ট্রাইকোডার্মা কি, সবজি ও ফসলে এর গুরুত্ব ও ব্যবহার।Role of trichoderma in agriculture. Trichocompost
Автор: হেরিটেজ এগ্রো ময়মনসিংহ, Heritage Agro Mymensingh
Загружено: 2024-04-12
Просмотров: 178
Описание:
ট্রাইকোডার্মা কি।
সবজি ও মাঠ ফসলে কেন ট্রাইকোডার্মা ব্যবহার করা হয়?
ট্রাইকোডার্মা ব্যবহার কিভাবে করতে হয়?
ট্রাইকোকম্পোষ্ট তৈরি কিভাবে করতে হয়?
What is trichideema? Why is it use
Benefits of trichoderma
কৃষি ও পোল্ট্রি সম্পর্কে আরো জানতে
যোগাযোগ করুন
কৃষিবিদ কোহিনূর আলম
হেরিটেজ এগ্রো, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শেষ মোড়, সদর ময়মনসিংহ ০১৭৯০২০৪২১২
#agroone
#bismillahagro
#roofagriculture
#rajgardens
#germplasmcentre
#gardeningbangladesh
#মৃত্তিকাটিভি
#greenagro
#morich
#tobacco
#তামাকচাষ
#farming
#trichoderma
#agriculture
#organicfarming
#bioderma
#সবজি_চাষ
#heritageagro
#ট্রাইকোডার্মা
#নার্সারি
#vegetablegarden
#vegetablenursery
#ispahanyagrolimited
ট্রাইকোডার্মা হলো একটি উপকারি জৈব ছত্রাকনাষক
মুল উপাদান : ট্রাইকোডার্মা (Trichoderma) স্পোর প্রতি এম এল এ ১ কোটি ( সর্বনিম্ন) CFU........1 crore per ml
ট্রাইকোডার্মার যে স্পেসিস গুলো আমাদের দেশে মাঠ ফসলে ব্যবহার হয় তাহলো Trichiderma harzianum, Trichiderma viride, Trichoderma asperellum.
যেসব ফসলে ব্যবহার করা হয় লাল শাক, ডাটা শাক, পালং শাক, টমেটো, শশা, বেগুন, মরিচ, আলু, সুগারবিট, লেবু, সয়াবিন, পিয়াজ, রশুন, লাউ, মিষ্টি কুমড়া, চাল কুমড়া, বরবটি, ধেড়স, করলা, ফুলকপি, বাধাকপি, পটল, আখ,পান, কলা, তামাক, তুলা ও ডাল
বেলকনি, ছাদ ফসল, গ্রিন হাউস
সকল ফল
লন ও কার্পেট জাতিয় ঘাস
কেন ব্যবহার করবেন
ট্রাইকোডার্মাকে বলা হয় উদ্ভিদের জন্য নিরাপদ ও কাযর্করি জৈব নিয়ন্ত্রক Biocontrol agent (BCA)। ট্রাইকোডার্মা একেধারে জৈব কীটনাশক, জৈব সার বা বায়ো ফার্টিলাইজার ও জৈব ছত্রাকনাশক। ইহা মাটি বাহিত বিভিন্ন রোগজীবানুর বৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করে ও রোগের প্রকোপ কমাতে সাহায্য করে। নার্সারিতে কোন সবজির বীজ হতে সুস্থ সবল ও রোগ বালাই মুক্ত চারা তৈরিতে এই ট্রাইকোডার্মাকে ব্যপক ভাবে ব্যবহার করা হয়। এজন্য নরমাল চারা ও ট্রাইকোডার্মা দেওয়া চারার মধ্যে চোখে পরার মতো পার্থক্য দেখা যায়। ইহা ট্রাইকোডার্মা উদ্ভিদকে শুধু রোগ মুক্তই রাখেনা, ইহা উদ্ভিদের বৃদ্ধিতে সহায়ক হরমোন তৈরিতে সাহায্য করে, পুষ্টি উপাদান ব্যবহারের কার্যকারিতা বাড়ায়, মাটির গঠন উন্নত করে, উদ্ভিদের জন্য মাটিস্হ পানি ও নাইট্রোজেনের উত্তোলন বৃদ্ধি করে। এটি ফসফেট ও অনান্য খনিজ লবন দ্রবিভুত করার মাধ্যমে উদ্ভিদের জন্য সহজলভ্য করে তোলে। ডাল ও তেল জাতিয় ফসলে মুলে নডিউল সংখ্যা বৃদ্ধি করে। ইহা ব্যবহারে রাসায়নিক ছত্রাক নাষকের প্রয়োজনিয়তা কমায়। এটি দ্রুত জৈব পদার্থকে পঁচাতে পারে ফলে পুষ্টি উপাদানের পুনঃ ব্যবহার হয়। এটি মাটিতে অম্লতার মাত্রা pH ঠিক রাখতে সাহায্য করে। মাটির পানিধারণ খমতা বাড়ায়। মাটিতে অনুজীব এর সংখ্যা বাড়ায় ও উদ্ভিদকে রোগ প্রতিরোধি করে তোলে।
তাই ইহাকে প্রাকৃতিক yield booster ও growth promoter ও বলা হয় যার ফলে গাছের গঠন ভালো হয়, গাছ দ্রুত বৃদ্ধি পায়, শিকড়ের বৃদ্ধি বেশি হয় ফলে ফলন ও বেশি হয়। সর্বোপরি অর্গানিক সবজি উৎপাদনে সারা পৃথিবীতে ট্রাইকোডার্মা ব্যাপক ভাবে ব্যবহার করা হয়।
যেসব রোগের উপর কাজ করে
বিভিন্ন সবজি ও ফসলের ছত্রাক, ব্যাকটেরিয়া ও নেমাটোড দ্বারা সংগঠিত মাটি ও বীজ বাহিত রোগ যেমন - শিকড় পচাঁ Root rot, কান্ড পচাঁ Stem rot, গোড়া পচা( Foot rot), পাতা পচাঁ, ফল পচাঁ fruit rot, চারার ঢলেপরা- Damping off seedling, নেতিয়ে পরা Wilting of vegetables, পাতা ঝলসানো leaf blight, সবজির powdery mildew, Downy mildew, মাটির কৃমি -Nematode, ফলের Gray mould, Black mould ও Anthracnose, আলু, টমেটো ও মরিচের পাতা পোড়া রোগ (phytophthora blight), আলুর ফোস্কা পরা ( Scruf of potato), আলুর ড্রাই রট(Potato dry rot), চিনাবাদামের শিকড়, কান্ড ও ফল পঁচা রোগ, rot of cucumber, ধানের ব্লাস্ট, blight of cereals, আখের লাল পঁচন,(Red rot of sugarcane),আদার রাইজম পচন (Rhizome rot of Zinger), Foot and root rot of betel leaf( পান), কলার সিগাটোকা।
কিভাবে ব্যবহার করবেন
১. বীজ শোধন:-
বীজের পরিমান অনুযায়ি পানি নিতে হবে। এরপর প্রতি ১০০ এম এল পানির সাথে ১০ এম এল ট্রাইকোর্ডামা তরল মেশাবেন। বীজের ধরন অনুসারে ৪ থেকে ১২ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে মাটিতে বপন করতে হবে।
২. মাটি শোধন:-
জমির শেষ চাষের আগে বা মাদায় চারা লাগানোর পুর্বে স্প্রে বা সারের বা গোবরের সাথে মিশিয়ে জমিতে দিতে হবে। স্প্রে করে দিলে ১০ লিঃ পানির সাথে ১০০ এম এল ট্রাইকোর্ডামা তরল মিশিয়ে ৫ শতাংশ জমিতে দিতে হবে।
৩. বীজতলার গাছে প্রয়োগ:-
বীজ অংকুরোদগম হওয়ার ৪/৫ দিন পর হতে প্রতি ৫/৭ দিন পর পর ১০ লিটার পানিতে ১০০ এম এল ট্রাইকোর্ডামা তরল মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে।
৪. নার্সারি বা বীজতলার মাটিতে ব্যবহার:-
১০ কেজি জৈব সারের সাথে ২৫০ এম এল মিশিয়ে ৩ ফুট X ৩০ ফুট বেডের মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে।
৫. জৈব ট্রাইকো-কম্পোষ্ট সার তৈরিতে :-
১ টন কম্পোস্ট সার তৈরিতে ৫০০ এম এল ট্রাইকোর্ডামা তরল নিয়ে ৫০ লিটার পানির সাথে মিশিয়ে ঔ গোবর বা আবর্জনার ঢিবিতে স্প্রে করে ভালভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। ১৫ হতে ৩৫ দিন পর তা ব্যবহার করা যাবে।
৬. ছাদ কৃষিতে ব্যবহার :-
১ লিটার পানির সাথে ১০ এম এল ট্রাইকোর্ডামা তরল মিশিয়ে টবে, বেলকনি, ছাদের গাছে, লন এ স্প্রে করে দিতে হবে।
সতর্কতা:
রাসায়নিক ছত্রাক নাষকের সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করবেন না।
বিস্তারিত জানতে ও ট্রাইকোডার্মা পেতে যোগাযোগ করুন।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: