গাজর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কি দেখে নিন এক নজরে। প্রকৃতির রং
Автор: প্রকৃতির রং
Загружено: 2020-09-29
Просмотров: 202
Описание:
গাজর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কি দেখে নিন এক নজরে। প্রকৃতির রং গাজর অত্যন্ত জনপ্রিয় সবজি। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে লাল, সাদা, হলদে নানা বর্ণের গাজর দেখা যায়। আমাদের দেশে জন্মে কমলা রঙের গাজর। এটা শীতকালীন সবজি। গাজর দেখতে যেমন সুন্দর ও আকর্ষণীয় তেমনি খেতেও সুস্বাদু। তদুপরি পুষ্টিতেও ভরপুর। এত সুন্দর ও দৃষ্টিনন্দন হওয়ার বড় কারণ এর মধ্যে বিদ্যমান বিটা-ক্যারোটিন। গাজর নিজে যেমন সুন্দর তেমনি মানুষের রঙ উজ্জ্বল করতেও এটি সহায়ক।
সবজি হিসেবে গাজরের ব্যবহার ব্যাপক। মাছ-গোশতের সঙ্গেও খাওয়া যায়। গাজরের হালুয়া অনেকের কাছেই অতি প্রিয়। সালাদ হিসেবে গাজর বেশ জনপ্রিয়। সামান্য লবণ মিশিয়ে এটি কাঁচাই খাওয়া যায়। পুষ্টিসমৃদ্ধ এ সবজিটির বাজারমূল্য মৌসুমের সময় থাকে একেবারেই সস্তা। এর উচ্চ পুষ্টিমান জানা থাকলে এর বাজারমূল্য চড়ে যেতো বহুগুণ। এখানে গাজরের প্রতি ১০০ গ্রাম আহার উপযোগী অংশে পুষ্টিমান উল্লেখ করা হলো-
খাদ্য শক্তি- ৪৮ ক্যালোরি
শর্করা- ১০.৬০ গ্রাম
খনিজ পদার্থ- ১.১০ গ্রাম
ক্যালসিয়াম- ৮০.০০ মি. গ্রাম
ফসফরাস- ৫৩০.০০ মি. গ্রাম
লৌহ- ২.২০ মি. গ্রাম
ক্যারোটিন- ১৮৯০.০০ মাইক্রোগ্রাম
ভিটামিন বি ১ - ০.০৪ মি. গ্রাম
ভিটামিন সি- ৩.০০ গ্রাম
উৎস : কৃষি প্রযুক্তি হাত বই, বারি-২০০৫
অন্যান্য সবজির তুলনায় গাজর অত্যন্ত পুষ্টিকর। উদাহরণস্বরূপ মুলার চেয়ে গাজরে ফসফরাস আছে ২৬ গুণ, ক্যারোটিন প্রায় ৬৩০ গুণ।
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: