কাগতিয়া বাহিনীর তান্ডব || আল্লামা শফিউল আলম নেজামী || সুন্নীয়তের আলো || by ctg

Описание: কাগতিয়ার ভন্ড লাড্ডুম সন্ত্রাসীদের হাতে
একের পর এক নিহত ও আহতদের তালিকা...

১/ গাজী মফজল নঈমী ( রাহাতিয়া দরবার শরীফ)

২/ গাজী শফিউল আলম নিজামী,
মুহাদ্দিস, ছিপাতলী আলীয়া মাদ্রাসা।
যার হাত পায়ের রগ জামাত শিবিরের কায়দায় মুনিরিয়ার সন্ত্রাস বাহিনী কেটে দিয়েছিল।

৩/ শহীদ নঈম উদ্দীন।
মাওলানা শফিউল আলম নেজামীর উপর হামলার প্রতিবাদে আয়োজিত সমাবেশ হতে ফেরার পথে মুনিরিয়ার নৃশংস হামলায় মারাত্মক আহত হয়ে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে শহীদ হন কিশোর নঈমুদ্দীন। সেদিনের হামলায় আহত হন নাম না জানা অনেকেই।

৪/এডভোকেট মোসাহেব উদ্দীন বখতেয়ার।
জামেয়ার ছাত্রকে অপহরণ করে মারধর করার প্রতিবাদে আয়োজিত সমাবেশে বক্তব্য রাখায় রাউজান গহিরাতে বখতেয়ার সাহেবের উপর হামলা করা হয়।

৫/মাওলানা নুরুন্নবী আলকাদেরী ( জামেয়ার সিনিয়র আরবী প্রভাষক)। মাহফিল শেষে ফেরার পথে গাড়ি থামিয়ে হুজুরের পেটে ছুরি চালান মুনিরিয়ার জঙ্গী স্কোয়াডের সদস্যরা।

৬/ মাওলানা এনাম রেজা ক্বাদেরী।
মাহফিল থেকে ফেরার পথে দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র দিয়ে আক্রমন চালানো হয় হুজুরের উপর।

৭/ মাওলানা মোজাম্মেল হক ( উত্তর গুজরা, রাউজান)। জমিয়তুল ফালাহ মসজিদ মাঠে আয়োজিত গাউসুল আজম কনফারেন্সে মাঠ পর্যায়ের কর্মীদের পক্ষ থেকে দাওয়াত পেয়ে দেখতে গিয়েছিলেন তিনি, কিন্তু সেখানে তাকে স্টেজের পিছনে নিয়ে গিয়ে বেধড়ক মারধর করে মারাত্মকভাবে আহত করা হয়।

৮/ মোহাম্মদ সুমন, দক্ষিণ রাউজান ছাত্রসেনা কর্মী সুমনকে মারধর করে মিথ্যা অভিযোগে মামলা দিয়ে জেল খাটানো হয়।

৯/মোহাম্মদ আখতার (যুবলীগ নেতা, কাগতিয়া)। জমি সংক্রান্ত বিরোধ নিয়ে কথা বলায়, কয়েকশত সন্ত্রাসীকে মুনিরিয়ার বিভিন্ন শাখা থেকে এনে জড়ো করে যুবলীগ নেতা আখতারের উপরে হত্যার উদ্দেশে হামলা চালায়।

১০/ মোহাম্মদ আনোয়ার (যুবলীগ নেতা, কাগতিয়া)। আখতারের উপর হামলায় বাধা দিতে গেলে কাগতিয়ার যুবলীগ নেতা আনোয়ারের উপরেও হামলা চালানো হয়।

১১/ মোহাম্মদ শাহাবুদ্দীন ( যুবলীগ নেতা, কাগতিয়া)। দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে যুবলীগ নেতা শাহাবুদ্দীনকে ধাওয়া করে হামলা করা হয়।

১২/ মোহাম্মদ ইয়াছিন (জামেয়ার ছাত্র)। ফেইসবুকে স্ট্যাটাসকে কেন্দ্র করে জামেয়ার ছাত্র ইয়াসিনকে জামেয়ার পিছন থেকে অপহরণ করে মারধর করা হয়, এবং কাগতিয়ার পীর সাহেবে