শনিবার আবার বিপত্তারিণী চণ্ভীর ব্রত পালনের দিন, খুব সহজসরলভাবে আমার মত ঘরে পূজাকরুন
Автор: Sujata Ghosh
Загружено: 2024-07-11
Просмотров: 5
Описание:
২০২৪ সালে অর্থাৎ এ বছর বিপত্তারিণী পুজোর প্রথম তারিখ ও দিন হল ৯ জুলাই, মঙ্গলবার৷ বাংলা ক্যালেন্ডারে দিনটি হল ১৪৩১ সনের ২৪ আষাঢ়, মঙ্গলবার৷বিপত্তারিণী ব্রতপালনের দ্বিতীয় দিনটি হল ১৩ জুলাই, শনিবার৷ বাংলা ক্যালেন্ডারে দিনটি হল ১৪৩১ সনের ২৮ আষাঢ়, শনিবারবিপত্তারিণী পুজোর নিয়ম
ব্রতের আগের দিন নিরামিষ আহার করলে ভাল।
উপবাস করে নিষ্ঠা করে সব উপকরণ দিয়ে মা বিপত্তারিণীর পুজো করতে হয়।
পুজো শেষে ১৩ টা লুচি ও ১৩ রকমের ফল খেতে হয় প্রসাদ হিসাবে।
পুজো হয়ে গেলে ঠাকুরের পায়ে অর্পণ করা ১৩ টি গিঁট দেওয়া লাল সুতো (ডোর) হাতে বেঁধে নিতে হয়।
এই লাল সুতো মেয়েদের বাম ও ছেলেদের ডান হাতে পড়তে হয়। এটি অন্তত তিনদিন হাতেই রাখার নিয়ম। প্রচলিত বিশ্বাস হল যারা ব্রত পালন করেন তারা দেবী বিপদতারিণীর আশীর্বাদ পান এবং পরিবারকে সকল প্রকার ঝামেলা থেকে রক্ষা করতে সক্ষম হন।ব্রতপালনের উপকরণ
ঘট, আম্র পল্লব, শীষ সহ ডাব, একটি নৈবেদ্য, ১৩ টি গিঁট দেওয়া লাল সুতো (সঙ্গে ১ত টি দূর্বা বাঁধা), ১৩ রকম ফুল, ১৩ রকম ফল, ১৩ গাছি লাল সুতো, ১৩টি দূর্বা, ১৩টি পান ও ১৩টি সুপুরি। ব্রতপালনের উপকরণ
ঘট, আম্র পল্লব, শীষ সহ ডাব, একটি নৈবেদ্য, ১৩ টি গিঁট দেওয়া লাল সুতো (সঙ্গে ১ত টি দূর্বা বাঁধা), ১৩ রকম ফুল, ১৩ রকম ফল, ১৩ গাছি লাল সুতো, ১৩টি দূর্বা, ১৩টি পান ও ১৩টি সুপুরি। বিপদতারিনী পুজো হল দেবী শক্তিকে নিবেদিত একটি শুভ উপাসনা, যিনি দেবী কালীর প্রকাশ। বিপদতারিনী পুজো হিন্দু পঞ্জিকা অনুসারে আষাঢ় শুক্লপক্ষ মাসে মঙ্গল-শনিবার পালিত হয়, রথযাত্রার পরে এবং উল্টো রথযাত্রার আগে। মা বিপদতারিণীর ব্রত কথাও মন্দিরের পুরোহিতরা পাঠ করে থাকেন এই দিন। ব্রত রাখার একদিন আগে, যে মহিলারা ব্রত করতে চান তাদের শুধুমাত্র নিরামিষ খাবার খেতে হবে। নারীদের ব্রতর দিনে ব্রতর সংকল্প নিতে হবে।১৩ ধরনের ফল, ফুল, মিষ্টি দেবীকে নৈবেদ্য হিসাবে নিবেদন করা হয়। ব্রতের দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে স্নান করে পরিষ্কার কাপড় পরিধান করুন। পুরো ঘর ভালো করে পরিষ্কার করুন এবং গঙ্গাজল ছিটিয়ে পবিত্র করুন।দেবীকে জবা ফুল দিয়ে পুজো করা হয়, যা সৌভাগ্য নিয়ে আসে।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: