যে ব্যক্তি এটি নিয়মিত পাঠ করে, তার হৃদয়ে শান্তি ও সুরক্ষা আসে এবং দুশ্চিন্তা, ভয় দূর হয়।

Описание: যে ব্যক্তি এটি নিয়মিত পাঠ করে, তার হৃদয়ে শান্তি ও সুরক্ষা আসে এবং দুশ্চিন্তা, ভয় দূর হয়।

সূরা ফাতিহা হলো কুরআনের শুরু এবং সবচেয়ে মহান সূরা। এটিকে “উম্মুল কিতাব” বা কুরআনের মা বলা হয়। প্রতিটি নামাজে সূরা ফাতিহা পড়া ফরজ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে আল্লাহর প্রশংসা, রহমত প্রার্থনা ও সরল পথে হেদায়াত চাওয়ার শিক্ষা দেওয়া হয়েছে। সূরা ফাতিহা পাঠ করলে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ হয়, দুঃখ-কষ্ট দূর হয় এবং দোয়া কবুল হওয়ার মাধ্যম হয়।

আয়াতুল কুরসি কুরআনের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ আয়াত। এখানে আল্লাহর ক্ষমতা, একত্ববাদ ও সর্বশক্তিমান হওয়ার বর্ণনা রয়েছে। হাদিসে এসেছে, যে ব্যক্তি প্রতিদিন ফজরের নামাজের পর এবং রাতের ঘুমের আগে আয়াতুল কুরসি পড়ে, আল্লাহ তাকে সর্বদা হেফাজত করেন, শয়তান তার কাছে আসতে পারে না। এটি দোয়া, রক্ষা এবং রহমতের এক বিশেষ আমল।

✨ ফজিলত সংক্ষেপে:

সূরা ফাতিহা: কুরআনের মা, দোয়া কবুলের দরজা।

আয়াতুল কুরসি: রক্ষাকবচ, শান্তি ও নিরাপত্তার আমল।

#সূরা_ফাতিহা #সূরা_ফাতেহা #আয়াতুল_কুরসি_অর্থসহ #আয়াতুল_কুরসি #আয়াতুল_কুরসি_বাংলা #আয়াতুল_কুরসী #আয়াতুলকুরসি

সূরা ফাতিহার ফজিলত 

এটি কোরআনের 'উম্মুল কিতাব' বা মূল কিতাব।

নামাজের প্রতি রাকাতে এটি পাঠ করা অত্যাবশ্যক।

যে ব্যক্তি এটি নিয়মিত পাঠ করে, তার হৃদয়ে শান্তি ও সুরক্ষা আসে এবং দুশ্চিন্তা, ভয় দূর হয়।

আয়াতুল কুরসির ফজিলত

এটি কোরআনের সর্বশ্রেষ্ঠ আয়াত। 

প্রতিটি ফরজ নামাজ আদায় করার পর আয়াতুল কুরসি পাঠ করলে মৃত্যুর পর জান্নাতে প্রবেশে শুধু মৃত্যু ছাড়া অন্য কোনো বাধা থাকে না। 

এই আয়াত পাঠে আল্লাহর আশ্রয় লাভ হয়, যা মানসিক অস্থিরতা দূর করে এবং হৃদয়ে প্রশান্তি এনে দেয়। 

আল্লাহর একত্ববাদ, তাঁর মর্যাদা, গুণাবলী ও ক্ষমতার বর্ণনা থাকায় এই আয়াতে বহু ফজিলত নিহিত আছে।