হাইকোর্টের অর্ডার বিক্রয় হচ্ছে কোটি কোটি টাকায়, চলছে যৌনতা, টাকায় বাতিল সুপ্রিম কোর্টের জাজমেন্ট

Описание: Ref-WPA-10373 of 2025 with CRR-3530 of 2024 with WPA-30852 of 2024 Against the Calcutta High Court Judges and Ld court judges VS Shakti Sankar Bagchi [petitioner in person ]


যেহেতু কলকাতা হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি সুরজ পাল সুপ্রিম কোর্টের জাজমেন্টকে মান্যতা দিতে চাইছেন না, বারবার মেনশন করে বলা সত্ত্বেও, বারবার পিটিশন করে কলকাতা হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি কে জানানো সত্ত্বেও এবং সেই সমস্ত পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে বারবার আরটিআই করা সত্ত্বেও, সুপ্রিম কোর্ট থেকে এবং দিল্লির ল এন্ড জাস্টিস ডিপার্টমেন্ট থেকে একাধিক চিঠি কলকাতা হাইকোর্টে পাঠানো সত্বেও সমস্ত কিছু অগ্রাহ্য করা হয়েছে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতিদের পক্ষ থেকে, কলকাতা হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি মামলার বিচার প্রক্রিয়াকে স্তব্ধ করে রেখে আগের প্রধান বিচারপতির মতোই আমাকে হয়রানি করছেন, মামলার অভিযুক্ত বিচারপতিদের সাহায্য, সহযোগিতা করছেন, ,সংবিধান ও সুপ্রিম কোর্টের জাজমেন্ট নিয়ে তামাশা করছেন , এখানে মনে রাখতে হবে কলকাতা হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতির মৌখিক নির্দেশ অনুসারে গত ১৭,১১২৫ তারিখে সমগ্র ঘটনা এপিডেপিট করে বিস্তারিত বলা সত্ত্বেও উল্লেখিত তিনটি মামলার বিচার প্রক্রিয়াকে বন্ধ করে রেখেছেন পরিকল্পিত উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে কলকাতা হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি, এখানে এটাও মনে রাখতে হবে কলকাতা হাইকোর্টের মধ্যে মামলার প্রধান অভিযুক্ত বাংলাদেশের গায়িকা ও সংসদ সদস্য মমতাজ বেগম কে নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের অভিযুক্ত বিচারপতিরা বিচারপতিদের ব্যক্তিগত চেম্বারের মধ্যে [ ২০২২ সাল,2023 সাল থেকে বারবার] এই পাঁচজন সুনির্দিষ্ট কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিচারপতি সৌমেন সেন, সিদ্ধার্থ রায় চৌধুরী, কৌশিক চন্দ্র, সাব্বার রসিদি ও কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানম একত্রিত হয়ে ভারতে ফৌজদারী মামলায় অভিযুক্ত বাংলাদেশের গায়িকা মমতাজ বেগমের যৌনতা ভোগ করেছেন, টাকা খেয়েছেন এবং অভিযুক্ত মহিলার বিরুদ্ধে থাকা কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের অর্ডার খারিজ করে সুপ্রিম কোর্টের জাজমেন্ট খারিজ করে ওই বাংলাদেশি গায়িকার জামিন মঞ্জুর করেন , একজন অত্যন্ত দরিদ্র নাগরিকের মামলার বিচার প্রক্রিয়াকে ধ্বংস করে দেওয়া হয়, , নিম্ন আদালতকে প্রভাবিত প্রভাবিত করে বিচার শেষ করে দেওয়া হয় ,সেই একই কাজে অতি সক্রিয় সহযোগিতা করছেন কলকাতা হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি সুরজ পাল , তাই, উল্লেখিত তিনটি মামলার নিরপেক্ষ ও ন্যায় বিচার কলকাতা হাইকোর্টে সম্ভব নয়, তাই ,এই পরিস্থিতিতে বাধ্য হয়ে তিনটি মামলা তুলে নেবার জন্য আবেদন করছি কলকাতা হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতির কাছে, আমি সুপ্রিম কোর্টে বিচারের আবেদন করতে চাই ,একই সাথে আমি ও আমার পরিবার মৃত্যুর আশঙ্কাবোধ করছি উল্লেখিত অভিযুক্ত বিচারপতিদের দ্বারা , কারণ, কলকাতা হাইকোর্টের অভিযুক্ত বিচারপতিদের গোপন ও পরিকল্পিত নির্দেশ অনুসারে ইতিমধ্যে আমাকে বারবার হুমকি দেওয়া হয়েছে, আমার বাড়িতে রাতে পুলিশ পাঠানো হয়েছে, ,সমাজবিরোধী পাঠানো হয়েছে, আমার মেয়েকে ও স্ত্রীকে হুমকি প্রদর্শনের জন্য, ঘটনার ভিডিও রয়েছে অডিও রয়েছে, কলকাতা হাইকোর্টের live streaming রয়েছে, ঘটনার যথাযথ প্রমাণ হিসেবে.