ভাস্কর্য /মূর্তি vs ইসলাম live Online Vote update 08-12-2020 ১) কুরআন, ২) হাদিস, ৩) ইজমা, ৪) কিয়াস।
Автор: ইসলামি পরিচয়
Загружено: 2020-12-08
Просмотров: 31
Описание:
ভাস্কর্য vs ইসলাম
ভাস্কর্য vs মূর্তি বিতর্ক ওঠার পর থেকে ইসলামে ভাস্কর্যের বৈধতা প্রমানের জন্য অনেক মুসলিম ভাই জান-প্রাণ দিয়ে উঠেপড়ে লেগেছেন। তারা উদাহরন দিচ্ছেন সৌদি, তুরস্ক, ইরান এবং মিশরের মতো মুসলিম প্রধান দেশ গুলোতে স্থাপিত মানবাকৃতির ভাস্কর্য গুলোর।
আমি শুধু এতটুকু বলতে চাই-
"ইরানে ঘন্টা চুক্তি বিয়ের আইন প্রচলিত আছে, আপনারা কি বাংলাদেশেও সেই আইন চান?
সৌদিতে আইনী মারপ্যাঁচে এখনো কৃতদাস প্রথা চালু আছে, আপনারা সবাই দেখেছেন বাংলাদেশ থেকে যাওয়া গৃহকর্মীদের সাথে তারা কি ঘৃণ্য আচরনটাই না করেছেন, আপনারা কি চান বাংলাদেশেও সেই আইন প্রচলিত হোক?
আধুনিক তুরস্কের জাতির জনক বলে পরিচিত কামাল পাশা, তিনি তুরস্কের সকল মাদ্রাসা ও ইসলামী জ্ঞান চর্চা কেন্দ্র গুলো বন্ধ করে দিয়েছিলেন, আরবি হরফ থেকে তুর্কী ভাষার লিখ্য রুপ কে ল্যাটিন হরফে পরিবর্ত করেন, তার আমলে অনেক আলেম-ওলামাদের হত্যা করা হয়, আপনারাও কি চান বাংলাদেশেও একি কাজ করা হোক??
বাস্তবতা হচ্ছে- প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বেধড়ক মার খেয়ে মুসলিম জাতি এক পরাজিত শক্তিতে পরিনত হয়েছিলো, আর এই সুযোগে ইসলামের দুষমনরা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোতে তাদের আজ্ঞাবহ পুতুল শাষকদের অধিষ্ঠিত করেছিলো, যার ফলে তারা ইসলামী বিধিবিধানের তোয়াক্কা না করেই বিভিন্ন অনৈসলামিক কর্মকান্ড করে গিয়েছেন/যাচ্ছেন।
বস্তুত ইসলামী বিধিবিধানগুলো কোন দেশ, কোন জাতি, বা কোন অঞ্চলের মানুষদের মনমর্জি মতো চলেনা।
ইসলাম চলে তার আপন নিয়মে। আর ইসলামী বিধানসমূহ ৪টি ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে আছে-
১) কুরআন, ২) হাদিস, ৩) ইজমা, এবং ৪) কিয়াস।
আগে এগুলো জানুন।
আর যদি এতকিছু জানার সময় না থাকে, তাহলে নিজের কমনসেন্সটা একটু ব্যাবহার করুন।
একটি বার ভাবুনত,
নবিজীর জন্মেরও কয়েকশ বছর আগে মানুষ যদি এতবড় আকাশ চুম্বি পিরামিড বানাইতে পারে,
তাহলে যিনি সারা জাহানের বাদশাহ।
যিনি প্রশ্নাতীতভাবে সৃষ্টিজগতের মধ্যে শ্রেষ্ঠতম মানব।
যাঁকে সৃষ্টি না করাহলে এই বিশ্বব্রহ্মান্ডের কিছুই সৃষ্টি করা হতোনা।
তার জন্য কি সাহাবায়েকেরামগন একটা ছোটখাটো ভাস্কর্যও তৈরীকরতে পারতেননা??
ভাস্কর্য স্থাপন যদি ইসলামে বৈধই হতো, তাহলে কি এত শত সাহাবিদের মধ্যে কারো কোন ভাস্কর্য থাকতোনা?
সব সাহাবিদের বাদ দিন,
অন্তত ইসলামের প্রধান চার খলিফা,
যাঁরা দুনিয়াতেই জান্নাতের সুসংবাদ পেয়েছেন,
তাঁদের কি একটাও ভাস্কর্য থাকতোনা?
কেউ কি আছেন এই পৃথিবীতে? যার সম্মান হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর থেকেও বেশি?
এমন কোন শাষক?
এমন কোন নেতা?
এমন কোন জনদরদি??
আছেন কেউ???
ভাইয়েরা আমার, শয়তানের ওয়াসওয়াসায় পড়ে বিভ্রান্ত হবেন না।
রাজনৈতিক দর্শন রাজনীতির জায়গায়, আর আপনার পরকাল আপনার জায়গায়।
দুনিয়ার কোন নেতা, কোন শাষক, কোন রাষ্ট্র নায়ক, কোন রাজনীতিবিদ কিয়ামতের দিন আপনার হয়ে আল্লাহর দরবারে সুপারিশ করবেননা।
কাজেই দুনিয়াবি আবেগে অন্ধ হবেননা।
আল্লাহ আমাদের সকলকে মাফ করুন। (আমিন)
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: