ycliper

Популярное

Музыка Кино и Анимация Автомобили Животные Спорт Путешествия Игры Юмор

Интересные видео

2025 Сериалы Трейлеры Новости Как сделать Видеоуроки Diy своими руками

Топ запросов

смотреть а4 schoolboy runaway турецкий сериал смотреть мультфильмы эдисон
Скачать

রাধাষ্টমী মাহাত্ম্য ২০২৫ | শ্রীমতী রাধারাণীর আবির্ভাব তিথি, কাহিনি ও আধ্যাত্মিক তাৎপর্য

Автор: Hari Bhakti

Загружено: 2025-08-29

Просмотров: 732

Описание: রাধাষ্টমীর মাহাত্ম্য
ভাদ্র মাসের শুক্লপক্ষের অষ্টমী তিথিতে বৃন্দাবনে মহাশক্তি, ভক্তির আদর্শ এবং শ্রীকৃষ্ণের পরমপ্রিয়া শ্রীমতী রাধারাণী আবির্ভূত হয়েছিলেন। এই দিনটিই "রাধাষ্টমী" নামে পরিচিত। যেমন জন্মাষ্টমীতে কৃষ্ণের জন্মলীলার মাহাত্ম্য স্মরণ করা হয়, তেমনি রাধাষ্টমীতে ভক্তরা রাধারাণীর আবির্ভাব, তাঁর প্রেম, ভক্তি ও আধ্যাত্মিক তাৎপর্যকে স্মরণ করেন।

আগামী ৩১ অগস্ট, ১৪ ভাদ্র, রবিবার শ্রীশ্রী রাধাষ্টমী ব্রত।
বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা অনুসারে—
অষ্টমী তিথি আরম্ভ–
বাংলা– ১৩ ভাদ্র, শনিবার।
ইংরেজি– ৩০ অগস্ট, শনিবার।
সময়– রাত ১০টা ৪৮ মিনিট।
অষ্টমী তিথি শেষ—
বাংলা– ১৪ ভাদ্র, রবিবার।
ইংরেজি– ৩১ অগস্ট, রবিবার।
সময়– রাত ১২টা ৫৮ মিনিট।
অমৃতযোগ: সকাল ৬টা ১২ মিনিট গতে ৯টা ৩২ মিনিটের মধ্যে, পুনরায় রাত ৭টা ২৪ মিনিট গতে ৮টা ৫৬ মিনিটের মধ্যে।
মাহেন্দ্রযোগ: ভোর ৬টা ১২ মিনিটের মধ্যে, পুনরায় ১২টা ৫১ মিনিট গতে ১টা ৪২ মিনিটের মধ্যে, পুনরায় রাত ৬টা ৩৮ মিনিট গতে ৭টা ২৪ মিনিটের মধ্যে, পুনরায় ১১টা ৫৯ মিনিট গতে ৩টে ৪ মিনিটের মধ্যে।

গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে—
অষ্টমী তিথি আরম্ভ–
বাংলা– ১৩ ভাদ্র, শনিবার।
ইংরেজি– ৩০ অগস্ট, শনিবার।
সময়– রাত ৮টা ৮ মিনিট।
অষ্টমী তিথি শেষ–
বাংলা– ১৪ ভাদ্র, রবিবার।
ইংরেজি– ৩১ অগস্ট, রবিবার।
সময়– রাত ১০টা ২ মিনিট ৪৪ সেকেন্ড।
অমৃতযোগ: সকাল ৬টা ১০ মিনিট ২৮ সেকেন্ড গতে ৯টা ৩১ মিনিট ২২ সেকেন্ডের মধ্যে, পুনরায় রাত ৭টা ২৫ মিনিট ৮ সেকেন্ড গতে ৮টা ৫৬ মিনিট ৪২ সেকেন্ড পর্যন্ত।
মাহেন্দ্রযোগ: ভোর ৬টা ১০ মিনিটের মধ্যে, পুনরায় ১২টা ৫২ মিনিট ১৫ সেকেন্ড গতে ১টা ৪২ মিনিট ২৮ সেকেন্ড পর্যন্ত, পুনরায় সন্ধ্যা ৬টা ৩৯ মিনিট ২২ সেকেন্ড গতে ৭টা ২৫ মিনিট ৮ সেকেন্ডের মধ্যে, পুনরায় ১১টা ৫৯ মিনিট ৪৮ সেকেন্ড গতে ৩টে ২ মিনিট ৫৫ সেকেন্ড পর্যন্ত।
বাড়িতে রাধাষ্টমীর আচার ও পালন

এই দিনে নির্জলা উপবাস পালন করতে পারলে ভালো, না হলে ফলাহার করুন।

রাধাকৃষ্ণ পূজা: রাধাকৃষ্ণের যুগল মূর্তিকে স্নান, অর্চনা, ধূপ, দীপ, নৈবেদ্য দিয়ে পূজা করা করুন। আপনি রাধারাণীর প্রতিরূপকে পঞ্চামৃত দিয়ে পরিষ্কার করে স্নান করাতে পারেন, যা পাঁচটি উপাদান দিয়ে তৈরি: দই, দুধ, ঘি, মধু এবং চিনি।

স্নানান্তে রাধারাণিকে পুরানো কাপড় পাল্টে নতুন কাপড় পরান। শ্রী কৃষ্ণকে আনন্দিত করতে রাধারানীর প্রিয় পোশাক ছিল একটি "কৃষ্ণ-নীল" শাড়ি ও একটি গোলাপী ব্লাউজ।

হরে কৃষ্ণ মহামন্ত্র জপ করে দেবতাদের সামনে ফল, মিষ্টি এবং দুধের নৈবেদ্য অর্পণ করুন। শুদ্ধ ভক্তির প্রতীক হিসেবে শ্রীকৃষ্ণকে তুলসী পাতা নিবেদন করা বাঞ্ছনীয়। রাধারানীর প্রিয় ফুল হলো জুঁই এবং পদ্ম ফুল। রাধারাণীর চরণে জুঁই এবং পদ্ম ফুল নিবেদন করুন।
নৈবেদ্যর মধ্যে অবশ্যই নিবেদন করবেন কচুর ছড়া (মুকি)। রাধারানীর সবচেয়ে প্রিয় খাবার হলো কচুর ছড়া (মুকি)। বর্ষাণার রাভেল গ্রামের গোপ-বালিকাদেরও এটি ছিল প্রিয় খাদ্য। কচুর ছড়া দিয়ে নানান প্রকারের রান্না প্রস্তুত করা যায়। এছাড়াও মিষ্টি কুমড়োর সবজি রাধারানীর অন্যতম পছন্দ। ফলমূলের মধ্যে রাধারানীর প্রিয় ফল হলো আতাফল ও আপেল। মিষ্টিজাতীয় খাবার তিনি বিশেষভাবে পছন্দ করেন। পানীয় দ্রব্যের মধ্যে লেবুর জল, নারকেলের জল এবং বাটারমিল্ক রাধারানীর প্রিয়।
এছাড়াও দইবড়া, গুড়, তাজা ফল, রাইতা, খেজুর, আপেলের ক্ষীর, বিভিন্ন বাদামজাতীয় খাবার এবং নানা রকম মিষ্টিজাতীয় খাবার বিশেষ করে মালপোয়া রাধারানীর প্রিয় ভোগের অন্তর্ভুক্ত। তবে ধনে পাতা একেবারেই পছন্দ করেন না রাধারানী।এমনকি এর ঘ্রাণটিও উনি গ্রহণ করেন না।
এই সমস্ত নৈবেদ্য প্রেম ও ভক্তিসহকারে রান্না করে শ্রীমতি রাধারানীকে নিবেদন করুন।

শ্রীশ্রী রাধারাণীর নিবেদন বা প্রণামের মন্ত্র হলো:

"তপ্তকাঞ্চন গৌরাঙ্গী রাধে বৃন্দাবনেশ্বরী। বৃষভানুসৃতে দেবি ত্বং অহং শরণং গতাঃ।।"

অর্থাৎ "হে তপ্ত কাঞ্চনের মতো উজ্জ্বল বর্ণা রাধা, আপনি বৃন্দাবনের ঈশ্বরী, বৃষভানু রাজার দুহিতা, হে দেবী, আমি আপনার শরণাগত হচ্ছি"। প্রসাদ ভোগ শেষে ভক্তদের মধ্যে বিতরণ করুন, তারপর মহানন্দে গ্রহণ করুন।
কীর্তন ও ভাগবত পাঠ: গোপীগীত, গীতগোবিন্দ, শ্রীমদ্‌ভাগবতের দশম স্কন্ধ থেকে কৃষ্ণলীলা পাঠ করা হয়।
নামসংকীর্তন: “রাধে রাধে” নামস্মরণকে সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ সাধনা মনে করা হয়।

রাধাকুণ্ড স্নান: বৃন্দাবনে এই দিনে ভক্তরা রাধাকুণ্ডে স্নান করেন, যা অত্যন্ত পবিত্র বলে মনে করা হয়।


🌿 রাধাষ্টমীর আধ্যাত্মিক তাৎপর্য
এটি কেবল একটি জন্মতিথি নয়; এটি ভক্তির মহোৎসব।
রাধারাণী দেখিয়ে দিয়েছেন—ভগবানকে পাওয়া যায় ভক্তির মাধ্যমে, জ্ঞান বা কঠোর তপস্যা দিয়ে নয়।
তাই বৈষ্ণব ভক্তরা মনে করেন—
“রাধার কৃপা বিনা কৃষ্ণলাভ অসম্ভব।”
রাধাষ্টমীর মাহাত্ম্য নিহিত আছে এই বার্তায়—
ভক্তি মানে নিঃস্বার্থ প্রেম, আর সেই প্রেমের চূড়ান্ত রূপ হল রাধারাণী।
রাধারাণী আমাদের শেখান—
👉 ঈশ্বরকে পাওয়া যায় কেবল প্রেম দিয়ে, যুক্তি বা অহংকার দিয়ে নয়।
👉 কৃষ্ণপ্রেমই জীবনের সর্বোচ্চ সাধনা।


রাধাষ্টমী মাহাত্ম্য ২০২৫
রাধাষ্টমী কাহিনি
শ্রীমতী রাধারাণী জন্ম
রাধারাণীর মাহাত্ম্য
রাধা কৃষ্ণ প্রেম তত্ত্ব
রাধাষ্টমী উপবাস ও পূজা
রাধার ভক্তির শিক্ষা
রাধাকৃষ্ণ ভক্তি দর্শন
রাধাষ্টমীর তাৎপর্য
Radhashtami 2025 significance
Radha Ashtami story in Bengali
Importance of Radha Ashtami
Radha Krishna bhakti






#রাধাষ্টমী #Radhashtami2025 #RadhaKrishna #ভক্তি #SanatanDharma #Hinduism #BhaktiYoga #শ্রীমতীরাধা #KrishnaBhakti #RadhaAshtami

Не удается загрузить Youtube-плеер. Проверьте блокировку Youtube в вашей сети.
Повторяем попытку...
রাধাষ্টমী মাহাত্ম্য ২০২৫ | শ্রীমতী রাধারাণীর আবির্ভাব তিথি, কাহিনি ও আধ্যাত্মিক তাৎপর্য

Поделиться в:

Доступные форматы для скачивания:

Скачать видео

  • Информация по загрузке:

Скачать аудио

Похожие видео

© 2025 ycliper. Все права защищены.



  • Контакты
  • О нас
  • Политика конфиденциальности



Контакты для правообладателей: [email protected]