষরোপণ, বন্যপ্রাণীর পর্যবেক্ষণ, এবং সচেতনতা বৃদ্ধির গুরুত্ব এখানে বিশেষভাবে বিদ্যমান।
আপনি যদি চান, তাহলে আমি টেংরাগিরির মধ্যে “পর্যটন ভ্রমণ রুট”, “কী কী দেখা যাবে”, বা “সেরা সময়” ইত্যাদি তথ্যও দিয়ে দিতে পারি। কীভাবে আগ্রহী?
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: