ওয়ারেন বাফেটের বিলিয়নিয়ার হওয়ার পেছনের গল্প । How Warren Buffet Became A Billionaire
Автор: Career School - ক্যারিয়ার স্কুল
Загружено: 2019-02-10
Просмотров: 3874
Описание:
ওয়ারেন বাফেটের সফলার পেছনের কাহিনী টা কি আপনার জানা আছে?? দেখে নিন ওয়ারেন বাফেটের সফলতার পেছনের কাহিনী।
কোন কঠিন কাজের জন্য নিজে নিজেই মোটিভেশন পাওয়ার ৪ টি কার্যকর টিপস জানতে এখানে ক্লিক করুন • কোন কঠিন কাজের জন্য নিজে নিজেই মোটিভেশন পা...
ঘুম থেকে উঠেই যে বদভ্যাস বদলে ফেললে আপনার জীবন বদলে যাবে । আনন্দময় এবং কার্যকর দিন শুরুর টিপস • ঘুম থেকে উঠেই যে বদভ্যাস বদলে ফেললে আপনার ...
যে ৬ টি ধাপ অনুসরন করলে আপনি যে কোন বড় এবং কঠিন কাজ সহজেই শেষ করতে পারবেন • যে ৬ টি ধাপ অনুসরন করে যে কোন কঠিন কাজ সহজ...
দরিদ্র পরিবারের সন্তান থেকে কিভাবে ওয়ারেন বাফেট ৮৫ বিলিয়ন ডলারের মালিক হলেন? • ওয়ারেন বাফেটের বিলিয়নিয়ার হওয়ার পেছনের গল্...
যে ১০টি কারনে আপনি আপনার বিজনেসে ব্যর্থ হতে পারেন । বিজনেসে ব্যর্থতার প্রধান কারনসমূহ • যে ১০টি কারনে আপনি আপনার বিজনেসে ব্যর্থ হত...
নিয়মিত মোটিভেশনাল ভিডিও পেতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুনঃ http://bit.ly/2QE1jI1
ওয়ারেন বাফেট সারা পৃথিবীর উদ্যোক্তাদের জন্য একজন আদর্শ রোল মডেল। তিনি মাত্র ১১ বছর বয়স থেকেই ইনভেস্টমেন্ট শুরু করে আজ প্রায় ৮৫ বিলিয়ন ইউএস ডলারের মালিক। আজকের ভিডিও থেকে জানতে পারবেন কিভাবে তিনি তার ৮৫ বিলিয়ন ডলার উপার্জন করেন।
ওয়ারেন বাফেট ১৯৩০ সালের ৩0 শে আগস্ট নেব্রাস্কার ওমাহার খুব সাধারন একটি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। খুব ছোটবেলায় তিনি বুঝতে পারেন টাকা মানুষের জীবনের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ। একদিন ডিনার টেবিলে তিনি ঘোষণা করেন, ৩৫ বছর বয়সের মধ্যে তিনি যদি এক মিলিয়ন ডলার ইনকাম করতে না পারেন তবে ওমহার সবচেয়ে উচু বিল্ডিং এ উঠে লাফ দিবেন।
খুব ছোটবেলা থেকেই তার ম্যাথমেটিকস্ এবং নাম্বার প্যাটার্ন খুব ভালো লাগতো। রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে তিনি বিভিন্ন গাড়ির নাম্বার প্লেট খেয়াল করতেন। তার আর একটি শখ ছিল, তা হচ্ছে বিভিন্ন পানিয়র বোতলের ক্যাপ কালেক্ট করা। এবং ক্যাপ দেখে তিনি বুঝতে শেখান কোন ধরনের পানীয় টি সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়। এবং এই দক্ষতা কে কাজে লাগিয়ে তিনি শেয়ার বাজারে কোন কোম্পানির শেয়ার বেশি লাভজনক সেই বিষয়ে ধারণা করার চেষ্টা করেন। মাত্র ১১ বছর বয়সেই তিনি ৩৮ ডলার মূল্যের তিনটি শেয়ার কেনেন। এই শেয়ার গুলো তিনি বিক্রি করেছিলেন একেকটা ৪০ ডলার মূল্যে। কিন্তু পরবর্তীতে প্রতিটি শেয়ারের মূল্য 200 ডলার হয়ে যায়। এবং তিনি বুঝতে পারেন ইনভেস্টমেন্টে ধৈর্যের গুরুত্ব কতটুকু।
১৩ বছর বয়সে তিনি পেপার বিক্রি করার কাজ শুরু করেন। এবং এখান থেকে তার মাথায় সর্বপ্রথম এই আইডিয়া আসে যে তিনি যদি অনেক রকম প্রোডাক্ট বিক্রি করেন তাহলে তার লাভও অনেক বেশি হবে। তাই তিনি পত্রিকা বিক্রির পাশাপাশি ম্যাগাজিন এবং ক্যালেন্ডার বিক্রি শুরু করেন। এই সময় তার প্রতি মাসে ১৭৫ ডলার করে আয় হতো।
১৫ বছর বয়সে তিনি তার জমানো টাকা দিয়ে নেব্রাস্কায় ৪০ একরের একটি ফার্ম কিনে ফেলেন। এই ফার্মটি দেখাশোনার জন্য তিনি একজনের উপর দায়িত্ব দেন। এই ফার্ম থেকে যে ইনকাম হতো সেই টাকা দিয়ে তিনি তার লেখাপড়ার খরচ চালান। তিনি নেব্রাস্কা ইউনিভার্সিটি থেকে ব্যাচেলর অফ সাইন্স ডিগ্রী অর্জন করেন।
এরপর তিনি হার্ভার্ড বিজনেস স্কুলে এপ্লাই করেন। কিন্তু রিজেক্টেড হন এবং কলম্বিয়া বিজনেস স্কুলে ভর্তি হন। এখানে তার সাথে পরিচয় ঘটে বিখ্যাত ভ্যালু ইনভেস্টর বেঞ্জামিন গ্রহাম এর সাথে। নিউ ইয়র্কে পড়াশোনা চলাকালীন সময়ে ওয়ারেন বাফেট তার এক বন্ধুর সাথে নতুন এক ধরনের বিজনেস শুরু করেন। তারা কিছু পিনবল মেশিন কেনেন এবং সেগুলো কে স্থানীয় বারবার শপ এ রাখেন। পরবর্তীতে এই বিজনেসটা তিনি বারোশো ডলারে বিক্রি করে দেন।
কলম্বিয়া বিজনেস স্কুল থেকে গ্রাজুয়েশন এর পরে তিনি ওমাহায় ফিরে আসেন। তিনি ডেল কার্নেগী পাবলিক স্পিকিং শেখেন এবং ইউনিভার্সিটি অফ নেব্রাস্কাই নাইট ক্লাস নেওয়া শুরু করেন। ১৯৫৪ সালে তিনি তার মেন্টর বেঞ্জামিন গ্রহাম এর আন্ডারে কাজ করা শুরু করেন।
এ থেকে বোঝা যায় ওয়ারেন বাফেট কখনো তার জব পরিবর্তনের ব্যাপারে দ্বিধা করেননি। তিনি টাকা উপার্জনের জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করেছেন এবং অর্জিত অর্থ আবারো বিজনেস ইনভেস্ট করেছেন। ১৯৫৬ সালে বেঞ্জামিন গ্রহাম রিটায়ার্ড করেন। বাফেট এই সময় ওমাহায় সেটেল হবেন বলে সিদ্ধান্ত নেন এবং মাত্র ৩১ হাজার ডলার ব্যয় করে একটি বাড়ি কেনেন। এই সময় তার সঞ্চিত অর্থের পরিমাণ ছিল এক লক্ষ চুয়াত্তর হাজার ডলার।
২৬ বছর বয়সে তিনি শুরু করেন বাফেট পার্টনারশিপ।তিনি তাঁর খুব কাছের আত্মীয় স্বজন এবং বন্ধু-বান্ধবের সাথে বিজনেস পার্টনারশিপে যেতেন ।
ছোট বেলায় তিনি শখের বশে কোক বোতলের ক্যাপ কুড়াতেন। তিনি কোকাকোলার 7 শতাংশ শেয়ার কিনে নেন। বার্কশায়ার হ্যাতওয়ের জন্য কোকাকোলা অনেক প্রফিট বয়ে নিয়ে আসে।
১৯৯০ সালে ওয়ারেন বাফেট বিলিয়নিয়ার হন। এবং ধীরে ধীরে বার্কশায়ার হ্যাতওয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কোম্পানির একটিতে পরিণত হয়। ১ বিলিয়ন ডলার ইনকামের ৬ বছরের মধ্যে তিনি ১৭ বিলিয়ন ইউএস ডলারের মালিক হন। এবং ৮৭ বছর বয়স পর্যন্ত তিনি ৮৫ বিলিয়ন ইউএস ডলারের মালিক হন। তার অর্জিত সম্পদের পরিমাণ আরও বেশি হতে পারতো কিন্তু তিনি ২৭ বিলিয়ন ডলার দান করে দেন।
এত সম্পদের মালিক হওয়া সত্ত্বেও ওয়ারেন বাফেট খুব সাধারণ জীবন যাপন করেন। আরাম আয়েশে সম্পদ অপচয় না করে কিভাবে ইনভেস্টমেন্ট এর মাধ্যমে আরও সম্পদ অর্জন করা সম্ভব তা বোঝা যায় ওয়ারেন বাফেট এর জীবনী থেকে।
নিয়মিত ভিডিও এর জন্য আমাদের চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন এবং আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিন ।
/ careerschool.live
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: