এই মাত্র পাওয়াঃ যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা দিল বিএনপি!! আ.লীগে থাকা যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা দিল বিএনপি
Автор: Reporter Abul
Загружено: 2018-12-25
Просмотров: 703
Описание:
এই মাত্র পাওয়াঃ যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা দিল বিএনপি!! আ.লীগে থাকা যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা দিল বিএনপি
এই মাত্র পাওয়াঃ যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা দিল বিএনপি!! আ.লীগে থাকা যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা দিল বিএনপি
=======================================
জামায়াতে ইসলামীর নেতা ও যুদ্ধাপরাধীদের নিকটাত্মীয়দের ধানের শীষ প্রতীকে মনোনয়ন দিয়ে সমালোচনার মুখে থাকা বিএনপি এবার আওয়ামী লীগে ‘যুদ্ধাপরাধী’ থাকার অভিযোগ এনেছে।
বিএনপি সংবাদ সম্মেলন করে আওয়ামী লীগের ২২ জনের একটি তালিকা প্রকাশ করে দাবি করছে, এসব ব্যক্তি একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ভূমিকা রেখেছেন বা পাকিস্তান সরকারের হয়ে কাজ করেছেন। এঁদের মধ্যে ৯ জন এবার আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে নির্বাচন করছেন।
গত রোববার বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এই ২২ জনের নামের তালিকা গণমাধ্যমকে দেন দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় হানাদার বাহিনীর সহযোগী হিসেবে কাজ করেছে, এমন অভিযোগে এক ডজন ব্যক্তির বিচার করেছে আওয়ামী লীগ সরকার। কিন্তু আওয়ামী লীগে থাকা রাজাকারদের ব্যাপারে একেবারে নীরব।
বিএনপির অভিযোগ, আওয়ামী লীগেও অনেক কুখ্যাত রাজাকার, আলবদর, আলশামস বাহিনীর সদস্য ও স্বাধীনতাযুদ্ধে মানবতাবিরোধী ব্যক্তি আছেন। এমন ব্যক্তি ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা এখন আওয়ামী লীগের বড় নেতা বা তাদের টিকিটে এবার নির্বাচন করছেন।
সংবাদ সম্মেলনে যাঁদের নামে অভিযোগ করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন, খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, সাবেক মন্ত্রী ও বর্তমান সাংসদ মো. ফারুক খান, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বর্তমান সাংসদ মহীউদ্দীন খান আলমগীর, আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ সাংসদ এইচ এন আশিকুর রহমান ও সাংসদ মোসলেম উদ্দিন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের প্রার্থী।
এর মধ্যে কামরুল ইসলাম সম্পর্কে বিএনপির অভিযোগ, তিনি রাজাকার পরিবারের সদস্য। তাঁর বড় ভাই হাকিম হাফেজ আজিজুল ইসলাম ১৯৭১ সালে নেজামে ইসলামী পার্টির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক ছিলেন। তাঁর নেতৃত্বে ঢাকায় শান্তি কমিটি গঠন করা হয়। একই সঙ্গে তিনি রাজাকার, আলবদর ও আলশামস বাহিনীকে সহযোগিতা করেছেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় আজিজুল ইসলামের মালিকানাধীন প্রিন্টিং প্রেসে কামরুল ইসলাম ব্যবস্থাপক হিসেবে কাজ করতেন। ১৯৬৯ সালে এ দেশে পাকিস্তানবিরোধী আন্দোলন জোরদার হলে পাকিস্তানের অখণ্ডতা রক্ষার প্রচারণা চালাতে নেজামে ইসলাম নামের একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা বের করে নেজামে ইসলামী পার্টি। হাকিম আজিজুল ইসলাম এ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। কামরুল বড় ভাইকে সার্বিক সহযোগিতা করতেন। মুক্তিযুদ্ধে ইসলামী দল বইয়ে এই বিষয়ে বিস্তারিত উল্লেখ আছে বলে বিএনপি দাবি করেছে।
তবে খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি মুক্তিযুদ্ধ করেছি, প্রশিক্ষণও নিয়েছি। আমার সঙ্গে হাসানুল হক ইনু ছিলেন, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন ছিলেন। আমার যুদ্ধকালীন কমান্ডার ছিলেন মোস্তফা মোহসীন মন্টু। তাঁকে জিজ্ঞেস করেন। যাঁরা এসব বলছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চারবারের সাংসদ ও সাবেক মন্ত্রী লে. কর্নেল (অব.) ফারুক খানের বিষয়ে বিএনপি দাবি করছে, মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি পাকিস্তানের পক্ষে দিনাজপুরে কর্মরত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর পক্ষে প্রথম অপারেশন চালান এবং কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা ও নিরীহ বাঙালিকে নির্মমভাবে হত্যা করেন। সূত্র হিসেবে বিএনপি দিনাজপুরের মুক্তিযুদ্ধ নামক বইয়ের নাম উল্লেখ করে।
===========================================
Video Link - • এই মাত্র পাওয়াঃ যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা দিল...
Facebook Page - / reporterabul
Google Plus - https://plus.google.com/u/0/106067903...
Blogger - http://reporterabul.blogspot.com/
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: