বিদ্যুতের ভুতুড়ে বিলে তোলপাড় || সমাধান চায় ভুক্তভোগীরা || বিক্ষুব্ধ জনগণ || 24 trace Tv
Автор: mtv Bangla news
Загружено: 2020-06-10
Просмотров: 50
Описание:
বিদ্যুতের ভুতুড়ে বিলে তোলপাড় || সমাধান চায় ভুক্তভোগীরা || বিক্ষুব্ধ জনগণ || 24 trace Tv
ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিলের কারনে ক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে গ্রাহকরা || সমাধান চায় ভুক্তভোগীরা || 24 trace Tv
সবার আগে সবধরনের সংবাদ পেতে সাবস্ক্রাইব করুন
/ @mtvbanglanews5273
টিভি চ্যানেলের সাথে যুক্ত থাকতে এখানে ক্লিক করে সাবস্ক্রাইব করুন,
/ @mtvbanglanews5273
Gazi mosharraf pays link- / editor.24tracetv
24trace Tv Facebook group link- https://www.facebook.com/groups/16558...
বিদ্যুতের ভুতুড়ে বিলে তোলপাড়
সারা দেশে তোলপাড় চলছে বিদ্যুতের ভুতুড়ে বিল নিয়ে। করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে গ্রাহকরা বকেয়া মাশুল ছাড়া তিন মাসের বিদ্যুৎ বিল একসঙ্গে দেয়ার সুবিধা পেলেও ভুতুড়ে বিল নিয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। অতিরিক্ত বিল কিভাবে সমন্বয় হবে এ নিয়ে সংশ্লিষ্টদের কাছ থেকে কোনো সদুত্তর পাচ্ছেন না।
এ অবস্থায় করোনা ঝুঁকির মধ্যেই তাদের বিদ্যুৎ বিভাগের বিভিন্ন অফিসে ধরনা দিতে হচ্ছে। বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো অবশ্য বলেছে, অতিরিক্ত টাকা সমন্বয় করে বিল পাঠানো হয়েছে। ২-১ দিনের মধ্যে গ্রাহকরা মে মাসের যে বিল পাবেন তাতে অতিরিক্ত টাকা সমন্বয় করা থাকবে।
এদিকে মিটারে ভুতুড়ে বিলের পাশাপাশি প্রিপেইড মিটারে অতিরিক্ত টাকা কেটে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে। প্রিপেইড গ্রাহকদের অভিযোগ, মিটারে টাকা লোড করার পর দু-তিন দিনের মধ্যে ব্যালেন্স জিরো হয়ে যাচ্ছে। একজন গ্রাহক গত বৃহস্পতিবার দুই হাজার টাকা লোড করলেও মাত্র ৪ দিনে তার মিটার জিরো হয়ে গেছে।
রাজধানীসহ আশপাশের গ্রাহকদের অভিযোগ গত এপ্রিল ও মে মাসের বিল আগের মাসগুলোর তুলনায় দ্বিগুণ করা হয়েছে। আর গ্রামে প্রতি মাসে যে বিল করা হতো তার সঙ্গে অতিরিক্ত ২০০ টাকা যোগ করে দেয়া হয়েছে। ভোগান্তি নিরসনে ক্যাব বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) কাছে চিঠি দিয়েছে।
ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির (ডিপিডিসি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী বিকাশ দেওয়ান বলেন, বিদ্যুৎকর্মীরা ঝুঁকি নিয়ে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সেবা দেয়ার জন্য কাজ করছে। করোনা ঝুঁকির কারণে মার্চ-এপ্রিল এই দুই মাসের বিল করা হয়েছে মিটার না দেখে। কারণ বিদ্যুৎকর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে মিটার দেখতে পারেননি।
আগের ২-৩ মাসের বিল দেখে আনুমানিক বিল পাঠানো হয়েছে। এ কারণে কোনো কোনো গ্রাহকের অতিরিক্ত বিল হয়েছে। আবার কোনো কোনো গ্রাহকের বিল কম দেয়া হয়েছে। তবে মে মাসের যে বিল তৈরি হচ্ছে সেটি মিটার দেখে প্রস্তুত করা হয়েছে। এতে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ খরচ হয়েছে সে অনুযায়ী যোগ বিয়োগের পর অতিরিক্ত বিল সমন্বয় করা হবে। তিনি বলেন, ২-১ দিনের মধ্যে গ্রাহকরা সমন্বয় করা বিল হাতে পেয়ে যাবেন। এ নিয়ে দুশ্চিন্তা না করতে গ্রাহকদের অনুরোধ করেছেন।
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপাকে পড়া গ্রাহকদের ভুতুড়ে বিল দ্রুত সমন্বয় করার আশ্বাস দিয়েছেন। তিনি ইতোমধ্যে অতিরিক্ত বিল সমন্বয় করে গ্রাহক আঙ্গিনায় নতুন বিল পাঠানোর জন্য বিতরণ কোম্পানিগুলোকে নির্দেশ দিয়েছেন। রোববার সরকারি অফিস খোলার প্রথম দিন সচিবালয়ে প্রতিমন্ত্রীর কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান। প্রতিমন্ত্রী জানিয়েছেন, চলতি জুন মাস পর্যন্ত বিলম্ব মাশুল ছাড়া বিদ্যুৎ বিল দেয়া যাবে।
এদিকে বিদ্যুৎ বিলের ভোগান্তি নিরসনে বাংলাদেশ অ্যানার্জি রেগুলেটরি কমিশনের ( বিইআরসি) কাছে চিঠি দিয়েছে কনজিউমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)। ক্যাবের জ্বালানি উপদেষ্টা শামসুল আলম বলেন, যেকোনো পাবলিক বডির কাছে পেশ করা কোনো নাগরিকের যেকোনো আবেদনপত্র ৪৫ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি হতে হবে, ক্যাবের দায়ের করা রিট মামলায় হাইকোর্টের এমন আদেশ হয়েছে। ফলে কমিশন দ্রুত তাদের আবেদনের পক্ষে পদক্ষেপ নেবে।
ক্যাবের চিঠিতে বলা হয়, করোনার কারণে মিটার রিডিং নেয়া সম্ভব না হওয়ায় গত তিন মাসের বকেয়া বিল মনগড়া হিসাবের ভিত্তিতে দেয়া হয়েছে এবং একসঙ্গে তা পরিশোধ করতে বলা হয়েছে। ওইসব বিলে দাবিকৃত অর্থের হিসাবের কোনো যৌক্তিক ও গ্রহণযোগ্য ভিত্তি নেই। অভিযোগের পক্ষে যেসব প্রমাণ পাওয়া গেছে, তাতে দেখা যায়, কোনো কোনো ক্ষেত্রে এসব বকেয়া বিলের পরিমাণ সম্ভাব্য যৌক্তিক পরিমাণ অপেক্ষা ১০ গুণেরও বেশি। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে এমন ঘটনা সরকারের ভোক্তাবান্ধব ঘোষণাকে ভোক্তাবিরোধী ঘোষণায় পরিণত করেছে। ফলে বিদ্যুৎ খাত এখন বিপর্যয়ের শিকার।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: