ycliper

Популярное

Музыка Кино и Анимация Автомобили Животные Спорт Путешествия Игры Юмор

Интересные видео

2025 Сериалы Трейлеры Новости Как сделать Видеоуроки Diy своими руками

Топ запросов

смотреть а4 schoolboy runaway турецкий сериал смотреть мультфильмы эдисон
Скачать

তড়কা বা এনথ্রাক্স রোগ ও টিকা

তড়কা বা এনথ্রাক্স রোগ ও টিকা

তড়কা বা এনথ্রাক্স রোগ চিকিৎসা ও টিকা

গরুর বিভিন্ন রোগ ও চিকিৎসা

আধুনিক গরুর খামার

গরুর বিভিন্ন রোগের টিকা ও চিকিৎসা

গরু পালন

গাভী পালন

Cow farming new video

Goat farming new video

Hosain dairy farm

Technical dairy farm

Dr vijoy kumar dairy farm

Subah healt tips

Veterinary Health tips

goat farming new video

Animal health tips

vet care

pet care

Автор: পশুপালন স্বাস্থ্য সেবা-Animal health Service

Загружено: 2025-09-16

Просмотров: 179

Описание: প্রচলিত নামঃ
তড়কা, উবামড়কী, তীলাজ্বর, ধড়কা বা গলি।
রোগের কারণঃ
ব্যাসিলাস এনথ্রাসিস নামের এক প্রকার গ্রাম পজেটিভ ব্যাকটেরিয়া।
রোগের লক্ষণঃ

তড়কা রোগে মৃত্যুহার অত্যধিক, অনেক ক্ষেত্রে লক্ষণ প্রকাশের অল্পক্ষনের মধ্যেই হঠাৎ করে মৃত্যু হতে পারে।

প্রচন্ড জ্বর হয়। জ্বরের ফলে কাঁপুনি দেখা যায় ও লোম খাড়া হয়ে যায়। তাপমাত্রা ১০৭ ডিঃ ফাঃ পর্যন্ত হতে পারে।

ক্ষুধামন্দা, পেটফাঁপা, পেটে ব্যথার কারণে লাথি মারে, রক্ত মিশ্রিত প্রস্রাব ও তরল পায়খানা হতে পারে। রোগের তীব্রতা বাড়ার সাথে সাথে মল আলকাতরার মতো কালো ও শক্ত হয়ে যায়।

ঘাড়ের পিছনে চামড়ার নীচে তরল পদার্থ জমে ফুলে উঠে।

গর্ভবতী গাভীকে গর্ভপাত ও দুগ্ধবতী গাভীর দুধ উৎপাদন কমে যায়।

রোগের চূড়ান্ত পর্যায়ে পশু নিস্তেজ হয়ে পড়ে। শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়, মাংস পেশীতে কাঁপুনি ও খিঁচুনী দেখা দেয়। লক্ষণ প্রকাশের ১-৩ দিনের মধ্যে আক্রান্ত পশু হঠাৎ পড়ে মারা যায় এবং নাক মুখ ও মলমূত্রের ছিদ্রপথ দিয়ে রক্ত বের হতে পারে।

প্রতিরোধঃ

তড়কা রোগের জীবাণু পরিবেশে অনেকদিন পর্যন্ত টিকে থাকতে পারে। স্যাঁতসেতে পরিবেশে এই জীবাণু বেশী বিস্তার লাভ করে। তাই এই রোগে মৃত পশু আগুনে পুড়িয়ে ফেলতে হবে বা ৮ ফুট গভীর গর্তে পর্যাপ্ত কলিচুন সহযোগে মাটিতে পুঁতে ফেলতে হবে।

আক্রান্ত পশুর প্রাকৃতিক ছিদ্রপথ গুলি দিয়ে মৃত্যুর আগে বা পরে যাতে রক্ত বের হতে না পারে সেজন্য তুলা দিয়ে ছিদ্রপথ গুলি বন্ধ করে দিতে হবে। মাটিতে আক্রান্ত পশুর রক্ত পড়ে থাকলে রক্তশুদ্ধ মাটি পুড়িয়ে ফেলতে হবে অথবা গভীর গর্ত করে মাটিতে পুঁতে ফেলতে হবে।

এই রোগে আক্রান্ত মৃত পশু কাঁটা-ছেড়া করা উচিত নয়। ময়না তদন্ত করার প্রয়োজন হলে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। মনে রাখতে হবে এনথ্রাক্স রোগের জীবাণু দ্বারা মানুষও আক্রান্ত হয়।

পশুজাত দ্রব্য অর্থাৎ মিট বা বোনমিল থেকেও জীবাণু ছড়াতে পারে বলে আক্রান্ত পশুর উপজাত থেকে মিট বা বোনমিল তৈরী করা উচিত নয়।

এই রোগে আক্রান্ত হলে আশেপাশের সমস্ত পশুকে সঙ্গে সঙ্গে পৃথক করা উচিত এবং আপাতঃ সুস্থ পশুকে এনথ্রাক্স রোগের টিকা প্রদান করা উচিত।

Spore সৃষ্টির পূর্বেই মৃত পশুর গোয়াল ঘরকে গরম পানিতে ১০% কাপড় কাঁচার সোডা দিয়ে ধুলে জীবাণুর মৃত্যু ঘটে।

চিকিৎসাঃ

ভেটেরিনারি চিকিৎসকের পরামর্শে নিন্মলিখিত ব্যবস্থাদি গ্রহণ করা যেতে পারেঃ-

Penicillin Injection
অথবা Gentamycin Injection ও Ampicillin Injection

Antihistaminic Injection.

তড়কা বা এনথ্রাক্স রোগ ও টিকা চিকিৎসা সম্পর্কে আরো জানতে কমেন্ট করুন ❤️❤️🌹🌹❤️❤️

Не удается загрузить Youtube-плеер. Проверьте блокировку Youtube в вашей сети.
Повторяем попытку...
তড়কা বা এনথ্রাক্স রোগ ও টিকা

Поделиться в:

Доступные форматы для скачивания:

Скачать видео

  • Информация по загрузке:

Скачать аудио

Похожие видео

© 2025 ycliper. Все права защищены.



  • Контакты
  • О нас
  • Политика конфиденциальности



Контакты для правообладателей: [email protected]