উর্দুতে বক্তব্য দিয়ে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিলেন | প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব স্যার
Автор: Voice of True tv
Загружено: 2025-12-04
Просмотров: 198
Описание:
Muhammad Asadullah Al-Ghalib
Bangladeshi islamic scholar
Muhammad Asadullah Al-Ghalib is a Bangladeshi reformist Islamic scholar and former professor of Arabic at the University of Rajshahi. He is the leader of a puritan Islamic movement Ahl-i Hadith Andalon Bangladesh. He is also the founder of an Islamic research journal, Monthly At-tahreek. Wikipedia
Born: January 15, 1948 (age 73 years), Satkhira District
Region: Southern Asia
Education: University of Rajshahi (1992), University of Dhaka (1976), Govt. M. M. City College, Kalaroa Government College
Organizations founded: আল-মারকাযুল ইসলামী আস-সালাফী, Ahlehadeeth Movement Bangladesh
ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম ১৫ জানুয়ারী , ১৯৪৮ খ্রি.
বুলারাটি (সাতক্ষীরা, বাংলাদেশ)
জাতীয়তা বাংলাদেশী
প্রাক্তন শিক্ষার্থী কাকডাঙ্গা সিনিয়র আলিয়া মাদরাসা,
আরামনগর কামিল মাদরাসা,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়,
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
পেশা অধ্যাপনা, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় denomination=সুন্নী ইসলাম
যে জন্য পরিচিত ইসলামী চিন্তাবিদ, দার্শনিক ও শিক্ষাবিদ
ধর্ম ইসলাম
মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব (জন্মঃ ১৫ জানুয়ারী, ১৯৪৮) হলেন বাংলাদেশের একজন ইসলামী চিন্তাবিদ ও গবেষক। জাতীয়ভিত্তিক ধর্মীয় সংগঠন আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠাতা করেন ও সেই সাথে আমীর হিসাবে আছেন। তিনি মাসিক আত-তাহরীক নামক একটি পত্রিকার প্রধান সম্পাদক এবং তিনি কয়েকটি সমাজকল্যাণমূলক সংস্থার পরিচালক। [১] ২০১৬ সালে তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবী বিভাগ থেকে প্রফেসর হিসাবে অবসর গ্রহণ করেন।
পরিচ্ছেদসমূহ
১ পারিবারিক পরিচিতি
২ শিক্ষা
৩ পেশাজীবন
৪ প্রতিষ্ঠিত সংগঠন ও সমাজকল্যাণ সংস্থাসমূহ
৫ প্রকাশিত গ্রন্থসমূহ
৫.১ ধর্ম
৫.২ সমাজ
৫.৩ রাজনীতি
৫.৪ অর্থনীতি
৫.৫ ইতিহাস
৫.৬ অনুবাদ
৫.৭ আরবী ভাষা ও সাহিত্য
৬ সমাজ সংস্কার
৭ কারাবরণ
৮ আরও পড়ুন
৯ তথ্যসূত্র
১০ বহিঃসংযোগ
পারিবারিক পরিচিতি
মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব সাতক্ষীরা সদর থানার বুলারাটি গ্রামে ১৯৪৮ সালের ১৫ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মাওলানা আহমাদ আলী (১৮৮৩-১৯৭৬) বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের একজন খ্যাতনামা আহলেহাদীছ আলেম ছিলেন। তার বড় ভাই আব্দুল্লাহিল বাকী ছিলেন মুসলিম লীগের বিশিষ্ট নেতা। যিনি ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের সময় পাকিস্তান আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন । তার বংশ পরিক্রমা- আসাদুল্লাহ আল-গালিব বিন আহমাদ আলী বিন মুনশী যীনাতুল্লাহ বিন আলহাজ্জ যমীরুদ্দীন বিন রফী মাহমূহ বিন আব্দুল হালীম বিন উযির আলী মণ্ডল বিন সৈয়দ নযীর আলী আল-মাগরেবী। তার উর্ধ্বতন ৭ম পুরুষ সৈয়দ নাযীর আলী আল-মাগরেবী (রহ.) ইসলাম প্রচারের উদ্দেশ্যে মরক্কো থেকে এদেশে আগমণ করেন এবং পশ্চিমবঙ্গের ২৪ পরগণা জেলাধীন বারাসাত মহকুমায় বিবাহ করে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি ৪ সন্তানের জনক।১৯৭৯ সালে তিনি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তার শ্বশুর ছিলেন প্রাক্তন সরকারী কর্মকর্তা (তৎকালীন সার্কেল অফিসার/ উপজেলা নির্বাহী অফিসার) জনাব আকবার আলী (মৃ. ১৯৮৬ইং)। সহধর্মীনী তাহেরুন্নেছা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর। তিনি বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডা. মাহতাবুদ্দীন (মৃ. ১৯৮০ইং)-এর নাতনী এবং খান বাহাদুর মোবারক আলী (খান বাহাদুর আহছানউল্লাহর ভ্রাতা)-এর প্রোপৌত্রী।
শিক্ষা
তিনি সাতক্ষীরার কাকডাঙ্গা সিনিয়র মাদরাসা থেকে দাখিল, আলিম ও ফাযিল এবং জামালপুরের আরামনগর কামিল মাদরাসা থেকে ১৯৬৯ সালে কামিল পরীক্ষা কৃতিত্বের সাথে প্রথম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হন। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান মাদরাসা বোর্ডে আলিম ও কামিল পরীক্ষার সম্মিলিত মেধা তালিকায় তার অবস্থান ছিল যথাক্রমে ১৬তম এবং ৫ম। পরবর্তীতে তিনি কলারোয়া সরকারী কলেজ, সাতক্ষীরা থেকে আইএ এবং সরকারী মজিদ মেমোরিয়াল সিটি কলেজ, খুলনা থেকে বিএ পরীক্ষাতেও কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ হন। অত:পর ১৯৭৬ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবী বিভাগ থেকে মাস্টার্স পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে প্রথম শ্রেণীতে প্রথম হন। ১৯৮৪ সালে তিনি ইংল্যাণ্ডে পিএইচডি গবেষণার জন্য কমনওয়েলথ স্কলারশীপ লাভ করেছিলেন, তবে শেষ পর্যন্ত গমন করেননি। ১৯৯২ সালে তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। মাতৃভাষা বাংলাসহ আরবী, ইংরেজি, উর্দূ এবং ফার্সী ভাষায় তার দক্ষতা রয়েছে।[২]
পেশাজীবন
১৯৮০ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনিস্টিটিউট অব মডার্ন ল্যাংগুয়েজে খণ্ডকালীন লেকচারার হিসাবে যোগদান করেন। অত:পর একই বছরের ১০ ডিসেম্বর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের 'আরবী ও ইসলামী শিক্ষা' বিভাগের লেকচারার হিসাবে যোগদান করেন। অতঃপর ২০১৬ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবী বিভাগ থেকে তিনি অবসর গ্রহণ করেন। পেশাগত কাজে ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সেমিনারে অংশগ্রহণের জন্য তিনি ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলংকা, সৌদি আরব, কুয়েত ও সংযুক্ত আরব আমিরাত ভ্রমণ করেছেন। ২০০০ সনে তিনি সঊদী সরকারের রাজকীয় মেহমান হিসাবে হজ্জব্রত পালন করেন।
প্রতিষ্ঠিত সংগঠন ও সমাজকল্যাণ সংস্থাসমূহ
বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ (১৯৭৮)।
আহলেহাদীছ মহিলা সংস্থা (১৯৮১)।
তাওহীদ ট্রাস্ট (১৯৮৯)।
হাদীছ ফাউণ্ডেশন বাংলাদেশ (১৯৯২)।
আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ (১৯৯৪)।
সোনামণি (১৯৯৪)।
মাসিক আত-তাহরীক (১৯৯৭)।
সালাফিয়া ট্রাস্ট (২০০২)।
ইসলামিক কমপ্লেক্স (২০১০)।
আল-আওন (স্বেচ্ছাসেবী রক্তদান সংস্থা) (২০১৭ইং)।
প্রকাশিত গ্রন্থসমূহ
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: