ঘোড়ার মাংস হালাল নাকি হারাম ~ বিক্রি হচ্ছে ঘোড়ার মাংস, প্রতি কেজি ২৫০ টাকা! মাহদী হাসান সিদ্দিকী
Автор: Mahdi Hasan Siddikee
Загружено: 2025-03-11
Просмотров: 51
Описание:
গাজীপুর মহানগরের হায়দারাবাদে চর্বিহীন এবং গরুর মাংসের সঙ্গে স্বাদ ও গন্ধে মিল থাকার কারণে এবং দাম কম হওয়ায় এটি স্থানীয়দের মধ্যে ক্রমশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তবে এই মাংস কিছু হোটেলে গরুর মাংস হিসেবে বিক্রি করার অভিযোগ রয়েছে।
প্রাথমিকভাবে সপ্তাহে ১-২টি ঘোড়া জবাই করা হলেও বর্তমানে প্রতি শুক্রবার ১০-১২টি ঘোড়া জবাই করা হচ্ছে। বিক্রেতারা জানান, ঘোড়া কিনতে কম খরচ হওয়ার কারণে তারা সস্তায় মাংস বিক্রি করতে সক্ষম হচ্ছেন। এলাকাবাসী এই মাংস খুব একটা কিনছেন না। তবে দূর-দূরান্ত থেকে অনলাইনে এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
গাজীপুরে ঘোড়ার মাংস বিক্রি করেন শফিকুল ইসলাম ও নূরুল্লাহ মামুন নামের দুই বন্ধু। শফিকুল ইসলাম জানান, "গরুর মাংসে চর্বি থাকে। কিন্তু ঘোড়ার মাংসে চর্বি নেই। এটা গরুর মাংসের চেয়ে সুস্বাদু এবং খাওয়ার পর হাত ধুতে সাবান লাগে না।"
তিনি আরও বলেন, "শুরুতে প্রতি কেজি ২৫০ টাকা বিক্রি করতাম, এখন ৩০০ টাকা কেজি করে বিক্রি করছি।"
একাধিক সূত্রে জানা গেছে, তারা অসুস্থ বা কাজের উপযোগী নয় এমন ঘোড়া কিনে আনেন, যার দাম ৩-৪ হাজার টাকা হয়। তবে একটি ঘোড়া জবাই করার পর তারা তা ৩০-৩৫ হাজার টাকায় বিক্রি করতে পারেন।
এদিকে, কিছু হোটেল ও রেস্টুরেন্টে গরুর মাংসের সঙ্গে মিলিয়ে ঘোড়ার মাংস বিক্রি করার অভিযোগ উঠেছে।
এ বিষয়ে স্থানীয় এক মাওলানা জানান, "ঘোড়ার মাংস খাওয়া জায়েজ। আমাদের দেশে প্রচলন না থাকলেও মধ্যপ্রাচ্যে অনেকেই ঘোড়ার মাংস খায়।"
গাজীপুর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি কামরুল ইসলাম নোমানী বলেন, "হাদিসে ঘোড়ার মাংস খাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে, তবে সাধারণত আমাদের দেশে কেউ ঘোড়ার মাংস খায় না। তবে কেউ যদি চায় বা তার রুচি হয়, সে খেতে পারে।"
গাজীপুর সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের ভেটেরিনারি সার্জন ডা. হারুনুর রশিদ জানান, "হায়দারাবাদে ঘোড়া জবাইয়ের বিষয়টি আমি শুনেছি। কিন্তু পশু জবাইয়ের আগে নিয়ম অনুযায়ী আমাদের কাছে ডাক্তারি সার্টিফিকেট নেওয়া বাধ্যতামূলক। তবে ঘোড়া জবাইয়ের জন্য কোনো সার্টিফিকেট আমাদের কাছ থেকে নেওয়া হয়নি।"
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: