ycliper

Популярное

Музыка Кино и Анимация Автомобили Животные Спорт Путешествия Игры Юмор

Интересные видео

2025 Сериалы Трейлеры Новости Как сделать Видеоуроки Diy своими руками

Топ запросов

смотреть а4 schoolboy runaway турецкий сериал смотреть мультфильмы эдисон
Скачать

EP: 7. কম পুজির বিশ্ব কাপানো ১০০টি ইউনিক বিজনেস আইডিয়া। New Low Capital Business idea.

ব্যবসার আইডিয়া

অল্প পুজির ব্যবসার আইডিয়া

কম পুজির ব্যবসার আইডিয়া

কম টাকায় ব্যবসা

অল্প টাকায় ব্যবসা

Business idea

Small business idea

Low investment business idea

Low capital business idea

Business idea bd

Business idea 2025

Investment idea

Автор: AHMED JAMIL

Загружено: 2025-11-14

Просмотров: 951

Описание: বাংলাদেশে এখন মাশরুমের চাহিদা ভয়ানকভাবে বাড়ছে।
রেস্টুরেন্ট, হোটেল, সুপার শপ — সবাই এখন স্বাস্থ্যকর খাবার হিসেবে মাশরুম চায়।
প্রতি কেজির দাম ২০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত, আর শুকনো মাশরুম তো বিক্রি হয় ১০০০ টাকাতেও!
তাই আজ আমি তোমাকে দেখাবো — কীভাবে খুব অল্প মূলধনে তুমি শুরু করতে পারো নিজের মাশরুম চাষের ব্যবসা।

প্রথমে জেনে নাও, মাশরুম চাষের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো — জায়গা খুব কম লাগে।
তুমি চাইলে বাড়ির একটা ঘর, গ্যারেজ, এমনকি ছাদেও শুরু করতে পারো।
সবচেয়ে জনপ্রিয় জাত হলো অয়েস্টার মাশরুম, কারণ এটা চাষ করা সহজ, রোগ কম হয়, আর ফলনও বেশি।

[ধাপ ১
প্রয়োজন হবে কিছু সাধারণ জিনিস –
খড় বা গমের খোসা, চুন, প্লাস্টিক ব্যাগ, আর মাশরুমের বীজ – যাকে বলে “স্পন”।
তুমি চাইলে স্থানীয় কৃষি অফিস বা মাশরুম ট্রেনিং সেন্টার থেকেই এগুলো কিনে নিতে পারো।
শুরুতে ৮ থেকে ১২ হাজার টাকাতেই তৈরি করা যাবে তোমার প্রথম ব্যাচ।

[ধাপ ২
চাষের পরিবেশ রাখতে হবে একটু ঠান্ডা আর আর্দ্র —
তাপমাত্রা ২৫ থেকে ৩০ ডিগ্রি, আর্দ্রতা ৭৫ থেকে ৮৫ শতাংশ।
প্রায় ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যে ব্যাগে সাদা সুতার মতো গজাবে মাইসেলিয়াম,
আর তার পরেই শুরু হবে তোমার প্রথম ফসল!

[ধাপ ৩
একটা ব্যাগ থেকে ৩ থেকে ৪ বার ফসল তোলা যায়।
৫০০ ব্যাগ থেকে দুই মাসে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত নিট লাভ পাওয়া সম্ভব।
আর যখন ব্যবসা বড় হবে, তখন শুকনো মাশরুম, পাউডার বা প্যাকেটজাত বিক্রিও করতে পারবে।


বাংলাদেশে এখন একটাই জিনিস দ্রুত বাড়ছে—
আর সেটা হলো সোলার পণ্যের চাহিদা।

দেশে এখন হাজার হাজার মানুষ নিয়মিত লোডশেডিং আর বিদ্যুৎ সংকটে ভুগছে।
এই সময় মানুষ খুঁজছে এমন একটা সমাধান—যা নির্ভরযোগ্য, টেকসই, আর খরচে কম।
এ কারণেই সোলার এনার্জি এখন বাংলাদেশের সবচেয়ে দ্রুত বেড়ে ওঠা খাতগুলোর একটি।

২০২৫ সালের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে সোলার মার্কেটের বার্ষিক বৃদ্ধি প্রায় ১৫ থেকে ২০ শতাংশ।
গ্রামে-গঞ্জে, দোকানে, স্কুলে, এমনকি ছোট ব্যবসাতেও এখন মানুষ ব্যবহার করছে
সোলার প্যানেল, ইনভার্টার, ব্যাটারি, আর সোলার লাইট।

এখন প্রশ্ন হলো —
তুমি যদি এই ব্যবসায় নামতে চাও, তাহলে শুরুটা কিভাবে করবে?

ধাপ:১ — বাজার বোঝো।
তুমি চাইলে ছোট একটা দোকান খুলে সোলার পণ্য বিক্রি করতে পারো,
অথবা ইনস্টলেশন সার্ভিস দিতে পারো —
যেখানে তুমি লোকের বাড়ি বা দোকানে সোলার সিস্টেম বসিয়ে দিবে,
এবং এখানেই সবচেয়ে বেশি লাভ হয় — প্রায় ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত।

ধাপ:২ — লাইসেন্স আর রেজিস্ট্রেশন।
ট্রেড লাইসেন্স, TIN, VAT রেজিস্ট্রেশন এগুলো করে নাও।
বিদেশ থেকে মাল আনতে চাইলে Import License দরকার হবে।

