দেরিতে হাসপাতালে এলে ডেঙ্গু রোগীর মৃত্যুঝুঁকি বেশি
Автор: World News Explainer Bangla
Загружено: 2025-10-30
Просмотров: 13
Описание:
জ্বর হলেই সবার আগে পরীক্ষা করতে হবে। পজিটিভ হলেই হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিতে হবে। বিপদ সংকেতের জন্য অপেক্ষা করার দরকার নেই।
আক্রান্তদের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় হলো প্রোটিন ও আয়রনসমৃদ্ধ খাবার। মাছ, মুরগির মাংস, চর্বিহীন লাল মাংস (গরু, ছাগল), ডিম, দুধ ও দুগ্ধজাত খাদ্যে প্রোটিন বেশি থাকে। এগুলো রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
রক্তে প্লাটিলেটের সংখ্যা বাড়াতে আয়রনসমৃদ্ধ খাবার অপরিহার্য। পালংশাক, সামুদ্রিক মাছ, কলিজা, মিষ্টিকুমড়া, ডালিম, মটরশুঁটি, ছোলা, মসুর ডাল, কচুশাক ইত্যাদিতে প্রচুর আয়রণ থাকে, যা রোগীর শারীরিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতেওসাহায্য করে।
এছাড়া রক্তক্ষরণ ঝুঁকি কমাতে ডেঙ্গু রোগীকে ভিটামিন 'কে' জাতীয় খাবার, যেমন সবুজ শাকসবজি, বাঁধাকপি, ব্রকলি ইত্যাদি খাওয়াতে হবে।
ভিটামিন বি-১২–এর অন্যতম উৎস ডিম, দুধ, মাখন, পনির, কম চর্বিযুক্ত দই। ভিটামিন সি একটি কার্যকারী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং প্লাটিলেটের সংখ্যা স্বাভাবিক রাখতেও কার্যকর। কমলা, মাল্টা, আপেল, পেয়ারা, আমড়া, পেঁপে, আম, আনারস, আঙুর, জাম ইত্যাদি ফলে প্রচুর ভিটামিন সি থাকে। ডেঙ্গু রোগীকে দৈনিক এসব ফল পরিমিত খাওয়াতে হবে।
ডেঙ্গু রোগীর পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে। তাই প্রতিদিন আড়াই থেকে তিন লিটার পানি পান করতে হবে। ডাবের পানি ও বিভিন্ন ফলের রস উপকারী। নরম সেদ্ধ জাউ ভাত, খিচুড়ি, বিভিন্ন ধরনের স্যুপ খেতে পারলে ভালো। প্রয়োজন বুঝে মুখে খাওয়ার স্যালাইন দেওয়া যেতে পারে।
কিছু খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। যেমন তৈলাক্ত ও ভাজা খাবার, প্রক্রিয়াজাত খাবার, স্যাচুরেটেড ফ্যাটযুক্ত খাবার, মসলাযুক্ত খাবার, আচার, চিনিযুক্ত খাবার, কাঁচা সবজি ইত্যাদি। এছাড়া উচ্চ আঁশযুক্ত খাবার, চা-কফি, কোকো, অন্যান্য ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় এড়াতে হবে।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: