কে এই মেজর সিনহা Major of Sinha Mohammad Rashid Khan life information

Описание: #মেজর #bdpoliticalnews #breakingnews



মেজর (অব.) সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান ছিলেন অত্যন্ত দক্ষ, বিচক্ষণ, উদ্ভাবনশীল এবং একজন চৌকস স্বাধীনচেতার সেনা অফিসার।
৷ তিনি প্রধানমন্ত্রীসহ

রাষ্ট্র কর্তৃক ঘোষিত অতিগুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিরাপত্তায় নিয়োজিত স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স-এসএসএফের সদস্যও ছিলেন। তার জন্ম ১৯৮৪ সালের ২৬ জুলাই।


চাঁদপুর জেলা ফরিদগঞ্জ উপজেলা
১৯৯৯ সালে তিনি ঢাকার বিএএফ শাহীন কলেজ থেকে প্রথম বিভাগে এসএসসি এবং ২০০১ সালে

রাজউক উত্তরা মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে প্রথম বিভাগে এইচএসসি পাস করেন।২০০৩ সালের ২১ জানুয়ারি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে ৫১তম লং কোর্সে

যোগ দিয়েছিলেন মেজর সিনহা। পরবর্তীতে ২০০৪ সালের ২২ ডিসেম্বর তিনি কমিশন লাভ করেন। বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি-বিএমএ থেকে ২০০৪ সালে ব্যাচেলর অফ

সাইন্স ডিগ্রিতে ফাস্ট ডিভিশনে পাস করেন। চাকরি জীবনে তিনি শ্রেষ্ঠ সঙ্গীন যোদ্ধা (আন্তঃইউনিট সঙ্গীন যুদ্ধ প্রতিযোগিতা-২০০৭), আন্তঃইউনিট বেয়নেট ফাইটিং

প্রতিযোগিতা ২০০৭ এর শ্রেষ্ঠ প্রতিযোগী হিসেবে মনোনীত হয়েছিলেন
মেজর (অব.) সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান

তিনি ২০২০ সালের ৩১ জুলাই রাতে কক্সবাজারের টেকনাফে মেরিন ড্রাইভ সড়কের শামলাপুর চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে নিহত হন। এই ঘটনাটি বাংলাদেশে

ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে এবং পরবর্তীতে একটি চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলায় পরিণত হয়।


*। সে সময় তিনি একটি ভ্রমণ ডকুমেন্টারি তৈরির জন্য তার দল নিয়ে কক্সবাজারে অবস্থান করছিলেন।
: সিনহার মৃত্যুর পর তার বোন শারমিন

শাহরিয়ার ফেরদৌস ৫ আগস্ট ২০২০ তারিখে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এই মামলায় টেকনাফ থানার তৎকালীন ওসি প্রদীপ কুমার দাশ এবং বাহারছড়া পুলিশ

ফাঁড়ির ইনচার্জ লিয়াকত আলীকে প্রধান আসামি করা হয়।
তদন্ত: র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) এই ঘটনার তদন্ত করে। তদন্তে বেরিয়ে আসে যে, সিনহা

প্রদীপ কুমার দাশের অবৈধ কার্যকলাপ, যেমন - মাদক ব্যবসা ও কথিত বন্দুকযুদ্ধের আড়ালে চাঁদাবাজি - সম্পর্কে তথ্য জানতে পেরেছিলেন এবং প্রদীপ সিনহাকে

এর জন্য হুমকি মনে করেছিলেন। এই কারণেই প্রদীপ সিনহাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন।
বিচারিক আদালতের রায়: ২০২২ সালের ৩১

জানুয়ারি কক্সবাজারের জেলা ও দায়রা জজ আদালত এই মামলার রায় ঘোষণা করেন। রায়ে ওসি প্রদীপ কুমার দাশ এবং পরিদর্শক মো. লিয়াকত আলীকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করা হয়। এছাড়া, আরও ছয় আসামিকে

যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। সাতজন আসামি খালাস পান।
হাইকোর্টের রায়: সম্প্রতি (২ জুন ২০২৫) হাইকোর্ট বিচারিক আদালতের রায় বহাল রেখে ওসি প্রদীপ কুমার

দাশ ও পরিদর্শক মো. লিয়াকত আলীর মৃত্যুদণ্ড এবং অপর ছয় আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বহাল রেখেছেন।

এই ঘটনাটি আইনের শাসন এবং বিচার বিভাগের কার্যকারিতার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ দৃষ্টান্ত স্থাপন
করেছে।

Fair Use Disclaimer:
=================
This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but the contents used here fall under the “Fair Use” as described in The Copyright Act 2000 Law No. 28 of the year 2000 of Bangladesh under Chapter 6, Section 36, and Chapter 13 Section 72. According to that law, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational, or personal use tips the balance in favor of fair use.

"Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for fair use for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use."

Disclaimer:
=================
If you have any concerns about this video or our position on the fair use defense, please write to us at channelunique.off [email protected] so we can discuss it amicably.
Thank you.