ওসি প্রদীপের ভয়ংকর সব কু-কর্ম ফাঁস, বেরিয়ে আসলো অবৈধ অর্থের চাঞ্চল্যকর তথ্য | OC Prodip
Автор: News Exposure Tv
Загружено: 2020-08-06
Просмотров: 304364
Описание:
ওসি প্রদীপের ভয়ংকর সব কু-কর্ম ফাঁস, বেরিয়ে আসলো অবৈধ অর্থের চাঞ্চল্যকর তথ্য
Oc Prodip
#Newsexposure
#Sazidtv
ওসি প্রদীপের ভয়ংকর সব কু-কর্ম ফাঁস, বেরিয়ে আসলো অবৈধ অর্থের চাঞ্চল্যকর তথ্য
সম্মানিত দর্শক পুরো নিউজটি দেখার পর বুজতে পারবেন ওসি প্রদীপের কেঁচো খুঁড়তে সাব বেরিয়ে আসলো,
একটি সরকারি পুলিশ অফিসার এতটা ভয়ঙ্কর হিংস্র ও চাঁদাবাজ হয় কিভাবে ?
√ ২০১২ সালে আদালতের অনুমতি ছাড়া বন্দরে আসা একটি বিদেশী জাহাজকে তেল সরবরাহে বাধা, বার্জ আটক এবং ১৮ দিন পর বার্জ মালিকসহ ১২ জনকে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা দিয়ে হয়রানি ও অনৈতিক সুবিধা নেয়ার ঘটনায় ফেঁসে যান তৎকালীন পতেঙ্গা থানার ওসি প্রদীপ। এ ঘটনায় পুলিশ প্রশাসনে তোলপাড় হয়। বিষয়টি পুলিশ সদর দফতর ও তিনটি গোয়েন্দা সংস্থা পৃথকভাবে তদন্ত করে। অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার পর ওসি প্রদীপকে পতেঙ্গা থানা থেকে প্রত্যাহার করা হয়।
√ ২০১৩ সালের ২৪ জানুয়ারি ওসি প্রদীপের একটি মামলায় রিমান্ড আবেদনের বিরোধীতা করায় এক আইনজীবীকে লালদীঘির পাড় থেকে ধরে নিয়ে থানায় আটকে রাতভর নির্যাতন চালানো হয়। নির্যাতনের শিকার ওই আইনজীবী সুস্থ হয়ে ২৯ জানুয়ারি আদালতে পাঁচলাইশ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, ওসি তদন্ত আজিজ আহমেদ, এসআই মাসুদ পারভেজসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনার পর চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হয় ওসি প্রদীপের পক্ষে কোনো আইনজীবী মামলা পরিচালনা করতে পারবেন না।
√ এছাড়া পাঁচলাইশে ওসি থাকাকালীন বাদুরতলা এলাকায় বোরকা পরা এক বয়োবৃদ্ধাকে রাজপথে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করে ব্যাপক সমালোচিত হন ওসি প্রদীপ। এ ঘটনার খবর গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে পুলিশের ঊর্ধ্বতন মহলে টনক নড়ে। ওসি প্রদীপের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত করা হয়। এক পর্যায়ে ২০১৩ সালের ২১ আগস্ট তাকে পাঁচলাইশ থানা থেকে প্রত্যাহার করা হয়।
√ চট্টগ্রামে সিআইপি পদমর্যাদার একজন শিল্পপতিকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার পর তৎকালীন বায়েজিদ বোস্তামি থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশকে ২০১৬ সালের ১৬ নভেম্বর সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছিল।
√ কোতোয়ালী থানার এসআই থাকাকালীন নগরীর পাথরঘাটায় এক হিন্দু বিধবা মহিলার জমি দখলের অভিযোগ রয়েছে প্রদীপ কুমার দাশের বিরুদ্ধে। এমনকি তার বিরুদ্ধে অভিযোগ থেকে পাঁচলাইশ থানা এলাকায় নিজের বোনের জমি দখলের অভিযোগটাও বাদ যায়নি। এ নিয়ে ভুক্তভোগীদের অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তদন্ত করলেও অজ্ঞাত কারণে পার পেয়ে যান প্রদীপ কুমার দাশ।
√ ২০২০ সালে আগষ্টে অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা কে হত্যার অভিযোগে আবারও কর্মস্থল টেকনাফ থানা থেকে প্রত্যাহার করা হয় এই বিতর্কিত ওসি প্রদীপ কুমার দাসকে।
একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপের লাখ লাখ টাকার ভয়ংকর সকল আমলনামা
☞নোয়াখালী পাড়ার ফজল করিম মেম্বার যার রক্ত মাংস আওয়ামীলীগ তার প্রতিটা ছেলে মেয়ের নামের আগে শেখ লাগানো অথচ তার কাছ থেকে দুই লক্ষ টাকা নিয়ে ইয়াবা নিয়ে চালান দেন।
☞ইসলামাবাদের আব্দুস সবুর সওদাগরের ছেলে নেজাম থেকে একবার পাচঁ লক্ষ ২য় বার চার লক্ষ টাকা।
☞মীর কাসেম মেম্বারের ভাগিনা ছাত্রলীগ নেতা জুয়েলের তিন লক্ষ টাকা।
☞ছোট হাবির পাড়ার আবু তাহেরের ছেলে ডুবাই প্রবাসী মহিউদ্দীনের চার লক্ষ ৫০ হাজার টাকা।
☞মিঠাপানির ছড়ার দুবাই প্রবাসী আলহাজ্ব মীর আহামদ খলিফার ছেলে মীর সরওয়ারের পনের লক্ষ টাকা।
☞উত্তর লম্বরীর মুফতি জাফরের পাচঁ লক্ষ টাকা।
☞পল্লান পাড়ার আব্দুস শুক্কুর এর চার লক্ষ টাকা।
☞অলিয়াবাদের সার্ভেয়ার ওবাইদুল্লাহ তিন লক্ষ টাকা।
☞ওমর হাকিম মেম্বারের দশ লক্ষ টাকা।ওসি টেকনাফ,
☞ওসি প্রদীপ টেকনাফ থেকে চলে যাবেন এমন শর্তে টেকনাফের আওয়ামিলীগ নেতা হাম জালালের কাছে থেকে 640,000/-টাকা
☞বর্তমান টেকনাফ ৩ নং সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহজান থেকে ১৫ লক্ষ টাকা।
☞উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি সিদ্দিক আহমেদ থেকে ৫ লক্ষ টাকা সহ আরো নাম না জানা অনেকের কাছ থেকে টাকা নিয়েছে।
Sabscribe করে আমাদের সাথে থাকুন _
পরবর্তী নিউজ এ জানাবো ওসি প্রদীপের কোথায় কোথায় কি কি সম্পদের পাহাড় রয়েছে
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: