সাধারণ ফ্লু নাকি করোনা জ্বর কিভাবে বুঝবেন? কোনটি সব থেকে মারাত্মক
Автор: Tanvir Newaj
Загружено: 2020-06-12
Просмотров: 169
Описание:
করোনা ও সোয়াই ফ্লু-র পার্থক্য কী? কীভাবে বুঝবেন আপনি কোন রোগে আক্রান্ত?
দিন দিন ভয়াবহ থেকে ক্রমশ অতি ভয়াবহ হয়ে উঠছে প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস, এই নিয়ে সবাই আতঙ্কগ্রস্ত বর্তমানে বাংলাদেশের ফ্লু বা ইনফ্লুয়েঞ্জা মৌসুমের মধ্যে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ সনাক্ত শুরু হয় ,ফলে সাধারণ ঠান্ডা জ্বর কাশি নিয়েও এক ধরনের আতঙ্ক থেকেই যাচ্ছে
যে কারণে এক ধরনের দ্বিধা সবার মাঝেই দেখা দিচ্ছে
যে , আমার কি করোনা হয়েছে! ফলে এ সংক্রমণকে অনেকে করনার সঙ্গে গুলিয়ে বাড়াচ্ছেন বিপত্তি । তাই করোনা সংক্রমণ আর সাধারণ জ্বর এর মধ্যে পার্থক্য জানতে ভিডিওটি শেষ পর্যন্ত দেখার আমন্ত্রণ রইল সেই সাথে ছোট একটি রিকোয়েস্ট বিউটি শুরু করার আগে প্লিজ চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং প্রতিদিনের আপডেট পেতে পাশে থাকা বেল আইকনটি ক্লিক করুন।
ভিউরওস আপনার মাঝে যে উপসর্গগুলো রয়েছে সেগুলো কি ইনফ্লুয়েঞ্জা নাকি করোনাভাইরাস, কারণ ইনফ্লুয়েঞ্জা এবং কভিট 19 এর লক্ষণ ও উপসর্গ অনেক সময় মিলে যায়। দুইটি রোগ ই শ্বাস যন্ত্র কে আক্রান্ত করে, তবে ভাইরাস 2টির মধ্যে পার্থক্য রয়েছ এ
ইনফ্লুয়েঞ্জার প্রতিষেধক বা টিকা বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে রয়েছে তবে করোনার কোন প্রতিষেধক বা টিকা তৈরি হয়নি বরং প্রতিনিয়ত করনা ভাইরাসের নতুন উপসর্গ যোগ হচ্ছে তাহলে চলুন জেনে নেই করোনাভাইরাস এবং ইনফুয়েঞ্জা এর মধ্যে পার্থক্য
করোনা ভাইরাস সংক্রমনের প্রধান লক্ষণ হচ্ছে শুকনো কাশি এবং থাকবে অনেক সময় গলা পরিষ্কার করতে বা ধূমপানের কারণে যে কাশি হয় সেটি নয় শুকনো কাশি হচ্ছে হাঁচি বা কাশির সময় থাকবে আঠালো কোন উপাদান থাকবে না একবার শুরু হলে বিরামহীন ভাবে চলতেই থাকে।
বিরামহীন বলতে এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে কাশতে থাকা, এরকম অবস্থা হলে শরীর খুবই খারাপ হয়ে যেতে পারে এমনকি শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে।
করোনাভাইরাস এবং ইনফুয়েঞ্জা আই দুই ধরনের রোগী এই শুকনো কাশি থেকে থাকে। তবে অন্য কোন স্বাস্থ্য সমস্যা না থাকলে ইনফ্লুয়েঞ্জা এর ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট কম দেখা যায় আর যদি কাশিতে শ্লেষ
যদি কাশিতে শ্লেস্মা থাকে তাহলে বুঝতে হবে এটি করোনাভাইরাস বা ইনফ্লুয়েঞ্জা কোনটাই নয়, সাধারণ সর্দি। করোনা ভাইরাস এ আক্রান্ত হলে যে জ্বর আসবে সেটিতে শরীরের তাপমাত্রা 37.8° সেলসিয়াস 100 ডিগ্রী ফারেনহাইটের বেশি থাকে।থার্মোমিটার দিয়ে জ্বর মাপা না হলেও সাধারন অবস্থা থেকে বেশি গরম অনুভূত হবে
ইনফ্লুয়েঞ্জার ক্ষেত্রেও জ্বর থাকবে এবং এটি 102 ডিগ্রি থেকে 103 ডিগ্রি পর্যন্ত উঠতে পারে।অর্থাৎ জরের ক্ষেত্রে করোনাভাইরাস এবং ইনফ্লুয়েঞ্জা দুটোর উপসর্গ একরকম করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়া একটি অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে হাঁচি থেকে ছড়িয়ে পড়া ড্রপ লেটস অর্থাৎ এটি করোনাভাইরাস এর একটি উপসর্গ কিন্তু ইনফ্লুয়েঞ্জার ক্ষেত্রে হাঁচি খুব একটা দেখা যায়না।
তবে যদি কারো এলার্জি জনিত সমস্যা থাকে তাহলে সে ক্ষেত্রে হাঁচি হতে পারে। ইনফ্লুয়েঞ্জার ক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময় নাক দিয়ে সর্দি পড়ার উপসর্গ থাকে। কিন্তু করোনাভাইরাস এর ক্ষেত্রে নাক দিয়ে সর্দি পড়ার কোন উপসর্গ থাকে না।
গলা ব্যথা করোনা ভাইরাস সংক্রমণের একটি অন্যতম উপসর্গ। তবে ইনফ্লুয়েঞ্জা হলে গলা ব্যথা হতেও পারে আবার নাও পারে।ইনফ্লুয়েঞ্জার ক্ষেত্রে রোগী ভেদে মাথাব্যথা থাকতেও পারে আবার নাও পারে। তবে করোনাভাইরাস এর ক্ষেত্রে যেসব নতুন উপসর্গ যুক্ত হওয়ার কথা বলা হচ্ছে তারমধ্যে অন্যতম হচ্ছে মাথাব্যথা।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে কেউ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে সাধারণত 14 দিনের মধ্যে উপসর্গ দেখা দেয়।তবে ইনফ্লুয়েঞ্জার ক্ষেত্রে এ ধরনের কোনো উপসর্গ থাকে না। আবার এ ধরনের উপসর্গ থাকলে ও পরীক্ষা না করার আগ পর্যন্ত জানার উপায় নেই যে ওই ব্যক্তি ইনফ্লুয়েঞ্জায় আক্রান্ত হয়েছেন নাকি তার করোনাভাইরাস রয়েছে। তবে ইনফ্লুয়েঞ্জা বাংলাদেশে সাধারণত শীতকালেই বেশি হয়। এখন যেহেতু শীতকাল নয় আর করোনা ভাইরাস এর মহামারী চলছে বিশ্বজুড়ে, তাই এসব উপসর্গ দেখা দিলে আলাদা থাকার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এবং অবশ্যই করোনা টেস্ট করাতে হবে কারণ করোনাভাইরাস নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত আপনার অজান্তেই হয়তো আপনার থেকে আরো অনেক মানুষের মধ্যে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়তে পারে তাই সতর্ক হোন উপসর্গগুলো দেখা দিলে ভয় পাবেন না নিকটস্থ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যোগাযোগ করুন অথবা বাংলাদেশ সেবাপ্রদানকারী ট্রিপল নাইনে কল করুন।
Facebook Link:Facebook.com/healthsolutionideas
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: