ycliper

Популярное

Музыка Кино и Анимация Автомобили Животные Спорт Путешествия Игры Юмор

Интересные видео

2025 Сериалы Трейлеры Новости Как сделать Видеоуроки Diy своими руками

Топ запросов

смотреть а4 schoolboy runaway турецкий сериал смотреть мультфильмы эдисон
Скачать

​পার্বত্য চট্টগ্রাম: ধর্ষণের বিচার নাকি সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা? ২০২৫

Автор: Number one

Загружено: 2025-09-29

Просмотров: 4

Описание: ​পার্বত্য চট্টগ্রাম: ধর্ষণের বিচার নাকি সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা?

​পার্বত্য চট্টগ্রামে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধের বিচার এবং ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তি, অর্থাৎ মৃত্যুদণ্ড, কেবল উপজাতি নয়, বরং বাংলাদেশের সকল সচেতন নাগরিকের যৌক্তিক ও জোরালো দাবি। এমন অপরাধের শাস্তি নিশ্চিত হোক, এটা সকলেরই কাম্য।

​কিন্তু ধর্ষণের বিচার চাওয়ার নামে সেনাবাহিনীর উপর আক্রমণ এবং মসজিদে ভাংচুরের মতো ন্যক্কারজনক ঘটনা সেই দাবির উদ্দেশ্য নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন সৃষ্টি করছে। এই ধরনের কর্মকাণ্ডকে কোনোভাবেই "ধর্ষণের বিচার চাওয়া" বলা যায় না। বরং এটি অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা উসকে দেওয়া এবং অরাজকতা সৃষ্টির অপচেষ্টা বলে প্রতীয়মান হয়। পাহাড়ি কিছু উপজাতি সন্ত্রাসীর এমন উসৃঙ্খল ও সহিংস কাজগুলোকে তাই রাষ্ট্রদ্রোহিতার সামিল বলেই মনে করা যায়।

​সেনাবাহিনী প্রত্যাহারের দাবি: কৃতজ্ঞতার প্রতিদান?

​পাহাড়ি এলাকায় সেনাবাহিনীর ভূমিকা এবং তাদের প্রতি কিছু গোষ্ঠীর বারবার "সেনাবাহিনী প্রত্যাহার চাই" দাবির মধ্যে চরম অসঙ্গতি লক্ষ্য করা যায়। এটি একটি সাধারণ যুক্তির বাইরে:

​ধর্ষণকারীকে সেনাবাহিনী গ্রেফতার করলো \rightarrow তবুও দাবি: সেনাবাহিনী প্রত্যাহার চাই!

​বন্যায় ক্ষুধার্ত উপজাতিদের রান্না করে খাওয়ালো \rightarrow পেট ভরে খেয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশের বদলে দাবি: সেনাবাহিনী প্রত্যাহার চাই!

​গৃহহীন পরিবারকে নতুন ঘর উপহার দিলো \rightarrow সেই প্রতিদানে দাবি: সেনাবাহিনী প্রত্যাহার চাই!

​সেনাবাহিনীর অনুদানে শিক্ষা লাভ \rightarrow দাবি: সেনাবাহিনী প্রত্যাহার চাই!

​খাদ্য সংকটে হেলিকপ্টারে খাদ্য সহায়তা \rightarrow খাবার খেয়েই আন্দোলন: সেনাবাহিনী প্রত্যাহার চাই!

​আহত উপজাতিকে হেলিকপ্টারে CMH-এ চিকিৎসা \rightarrow সুস্থ হয়ে প্রশ্ন: পাহাড়ে সেনাবাহিনী কেন? তাই সেনাবাহিনী প্রত্যাহার চাই!

​বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা গ্রহণ \rightarrow সেই লোকেরাই মাঠে নেমে প্রশ্ন করে: সেনাবাহিনী পাহাড়ে কেন?

​এই পরিস্থিতিতে, "সেনাবাহিনী প্রত্যাহার চাই" দাবির মূল কারণটি অন্য কোথাও নিহিত বলে মনে হয়। এটি স্পষ্ট যে, চাঁদাবাজিসহ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড স্বাধীনভাবে করা যায় না এবং সেনাবাহিনী অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করে এ কারণেই একটি স্বার্থান্বেষী মহল চায় যে সেনাবাহিনী পার্বত্য এলাকা থেকে সরে যাক। কিছু নেতা-কর্মী রাজনৈতিক ফায়দার জন্য বা 'পার্টির নির্দেশ' পালন করতে গিয়েও এই প্রত্যাহার দাবি করছেন।

​নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার প্রশ্ন

​পাহাড়ের সাধারণ মানুষের নিরাপত্তার জন্য সেনাবাহিনীর উপস্থিতি অপরিহার্য—এই সাধারণ যুক্তিতেই বোঝা যায়। সেনাবাহিনী প্রত্যাহার করা হলে, উপজাতিরা নিজেরাই একদিনও শান্তিতে থাকতে পারবে না। সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ড, চাঁদাবাজি এবং আন্তঃগোষ্ঠীগত সংঘাত চরম আকার ধারণ করবে, যা এলাকার সামগ্রিক শান্তি ও স্থিতিশীলতাকে পুরোপুরি বিনষ্ট করবে।

​ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধ ঘটেছে, যা অত্যন্ত নিন্দনীয়। ধর্ষক আপনারই জাতিগোষ্ঠীর লোক, তাকে সেনাবাহিনী গ্রেফতারও করেছে এবং বাকিদেরও ধরা হবে। এই অপরাধের জন্য দোষারোপ যদি সেনাবাহিনী বা বাঙালিদের দিকে ঘোরানো হয় এবং সেই অজুহাতে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা উসকে দেওয়া হয়, তবে এটি কোনো সুস্থ সমাজের চিত্র হতে পারে না।

​ধর্ষণ একটি জাতীয় সমস্যা, যা দেশের সব অঞ্চলেই ঘটে। তাই এই অপরাধকে একটি আঞ্চলিক বা সাম্প্রদায়িক ইস্যু না বানিয়ে, এর বিরুদ্ধে সম্মিলিতভাবে আইনি লড়াই চালানো এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করাই হওয়া উচিত প্রকৃত সচেতন নাগরিকদের একমাত্র লক্ষ্য।

​এই বিষয়ে আপনার কোনো নির্দিষ্ট প্রশ্ন বা মতামত থাকলে তা কমেন্টে জানাতে পারেন। 

Не удается загрузить Youtube-плеер. Проверьте блокировку Youtube в вашей сети.
Повторяем попытку...
​পার্বত্য চট্টগ্রাম: ধর্ষণের বিচার নাকি সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা? ২০২৫

Поделиться в:

Доступные форматы для скачивания:

Скачать видео

  • Информация по загрузке:

Скачать аудио

Похожие видео

© 2025 ycliper. Все права защищены.



  • Контакты
  • О нас
  • Политика конфиденциальности



Контакты для правообладателей: [email protected]