পাকা ধান পানিতে তলিয়ে গেলে কি করবেন ও বাজারজাত পদ্ধতি
Автор: উন্নত কৃষি
Загружено: 2019-02-26
Просмотров: 202
Описание: বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশের কৃষি খাতে দৃশ্যমান অভিঘাত হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি, অসময়ে বৃষ্টি, বন্যা, জলাবদ্ধতা, অতি উচ্চ ও নিম্ন তাপমাত্রা, লবণাক্ততা ও ঘন ঘন প্রলয়ংকরী প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও জলোচ্ছ্বাসের মতো ঘটনা ঘটছে। ধানের রোগবালাই ও পোকামাকড় বিবর্তনের মাধ্যমে নতুন নতুন বায়োটাইপের উদ্ভবের ফলে ধান ফসলে এর আক্রমণ বহুলাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। সিডর, আইলা, রেশমি, নার্গিস এসবের কবলে পড়ে নিঃস্ব হয়েছে উপকূলীয় অঞ্চলের ১৯টি জেলার কৃষক ও কৃষি পরিবার। আইপিসিসির মতে, বর্তমান গড় তাপমাত্রার থেকে প্রতি ১ ডিগ্রি তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে ধানের ফলন ৭-১০% কমে যাওয়ার প্রক্ষেপণ করা হয়েছে। আগামী ৫০ বছরের মধ্যে সমুদ্রের পানির উচ্চতা প্রায় এক মিটার বেড়ে যাওয়ার আশংকা করেছে। যার ফলে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলের ১৭ শতাংশ জমি লবণাক্ত পানির মধ্যে তলিয়ে যায় এবং প্রত্যক্ষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় প্রায় দুই কোটি মানুষ। অতি বৃষ্টির কারণে জলাবদ্ধতা ও বন্যায় প্রায় ২.০ মিলিয়ন হেক্টর জমির ধান কোনো না কোনোভাবে আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বৃষ্টিপাতের ধারার অস্বাভাবিক পরিবর্তনের ফলে সময়মতো বীজতলায় চারা উৎপাদন করা যায় না, ফলে ধানের রোপণ স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে দেরি হয়ে যায়, তদুপরি বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টির অসম বণ্টনের কারণে দেশের প্রায় তিন মিলিয়ন হেক্টর জমির আমন ধান বিভিন্ন মাত্রার খরার কবলে পড়ে, ফলে ধানের ফলন তথা উৎপাদন কমে যায়। গত দুই বছর আগাম কালবৈশাখীর কারণে ঝড়-শিলা বৃষ্টি ও অতি বৃষ্টির ফলে হাওর অঞ্চলে পাকা বোরো ধানক্ষেত তলিয়ে গেছে। তাছাড়া আগাম রোপণকৃত ধান প্রজনন পর্যায়ে নিন্ম তাপমাত্রার (গড় তাপমাত্রা ১৫-১৭ ডিগ্রি) মধ্যে পড়ে চিটা হয়ে যায়। অন্য দিকে উঁচু অঞ্চলের ধানক্ষেত ব্লাস্ট রোগের আক্রমণে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে অতি উচ্চতাপমাত্রার কারণে স¦ল্প জীবনকালের আমন ধানের চিটার পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে।
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: