আল আকসা মসজিদ নিয়ে এত বিরোধ কেন | আল আকসা মসজিদের ইতিহাস | Al Aqsa Mosque Documentary Bangla
Автор: Bangla History
Загружено: 2024-04-20
Просмотров: 34
Описание:
Welcome to our Channel. Please subscribe our channel.
/ @bangla_history
Follow Us:
Facebook: https://www.facebook.com/biplabvideochannel/
আপনাদের প্রশ্নঃ
আল আকসা মসজিদ কে নির্মাণ করেন?
আল আকসা মসজিদ কোথায় অবস্থিত?
আল আকসা মসজিদের ইতিহাস
আল আকসা মসজিদ বাংলা ডকুমেন্টারি
আল আকসা মসজিদ কোথায় অবস্থিত কোন দেশে
আল আকসা মসজিদ কোথায়
আল-আকসা মসজিদ মুসলিমদের কাছে কেন গুরুত্বপূর্ণ?
আল আকসা শব্দের অর্থ কি
আপনি কি কখনও চিন্তা করেছেন আল আকসা মসজিদ নিয়ে মুসলমান, ইহুদি ও খ্রিষ্টান ধর্মালম্বীদের মধ্যে এত বিরোধ কেন?
আজকের ভিডিওতে আমরা এই প্রশ্নের উত্তর খুজার চেষ্টা করব এবং আল আকসা মসজিদের নানা ইতিহাস তুলে ধরার চেষ্টা করব। ভিডিওটি না টেনে পুরো অংশ দেখার অনুরোধ রইল।
আল আকসা মসজিদ “মসজিদুল আকসা” বা বাইতুল মুকাদ্দাস নামেও মুসলিম ধম্বালম্বীদের কাছে সুপরিচিত। আরবি ভাষায়, আল আকসার দুটি অর্থ রয়েছে। একটি হলো “সবচেয়ে দূর”, যা মক্কা থেকে এর দূরত্বকে বোঝায়। অন্যটি হলো “সর্বোচ্চ” যা দ্বারা মর্যাদা ও গুরুত্বের কথা তুলে ধরা হয়েছে।
মুসলমান ধর্মালম্বীরা বিশ্বাস করেন, নবী মুহাম্মদ মিরাজের রাতে কাবা শরীফ থেকে প্রথমে আল আকসায় এসেছিলেন এবং মিরাজে গমনের আগে এখানে সব নবীদের সঙ্গে নামাজের সময় ইমাম হিসেবে নামাজ আদায় করেন।
মক্কা ও মদিনার পর জেরুসালেমের আল-আকসা মসজিদকে ইসলামের তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় স্থান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। প্রতিবছর ফিলিস্তিন এবং পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে হাজার হাজার মুসলিম আসেন এই সমজিদ প্রাঙ্গনে। মসজিদটি ফিলিস্তিনি প্রতিরোধের প্রতীক হিসেবেও দেখা হয়।
সর্বপ্রথম আমরা আল আকসা মসজিদের অবস্থান সম্পর্কে জেনে নিই।
আল আকসা মসজিদটি পূর্ব জেরুসালেমের পাহাড় চূড়ায় অবস্থিত। প্রায় 14 হেক্টর এলাকাজুড়ে অবস্থিত আল আকসা প্রাঙ্গণে রয়েছে আল আকসা মসজিদ যা কিবলি মসজিদ নামেও পরিচিত। এছাড়াও “ডোম অফ দ্য রক” নামে একটি সোনালী গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ রয়েছে। এখানে 15টি গেট ছিল, যেদিক দিয়ে ময়দানে প্রবেশ করতো জেরুজালেমের ওল্ড সিটি থেকে আসা ধর্মানুরাগীরা। যদিও এই গেটের মাত্র 10টি এখন ব্যবহৃত হয় এবং সেগুলো নিয়ন্ত্রণ করেন ভারী অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত ইসরায়েলি সেনা ও পুলিশ।
এবার জেনে নেওয়া যাক আল আকসা মসজিদটি কে নির্মাণ করেছিলেন?
ইসলামের নবী ইব্রাহিম জেরুজালেমে একটি উপসনার স্থান প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। কাবা নির্মাণের আনুমানিক চল্লিশ বছর তিনি এটিকে আরও সম্প্রসারণ করেন যা পরবর্তীতে “বাইতুল মুকাদ্দাস” নামে পরিচিত হয়। নবী ইব্রাহিম এর পুত্র ইসহাক ও এখানে ইবাদত করতেন, তবে তিনিও তার পিতার মত পবিত্র কাবাতে হজ্ব করতে দিয়েছিলেন। পরবর্তীতে ইসহাক এর দ্বিতীয় পুত্র ইয়াকুব এই অঞ্চলের এক আল্লাহতে বিশ্বাসীদের জন্য উপাসনার স্থান হিসাবে এটিকে বর্ধিত করেছিলেন। পরবর্তীতে সুলায়মান 1004 খ্রিষ্টপূর্বে এই উপাসনার স্থানটির স্থাপত্র ও সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেন। মুসলমানরা বিশ্বাস করেন এই কাজে তিনি জ্বীনদেরকে নিয়োগ করেছিলেন এবং আল্লাহ তায়ালা “গলিত তামার ধরণা” প্রবাহিত করেছিলেন। 1033 খ্রিষ্টাব্দে ভূমিকম্পে মসজিদটি ক্ষতিগ্রস্ত হলে ফাতেমীয় খলিফা আলি আজ-জাহির পুনরায় মসজিদটি নির্মাণ করেন যা বর্তমান অবধি টিকে রয়েছে।
ইহুদিরা বিশ্বাস করেন, “টেম্পল মাউন্টেই” তাদের পয়গম্বর আব্রাহাম তার পুত্র ইসমাইলকে উৎসর্গ করার জন্য নিয়ে এসেছিলেন। এখানে উল্লেখ্য ইহুদিদের গয়গম্বর আব্রাহাম ইসলাম ধর্মে নবী ইব্রাহিম হিসেবে পরিচিত। ইহুদিরা বিশ্বাস করেন, এখানেই ছিল ইহুদিদের প্রথম ও দ্বিতীয় পবিত্র উপাসনালয়। তারা মনে করে, তিন হাজার বছর আগে রাজা সোলেমান এখানে প্রথম উপাসনালয় নির্মাণ করেছিলেন। যেটি ধ্বংস করেছিল ব্যাবিলনীয়রা।
আর দ্বিতীয় উপাসনালয়টি 70 খ্রিস্টাব্দে রোমান বাহিনী ধ্বংস করে দেয়। এখানে একটি খ্রিস্টান ব্যাসিলিকাও ছিল যা একই সাথে ধ্বংস হয়। সেই উপাসনালয়ের শুধুমাত্র পশ্চিম দিকের দেয়ালটিও এখনো টিকে আছে এবং এটিই ইহুদিদের প্রার্থানার স্থান। তাদের বিশ্বাস অনুযায়ী এই জায়গায় “ফাউন্ডেশন স্টোন” বা বিশ্বের ভিত্তি পাথর অবস্থিত। যেখান থেকে বিশ্বের সৃষ্টি শুরু হয়েছিল।
এবার জানা যাক খ্রিষ্টান ধম্বালম্বীদের এই জায়গা নিয়ে কি বিশ্বাস রয়েছে।
খ্রিষ্টান ধম্বালম্বীরা বিশ্বাস করেন এই জায়গাতে যীশু খ্রিষ্ট ক্রুশবিদ্ধ হয়েছিলেন আর এখানকার গুহাতেই তার দেহ রাখা হয়েছিল।
বর্তমানে ইহুদিবাদি ইসরাইল ঐতিহাসিক এই মসজিদটি দখর করে রেখেছে। 1969 সালে তারা একবার আল আকসা মসজিদে অগ্নি সংযোগও করেছিল। বর্তমানে এ মসজিদে প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত। ইসরাইলের মুসলিম বাসিন্দা এবং পূর্ব জেরুজালেমে বসবাসরত ফিলিস্তিনিরা মসজিদুল আকসায় প্রবেশ ও নামাজ আদায় করতে পারেন।
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: