ফরিদপুরের পরকী/য়ার ঢেউ উপচে পড়লো যশোরে, বিধি তুমি বলে দাও আমি কার ??
Автор: abcbangla71. com
Загружено: 2025-09-23
Просмотров: 16
Описание:
ফরিদপুরের পরকীয়ার ঢেউ উপচে পড়লো যশোরে। হোটেলে এক নারীকে ঘিরে দুই স্বামীর প্রকাশ্য টানাহেঁচড়ায় সিনেমাকেও যেন হার মানিয়েছে। ৯৯৯-এ খবর পেয়ে পুলিশ তাদের ৩জনকেই তুলে আনে থানায়। কিন্তু এক নারীর হাত ধরে দু’জনই দাবি করেন তিনিই তার স্বামী। নিস্পত্তির চেষ্টা বিফলে যাওয়ায় কোতয়ালি থানা পুলিশ খবর পাঠিয়েছে উভয়ের পরিবারে। তারা যশোরে না আসা পর্যন্ত ৩ জনকেই থাকতে হবে পুলিশ হেফাজতে।
আজ মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে কোতোয়ালি থানা প্রাঙ্গণে সিনেমা স্টাইলে এক নারীকে দুই পুরুষের টানা-হেঁচড়া দেখতে পথচারীরা থমকে যান। ঢুকে পড়েন থানা চত্বরে। অবশেষে পরস্পরের কথা-বার্তায় প্রকৃত সত্যি প্রকাশ পায়।
জানা যায়-ফরিদপুরের কানাইপুরের বাসিন্দা বিকাশ অধিকারীর সঙ্গে সীমা অধিকারীর দীর্ঘ ৩৬ বছরের দাম্পত্য জীবন ছিল। তাঁদের সংসারে এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। তবে সীমা সম্প্রতি ফরিদপুর সদরের পলাশ কুন্ডুর সঙ্গে সম্পর্কে পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে পড়েন। বিকাশের ঘর ছেড়ে তিনি পলাশের হাত ধরে ভারতে গিয়ে বিয়ে সংসার পেতেছিলেন।
সোমবার রাতে সীমা ও পলাশ যশোরের একটি হোটেলে ওঠেন। বিষয়টি জানতে পেরে প্রথম স্বামী বিকাশ সেখানে উপস্থিত হন। পরে ঘটনাটি থানায় পৌঁছালে ৩ জনের মধ্যে হাতাহাতি পর্যন্ত হয়।
দ্বিতীয় স্বামী পলাশ জানান, সীমার সঙ্গে তাঁর ৩ বছরের সম্পর্ক। তাঁরা স্বেচ্ছায় বিয়ে করেছেন এবং এখন একসাথে থাকতে চান। স্ত্রী সীমা অভিযোগ করেন, বিকাশের সংসারে তিনি শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের শিকার হতেন, তাই পলাশকে বিয়ে করেছেন। তিনি স্পষ্ট বলেন, বিকাশের কাছে আর ফিরবেন না।
অন্যদিকে বিকাশ অধিকারীর দাবি, সীমার পরকীয়ার কারণে তাঁদের সংসার ভেঙে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, সীমা পালানোর সময় নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কারও যান। তিনি সীমাকে যেকোনো মূল্যে বাড়িতে ফিরিয়ে নিতে চান।
কোতোয়ালি থানার ওসি (তদন্ত) কাজী বাবুল জানান, ৯৯৯-এ কল পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ৩ জনকে থানায় আনে। বর্তমানে তারা হেফাজতে আছেন এবং তাঁদের পরিবারের সদস্যদের খবর দেওয়া হয়েছে।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: