ycliper

Популярное

Музыка Кино и Анимация Автомобили Животные Спорт Путешествия Игры Юмор

Интересные видео

2025 Сериалы Трейлеры Новости Как сделать Видеоуроки Diy своими руками

Топ запросов

смотреть а4 schoolboy runaway турецкий сериал смотреть мультфильмы эдисон
Скачать

কুরআনের আয়াত দিয়ে তাবিজ ব্যবহার করা যাবে কি?তাবিজ ব্যাবহার করা জায়েজ কিনা? ইমরান শাহ বীন জেহাদী

মুফতী খাজা ইমরান শাহ্ বীন জেহাদী

মুফতি খাজা ইমরান শাহ

পিরজাদা মুফতি খাজা ইমরান শাহ

জেহাদী

ইমরান

বাংলা ওয়াজ মাহফিল

সুন্নি ওয়াজ মাহফিল

নতুন ইসলামিক ওয়াজ মাহফিল

তাবিজ গলায় জুলানঁ জায়েজ নাকি হারাম তাবিজ ব্যবহার করা জায়েজ নাকি হারাম তাবিজ ব্যাবহার করা কি শিরিক

ছোট বাচ্চাদের তাবিজ

তাবিজ মানে কি

তাবিজ ব্যবহার করা কি শিরক

তাবিজ ব্যবহার করা কি জায়েজ মিজানুর রহমান

ঈদে মিলাদুন্নবী ওয়াজ

Автор: গাউছিয়া কাফেলা

Загружено: 2022-11-20

Просмотров: 116

Описание: কুরআন শরীফে নাকি ৬ টি আয়াত আছে যেগুলোকে আয়াতে শেফা বলে? ওই আয়াতগুলো দিয়ে কি ছোট বাচ্চাদেরকে সুস্থতার জন্য তাবিজ ব্যবহার করা যাবে?–আল্লাহর বান্দা।

জবাব: সুস্থতার জন্য কুরআন শরীফের আয়াত দ্বারা তাবিজ ব্যবহার করা নিষেধ নয়। কেননা,সহীহ হাদীস ও আছার অনুসন্ধান করলে বোঝা যায়,তাবিজ মূলত দুই প্রকার।১.শিরকি তাবিজ।২.জায়েয তাবিজ। পবিত্র কুরআনের আয়াত, আল্লাহর নাম বা দুআয়ে মাসুরা থাকলে তা শিরকি তাবিজ নয়;বরং জায়েয তাবিজের আওতায় পড়ে।এ জাতীয় তাবিজের ব্যবহার সাহাবায়ে কেরাম ও তাবিঈনে কেরাম থেকে প্রমাণিত।যেমন-

১.আমর ইবনে শুআইব তাঁর পিতা ও তিনি তাঁর দাদা থেকে বর্ণনা করেন যে,রাসূল (সা.) ইরশাদ করেছেন-তোমাদের কেউ যখন ঘুম অবস্থায় ঘাবড়িয়ে উঠে,সে যেন أَعُوذُ بِكَلِمَاتِ اللَّهِ التَّامَّةِ، مِنْ غَضَبِهِ وَشَرِّ عِبَادِهِ، وَمِنْ هَمَزَاتِ الشَّيَاطِينِ وَأَنْ يَحْضُرُونِ দো’আটি পাঠ করে। আব্দুল্লাহ ইবনে আমর(রা.) তাঁর উপযুক্ত সন্তানদের তা শিক্ষা দিতেন এবং ছোটদের গলায় তা লিখে লটকিয়ে দিতেন।(সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৩৮৯৫)

২.সাঈদ ইবনে যুবাইর (রা.)এর নিকট কেউ এসে তাবিজ চাইলে তিনি তাকে তাবিজ লিখে দিতেন।(মুসান্নাফ ইবনু আবী শাইবাহ ২৩৫১১)

৩.বিখ্যাত তাবিঈ আতা ইবন আবী রাবাহ (রহ.) সাঈদ ইবন মুসাইয়াব (রহ.) ইবন সীরীন (রহ.) মুজাহিদ (রহ.)প্রমূখ ফতওয়া দিতেন,তাবিজ কুরআনের আয়াত, আল্লাহর নাম বা দুআয়ে মাসুরা দ্বারা হলে কোনো অসুবিধা নেই।(ইনাম নববীকৃত আলমাজমূ’ ৯/৭৪,মুসান্নাফ ইবনু আবী শাইবাহ ৫/৪৩-৪৪, কিতাবুত্তিব্ব ৪৩৯/৩২৬১)

একারণে আল্লামা ইবনে হাজার আসকালানী (রহ.) বুখারী শরীফের ব্যাখ্যাগ্রন্থ ফাতহুল বারীতে লিখেন-

والتمائم جمع تميمة وهي خرز أو قلادة تعلق في الرأس كانوا في الجاهلية يعتقدون أن ذلك يدفع الآفات والتولة بكسر المثناة وفتح الواو واللام مخففا شيء كانت المرأة تجلب به محبة زوجها وهو ضرب من السحر وإنما كان ذلك من الشرك لأنهم أرادوا دفع المضار وجلب المنافع من عند غير الله ولا يدخل في ذلك ما كان بأسماء الله وكلامه

তামায়েম শব্দটি তামীমা শব্দের বহুবচন। যা পুঁতি বা মালা সাদৃশ্য। মাথায় লটকানো হয়। জাহেলী যুগে বিশ্বাস করা হতো যে, এর দ্বারা বিপদমুক্ত হওয়া যায়, মহিলারা এসব ব্যবহার করতো স্বামীর মোহাব্বত অর্জন করতে। এটি জাদুরই একটি প্রকার। এটি শিরকের অন্তুর্ভূক্ত। কেননা এর দ্বারা আল্লাহ ছাড়া অন্যের থেকে বিপদমুক্ত হওয়া ও উপকার অর্জন করা উদ্দেশ্য হয়ে থাকে। কিন্তু এ শিরকের অন্তুর্ভূক্ত হবে না যেসব তাবীজ-কবচে আল্লাহর নাম বা কালাম থাকে।(ফাতহুল বারী-১/১৬৬)

শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া (রহ.) বলেন-

يجوز أن يكتب للمصاب وغيره من المرضى شيئا من كتاب الله وذكره بالمداد المباح ويغسل ويسقى كما نص على ذلك أحمد وغيره

বিপদগ্রস্ত বা অসুস্থ লোকদের জন্য কারি দ্বারা আল্লাহর কিতাব, আল্লাহর জিকর লিখে দেয়া এবং ধুয়ে পান করা জায়েয।

তারপর এ আলোচনার শেষদিকে তিনি তাবিজাত বৈধ হওয়ার পক্ষে হযরত ইবনে আব্বাস (রা.)এর একটি আছার পেশ করেন। ইবনে আব্বাস (রা.) কাগজের টুকরায় তাবিজ লিখে দিতেন,তা সন্তানসম্ভবা নারীদের বাহুতে বেঁধে দেয়া হত। (ফাতাওয়া ইবনে তাইমিয়া-১৯/৬৪)

والله اعلم بالصواب

Не удается загрузить Youtube-плеер. Проверьте блокировку Youtube в вашей сети.
Повторяем попытку...
কুরআনের আয়াত দিয়ে তাবিজ ব্যবহার করা যাবে কি?তাবিজ ব্যাবহার করা জায়েজ কিনা? ইমরান শাহ বীন জেহাদী

Поделиться в:

Доступные форматы для скачивания:

Скачать видео

  • Информация по загрузке:

Скачать аудио

Похожие видео

© 2025 ycliper. Все права защищены.



  • Контакты
  • О нас
  • Политика конфиденциальности



Контакты для правообладателей: [email protected]