ধাপ:৩ — পণ্য সংগ্রহ।
তুমি চাইলে বাংলাদেশের জনপ্রিয় কোম্পানি যেমন Rahimafrooz, Navana, Bright Green Energy থেকে নিতে পারো,
অথবা চীন থেকে সরাসরি Alibaba বা Made-in-China থেকে bulk order করতে পারো।

ধাপ: ৪
💡 শুরুতে ৩ থেকে ৫ লাখ টাকায় এই ব্যবসা শুরু করা যায়।
এর মধ্যে দোকান ভাড়া, প্রাথমিক স্টক, আর মার্কেটিং সবই ধরা যাবে।

একবার বাজারে নামতে পারলে,
প্রতিদিনের বিক্রির পাশাপাশি ইনস্টলেশন সার্ভিস দিয়েও স্থায়ী আয় তৈরি হবে।
আর যখন ব্যবসা বড় হবে, তখন তুমি নিজের Solar Brand তৈরি করতে পারবে —
যেমন “Solar BD” — আর সেটার অধীনে নিজেই পণ্য বিক্রি করতে পারবে সারা দেশে।

আজকের পৃথিবী টেকসই শক্তির দিকে যাচ্ছে,
আর বাংলাদেশেও সোলার এনার্জি সেই বিপ্লবের পথ খুলে দিয়েছে।
যারা আগে শুরু করবে, ভবিষ্যতে তারাই হবে এই বাজারের লিডার।

তাই যদি তুমি এখনো ভাবছো কী ব্যবসা শুরু করবে —
তাহলে দেরি করো না।
সোলার পণ্যের ব্যবসা শুরু করো আজই,
নিজে আলোকিত হও, দেশকে আলোকিত করো

[সমাপ্তি
বাংলাদেশে আজ হাজারো তরুণ নিজের ঘর থেকেই শুরু করছে মাশরুম চাষ।
তুমি চাইলেও তাদের একজন হতে পারো।
শুধু সাহসটা নিতে হবে, আর শুরুটা আজই করতে হবে।
মনে রেখো — বড় ব্যবসা সব সময় ছোট সিদ্ধান্ত থেকেই শুরু হয়।


বাংলাদেশে এখন ঘর সাজানোর ধরণ বদলে গেছে।
মানুষ এখন চায় নিজের মতো করে কিছু তৈরি করতে — ইউনিক, স্টাইলিশ আর চোখে পড়ার মতো কিছু।
তাই আজকাল বাড়ি থেকে শুরু করে রেস্টুরেন্ট, ক্যাফে, অফিস —
সব জায়গায় কাস্টম মেটাল ডিজাইনের চাহিদা বেড়ে গেছে ভয়ানকভাবে।
এই কারণেই “Custom Metalwork Business” আজ বাংলাদেশের বাজারে দারুণ লাভজনক একটা ক্ষেত্র।

ধাপ:১- [Main Body
Custom Metalwork মানে হলো— লোহা বা স্টিল দিয়ে যেকোনো ডিজাইন বা আইডিয়া বাস্তবে রূপ দেওয়া।
তুমি চাইলে গেট, গ্রিল, টেবিল, চেয়ার, নামপ্লেট, বা ওয়াল ডেকোর—
সবকিছুই নিজস্ব ডিজাইনে তৈরি করতে পারবে।

এই ব্যবসার সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো,
তুমি ছোট স্কেল থেকে শুরু করতে পারো— মাত্র ৩ থেকে ৪ লাখ টাকায়।
একটা ছোট ওয়ার্কশপ, কিছু টুলস যেমন welding machine, grinder, cutting machine—
আর একজন দক্ষ মিস্ত্রি— এতেই শুরু সম্ভব।

বাজারে এখন কর্পোরেট অফিস, রেস্তোরাঁ, ফার্মহাউস আর ঘর সাজানোর দোকানগুলো
এই ধরনের কাস্টম মেটাল আইটেমের বড় ক্রেতা।
অনেকেই Facebook, Instagram আর Google My Business ব্যবহার করে
নিজের কাজ দেখিয়ে অর্ডার নিচ্ছে, আর অনেকে বিদেশেও এক্সপোর্ট করছে।

ধাপ: ২- [Profit & Expansion
লাভের দিক থেকে বললে,
একটা প্রজেক্টে গড়ে ৩০ থেকে ৬০ শতাংশ পর্যন্ত প্রফিট থাকে।
আর ছোট ছোট ডেকোর আইটেমে লাভ আরও বেশি — কখনো কখনো ৭০% পর্যন্ত!

চাইলে তুমি নিজের একটা ব্র্যান্ড তৈরি করতে পারো,
যেমন “Jan’s Metal Art” — যেখানে তুমি নিজের ডিজাইন বিক্রি করবে,
নিজের স্টাইল শো করবে, আর ধীরে ধীরে একটা আইডেন্টিটি তৈরি করবে।

ধাপ:৩- [Ending
তাই যদি তোমার হাতে একটু সৃজনশীলতা থাকে,
আর ইচ্ছা থাকে কিছু নতুন করে গড়ার —
তাহলে Custom Metalwork ব্যবসা হতে পারে তোমার পরের বড় পদক্ষেপ।

Не удается загрузить Youtube-плеер. Проверьте блокировку Youtube в вашей сети.
Повторяем попытку...
EP: 7. কম পুজির বিশ্ব কাপানো ১০০টি ইউনিক বিজনেস আইডিয়া। New Low Capital Business idea.

Поделиться в:

Доступные форматы для скачивания:

Скачать видео

  • Информация по загрузке:

Скачать аудио

Похожие видео

© 2025 ycliper. Все права защищены.



  • Контакты
  • О нас
  • Политика конфиденциальности



Контакты для правообладателей: [email protected]