কাটিং থেকে চারা 😮 রঙনের কাটিং থেকে চারা করার পর্ব ১ Part 1

Описание: Assalamu Alaikum everyone. Here you can see gardening, planting trees, my daily blog and making new things, DIY Crafts, crafting, sewing, and many other things, If you like my videos, please subscribe the channel. 😁❤️

রঙ্গনের অনেক রঙ!

অন্যান্য নাম : রুক্মিনী, রক্তক, বন্ধুক, ঈশ্বর।
ইংরেজি নাম : Burning Love, Jungle Flame, Jungle Geranium, Flame of the woods, West Indian Jasmine.

বৈজ্ঞানিক নাম : Ixora coccinea
পরিবারঃ Rubiaceae

রঙ্গন ফুল চেনে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া ভার।ফুলের সৌন্দর্য সহজেই সকলের নজর কাড়ে।রঙ্গনের অপর নাম রুক্মিনী হিন্দু দেবীর নামের থেকে এসেছে। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের মাঝে রঙ্গন ফুলের জনপ্রিয়তা লক্ষণীয়। চৈত্র সংক্রান্তি ও নববর্ষে বৌদ্ধরা রঙ্গনের থোকা থোকা ফুল, ডাল, পাতা সংগ্রহ করে ঘরের দরজায় ঝুলিয়ে রাখে। বৌদ্ধরা এই ফুলকে বিযু ফুল বলে জানে। বৌদ্ধ মন্দিরে পুজার থালায় শোভাপায় রঙ্গন।

ঝোপালো গাছের শাখার অগ্রভাগে থোকা থোকা ফুল ফোটে।আমাদের দেশে রঙ্গন ফুল সাধারণত লাল রঙের বেশি দেখা গেলেও লালের পাশাপাশি, সাদা, হলুদ, গোলাপী, সোনালীসহ আরো নানান রঙের হয়ে থাকে। সাদা রঙের রঙ্গন ফুলে রয়েছে মৃদু সুগন্ধ এবং এ জাতের আদি নিবাস সিঙ্গাপুর। রঙ্গন গাছে ফুল ফোটার আগে অসংখ্য ঊর্ধ্বমুখী মঞ্জুরি দেখতে পাওয়া যায়। মঞ্জুরি ধীরে ধীরে প্রস্ফুটিত হয়ে তারকা খচিত থোকা ফুলে পরিণত হয়। ফুটন্ত রঙ্গন ফুলের সৌন্দর্য অনেক দিন স্থায়ী থাকে। লাল রঙের মঞ্জুরির মধ্যে হঠাৎ কিছু কিছু সোনালি বা ঘিয়ে রঙের মঞ্জুরির মিশ্রণ লক্ষণীয়। প্রতি মঞ্জুরিতে পাঁপড়ি চারটি, মাঝে ক্ষুদ্র আকৃতির পুংদণ্ড অবস্থিত। ফল থেকে চারা জন্মানো যায়। আবার পরিণত গাছের ডাল নিচ থেকে কেটে মাটিতে রোপণ করে নিয়মিত পানি দিয়ে পরিচর্যা করলে ক’দিন পরই মূল গজায়। জোড়া কলম করেও রঙ্গনের বংশবিস্তার করা যায়।