ycliper

Популярное

Музыка Кино и Анимация Автомобили Животные Спорт Путешествия Игры Юмор

Интересные видео

2025 Сериалы Трейлеры Новости Как сделать Видеоуроки Diy своими руками

Топ запросов

смотреть а4 schoolboy runaway турецкий сериал смотреть мультфильмы эдисон
Скачать

শক্তির ভারসাম্য বলতে কী বোঝায়? What is Balance of Power?

শক্তির ভারসাম্য বলতে কী বোঝায়? What is Balance of Power?

Balance of Power

শক্তির ভারসাম্য

পাকিস্তান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করল

ভারত

শক্তিসাম্য

১৬৪৮ সালে ওয়েস্টফেলিয়া চুক্তি (Treaty of Westphalia) স্বাক্ষরের পর

Treaty of Westphalia

Equilibrium

Morgenthau

Martin Wright

জোট গঠন

ভারসাম্য অবস্থার টিকিয়ে রাখা

অ-ভারসাম্য অবস্থা

আগ্রাসী মনোভাব বর্জন

নিরাপত্তা বৃদ্ধি করা

বাফার রাষ্ট্র গঠন

জার্মানি এবং ফ্রান্সের মধ্যে বাফার ষ্টেট হিসেবে ব্যবহৃত হয় বেলজিয়াম।

বেলজিয়াম

Автор: BCS School

Загружено: 2022-01-26

Просмотров: 1763

Описание: আরও দেখতে পারেন:
ব্যর্থ রাষ্ট্র কাকে বলে?:    • Видео  
হাসান আজিজুল হক, জীবন ও কর্ম:    • হাসান আজিজুল হক, জীবন ও কর্ম Hasan Azizul ...  
চর্যাপদ নিয়ে আর কোনো সমস্যা থাকবে না:    • চর্যাপদ নিয়ে আর কোনো সমস্যা থাকবে না Chary...  
বাংলা সাহিত্যের যুগ বিভাগ:    • বাংলা সাহিত্যের যুগ বিভাগ  
বাংলা সাহিত্যের অন্ধকার যুগ:    • বাংলা সাহিত্যের অন্ধকার যুগ The Dark age o...  

শক্তির ভারসাম্য বলতে কী বোঝায়? What is Balance of Power?

ধরেন পাকিস্তান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করল। এতে প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত অনেকটা নিরাপত্তাহীনতা বোধ করতে শুরু করলো। পাকিস্তান পারমাণবিক হামলা চালালে সেটা প্রতিহত করার ক্ষমতা ভারতের নেই।
এই পরিস্থিতিতে ভারত নিজেও পারমাণবিক সক্ষমতা অর্জন করলো। তখন দুজনের ক্ষমতা হয়ে গেল প্রায় সমান। এই অবস্থাকে বলে Balance of Power বা শক্তিসাম্য।
অর্থাৎ শক্তিসাম্য হলো এমন একটি অবস্থা যেখানে একটি রাষ্ট্রকে বোঝানো বা বিশ্বাস করানো হয় যে, তুমি যদি আগ্রাসী কোনো কার্যকলাপ শুরু করো যা অন্যের প্রতি হুমকিস্বরুপ তাহলে তোমাকেও একই ধরনের শক্তিশালী আক্রমণ মোকাবিলা করতে হবে। যার মাধ্যমে তোমার ক্ষতির সম্ভাবনা বেশি।

আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে শক্তিসাম্য বলতে বোঝায়, স্বাধীন রাষ্ট্রসমূহের মধ্যে এমন এক ধরনের সাম্যাবস্থা, যেখানে কোনো একক শক্তি বা শক্তির সমবায়কে এমন ক্ষমতাসম্পন্ন হতে না দেওয়া, যাতে তা অন্যদের নিরাপত্তার প্রতি হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে।

১৬৪৮ সালে ওয়েস্টফেলিয়া চুক্তি (Treaty of Westphalia) স্বাক্ষরের পর যখন আধুনিক রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা গড়ে ওঠে, তখন থেকেই শক্তিসাম্য নীতি আন্তর্জাতিক সম্পর্কের একটি মূল বৈশিষ্ট্য হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।
মর্গেন থু উল্লেখ করেছেন যে, ‘শক্তি সাম্যের ধারণা এমন একটা বাস্তব অবস্থার সৃষ্টি করে যেখানে বিভিন্ন। জাতির মধ্যে ক্ষমতা বণ্টনের মোটামুটিভাবে সমতা বজায় রাখা সম্ভব হয়।’

শক্তিসাম্য তত্ত্বকে বিভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করা যায়। কিন্তু এই তত্ত্বের মূল কথা হল উভয় দিকের ক্ষমতা ও শক্তির পরিমাণের সমতা।

শক্তিসাম্যের সংজ্ঞা:
শক্তিসাম্য বা Balance of Power-এর মূলকথা হলো সাম্যবস্থা বা Equilibrium, যা সাধারণত দাঁড়িপাল্লা দিয়ে বর্ণনা করা যেতে পারে। দাঁড়িপাল্লার উভয় দিকে সমান ওজন থাকলে যেমন ভারসাম্য সৃষ্টি হয়, শক্তিসাম্য হলো ঠিক তেমনি একটা ব্যাবস্থা।

যেখানে আন্তর্জাতিক রাজনীতির ক্ষেত্রে এমন পরিমণ্ডল সৃষ্টি করা দরকার, যাতে কোনো অবস্থাতেই একটি দেশ অন্য দেশের তুলনায় শক্তিশালী হয়ে উঠে শান্তি বিঘ্নিত করতে না পারে।


শক্তিসাম্যের প্রকৃতি:

শক্তিসাম্যের প্রকৃতি আলোচনায় Morgenthau মত দিয়েছেন, শক্তিসাম্য কথাটা পদার্থ বিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান, অর্থশাস্ত্র, সমাজবিদ্যা ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানে ব্যবহৃত হয়। এগুলোর অর্থ শক্তিসাম্যের প্রেক্ষাপট আলাদা হলেও মোটামুটি একই রকম।

তিনি বলেন, সমশক্তিশালী রাষ্ট্রগুলো নিয়ে যে ব্যবস্থা গড়ে ওঠে তাদের মধ্যে স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠার নামই শক্তিসাম্য। এটি এমন একটি ব্যবস্থা যেখানে এর অন্তর্গত কোনো একটি রাষ্ট্র যখন শক্তিসাম্য ব্যাহত হওয়ার মতো বা শক্তিসাম্য ব্যবস্থার জন্য হুমকি হিসেবে দেখা দেয় এমন কিছু করতে উদ্ধত হয়, যা অন্যান্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে উদ্বেগের সৃষ্টি করে। তাহলে ওই রাষ্ট্রের বিপক্ষে বাকি রাষ্ট্রগুলো একতাবদ্ধ হয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করে।

ফলে পুনরায় শক্তিসাম্য প্রতিষ্ঠিত হয়। অর্থাৎ শক্তিসমূহের মধ্যে স্থিতিশীলতা পুনরায় স্থাপনের জন্য রাষ্ট্রগুলো সব সময়ই উদগ্রীব থাকে।

Morgenthau বলেন, মানবশরীর থেকে আরম্ভ করে সমাজ বিজ্ঞান ও প্রাকৃতিক বিজ্ঞান সব জায়গাতেই সাম্য বিরাজমান।

তিনি আরও মনে করেন, শক্তিসাম্য ছাড়া কোন জাতীয় রাষ্ট্র টিকে থাকতে পারে না, সুতরাং নিজেদের বেঁচে থাকার তাগিদে রাষ্ট্রগুলো অবিরাম চেষ্টা চালিয়ে থাকে। এর ফলে যে সবসময় সাফল্য আসবে তার কোনো নিশ্চয়তা নেই, তারপরও এটি আন্তর্জাতিক রাজনীতির একটি অবশ্যম্ভাবী বিষয় এবং আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠায় একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।

Martin Wright বলেন, আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে শক্তিসাম্যের ধারণাটি ৮টি অর্থে ব্যবহার করা হয়। সেগুলো হলো-

১. সমভাবে শক্তি বণ্টনের একটি পদ্ধতি।
২. শক্তি সমভাবে বণ্টিত হওয়া উচিত এ নীতি।
৩. শক্তির বিদ্যমান বণ্টন ব্যবস্থা।
৪. দুর্বল রাষ্ট্রের স্বার্থ উপেক্ষা করে বৃহৎ রাষ্ট্রের সমভাবে প্রভূত্ব প্রসারের চেষ্টা।
৫. শক্তির অসম বণ্টন প্রতিরোধের জন্য প্রত্যেকটি রাষ্ট্রের অতিরিক্ত শক্তির দাবি নীতি।
৬. শক্তির সমবণ্টন নীতি রক্ষার জন্য বিশেষ নীতি গ্রহণ।
৭. শক্তির বর্তমান বণ্টন ব্যবস্থার সুবিধা।
৮. ক্ষমতার সমবণ্টনের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক রাজনীতির অন্তর্নিহিত প্রবণতা।

Не удается загрузить Youtube-плеер. Проверьте блокировку Youtube в вашей сети.
Повторяем попытку...
শক্তির ভারসাম্য বলতে কী বোঝায়? What is Balance of Power?

Поделиться в:

Доступные форматы для скачивания:

Скачать видео

  • Информация по загрузке:

Скачать аудио

Похожие видео

© 2025 ycliper. Все права защищены.



  • Контакты
  • О нас
  • Политика конфиденциальности



Контакты для правообладателей: [email protected]