আন্তর্জাতিক মহলে কোণঠাসা অবস্থায় রাখাইন সীমান্তে ফের মিয়ানমারের সামরিক তৎপরতা
Автор: ZF TV
Загружено: 2020-09-14
Просмотров: 23
Описание:
আন্তর্জাতিক মহলে কোণঠাসা অবস্থায় রাখাইন সীমান্তে ফের মিয়ানমারের সামরিক তৎপরতা
রাখাইনে রোহিঙ্গা গণহত্যা নিয়ে দুই সেনার স্বীকারোক্তিতে, আন্তর্জাতিক মহলে কোণঠাসা অবস্থায় রয়েছে মিয়ানমার। এরপরও রাখাইন সীমান্তে ফের সামরিক তৎপরতা শুরু করেছে দেশটির সেনাবাহিনী। বিশ্লেষকরা বলছেন, ৩ বছর ধরে রাজ্যটিতে মোতায়েন করা সেনাদের সরিয়ে অপকর্ম ঢাকতে সেখানে পাঠানো হয়েছে নতুন সেনা। এতে উদ্বেগ জানিয়েছে, আসিয়ান।
১০-ই সেপ্টেম্বর মিয়ানমার নৌবাহিনীর ৪টি জাহাজ ভেড়ে ইন দিনের উপকূলে। দুদেশের আন্তর্জাতিক সীমান্তের ৩টি পয়েন্টে কা নিউন ছুয়াং, মিন গা লার গি এবং গার খু ইয়া এলাকায়, জাহাজ থেকে নেমে সৈন্যরা ওঠেন ট্রলারে। ২০টি ট্রলারের ৫০ জন করে সেনাকে উঠতে দেখেন স্থানীয়রা।
এরমধ্যে একটি পয়েন্ট আন্তর্জাতিক সীমান্তের ২শ মিটারের মধ্যে। মাছ ধরার ট্রলারের কাঠের নিচে বসিয়ে, শুক্রবারই অন্তত এক হাজার সেনাকে আনা হয়।
সীমান্তে এমন সেনা জমায়েতের বিষয়ে রোববার ঢাকায় নিযুক্ত মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে ডেকে পাঠায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
৩ বছর আগে রাখাইনে অভিযানকালেও এভাবে সেনা জমায়েত করে সু চি সরকার। নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছেন, গণহত্যা ও ধর্ষণ ইস্যুতে দুই সেনার স্বীকারোক্তির পর, আন্তর্জাতিক মহলে অনেকটাই চাপের মুখে মিয়ানমার। এ অবস্থায় শক্তিমত্তার জানান দিতেই এমন পথ বেছে নিতে পারে সু চি সরকার। সংকট সমাধানে চীন-ভারতকে পাশে চায় ঢাকা।
আসিয়ানের সেক্রেটারি লিম জক হোই বলেন, রাখাইনের পরিস্থিতি ঘোলাটে। আসিয়ান সব সময়ই ঐ এলাকার অধিবাসীদের মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সর্ম্পক স্থাপনে সু চি সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে আসছে।
৮ সেপ্টেম্বর রাখাইনে গণহত্যা ও ধর্ষণের মতো অপরাধের বিষয়টি স্বীকার করে মায়ো উইন তুন এবং জং নাইং তুন নামে দুই সেনার ভিডিও সাক্ষাৎকার প্রকাশিত হয়। দ্রুত জড়িতদের বিচারের দাবি রোহিঙ্গাদের।
রোহিঙ্গা নারী মিনারা বেগম বলেন, যখন মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সদস্যরা নারীদের ধর্ষণ, সম্মানহানি, জবাই করে হত্যা এবং উদ্বাস্তু করার মতো অপরাধগুলো স্বীকার করেছে, তখন আমরা এর যথাযথ বিচার চাই।
রোহিঙ্গা নাগরিক নূর হোসেন বলেন, ২০১৭ সালে আমাদের হত্যাকারী নিপীড়ক এবং কসাইদলের অন্যতম সদস্য এরা। কোন এলাকায় ধ্বংসযজ্ঞ চলেছে, কারা ভুক্তভোগী এবং কোথায় তাদের মাটিচাপা দেয়া হয়েছে-সবই দিনের আলোর মতো এখন পরিষ্কার।
৮ নভ্ম্বের মিয়ানমারের সাধারণ নির্বাচন। জনমত জরিপ বলছে, ফের ক্ষমতায় থাকছেন অং সান সু চি। যদিও অনেকে এ নোবেলজয়ী গণতন্ত্রের নেত্রীকে সেনা পাপেট বলতে শুরু করেছেন।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: