ycliper

Популярное

Музыка Кино и Анимация Автомобили Животные Спорт Путешествия Игры Юмор

Интересные видео

2025 Сериалы Трейлеры Новости Как сделать Видеоуроки Diy своими руками

Топ запросов

смотреть а4 schoolboy runaway турецкий сериал смотреть мультфильмы эдисон
Скачать

ঢোলসমুদ্র বা হস্তিকর্ণ:ভারতীয় উপমহাদেশের সর্বপ্রাচীন গাছ(বৈজ্ঞানিক নাম :Leea macrophylla)

Автор: Green Pond

Загружено: 2025-07-17

Просмотров: 233

Описание: ‘ঢোলসমুদ্র' বা 'হস্তিকর্ণ(Leea macrophylla):

ঢোলসমুদ্র এবং হস্তিকর্ণ দুটিই একটি গাছের ভিন্ন নাম। এটি মূলত ঢোলসমুদ্র বা হস্তিকর্ণ পলাশ নামে পরিচিত।

বৈজ্ঞানিক নাম Leea macrophylla

এই গাছের পাতা আকারে বেশ বড় হওয়ায় একে ঢোলসমুদ্র বা হাতির কানের মতো দেখতে হওয়ায় হস্তিকর্ণ বলা হয়।

ঢোলসমুদ্র বা হস্তিকর্ণ একটি ওষুধি গুণসম্পন্ন উদ্ভিদ। এর পাতা, ফল ও শিকড় বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। বিশেষ করে এর পাতা আকারে বড় হওয়ায় বাংলা নাম "ঢোলসমুদ্র" এবং হাতির কানের মতো হওয়ায় "হস্তিকর্ণ" নাম এসেছে।

এই গাছের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য:
পাতা:
বিশাল আকারের পাতা যা দেখতে অনেকটা ঢোলের মতো বা হাতির কানের মতো.
বৈজ্ঞানিক নাম:
Leea macrophylla.
অন্যান্য নাম:
ঢোলসমুদ্র, হস্তিকর্ণ পলাশ, হাতিকানা, গজকর্ণী.
ঔষধি গুণ:
বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় এর ব্যবহার রয়েছে, যেমন - ইলেক্ট্রাইল ডিসফাংশন, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে.
আবাসস্থল:
এটি সাধারণত বনজ ও পাহাড়ি অঞ্চলে পাওয়া যায়।

বাংলা ঢোলসমুদ্র নামটি এসেছে সংস্কৃত নাম সমুদ্রিকা থেকে। পাতা দেখতেও খানিকটা হাতির কানের মতো। এ জন্য এর আরেক নাম হস্তীকর্ণপলাশ, মারাঠি নাম গজকর্ণী। অন্য নাম হাতিকানা।

ইংরেজি নাম ডিনডা।

বুনো গাছ হলেও খাদ্য, ওষুধ ও রং উৎপাদনের জন্য এ গাছের চাষ করা হয়। এ গাছের পাতা সবজির মতো রান্না করে খাওয়া যায়। কাঁচা ফলও খাওয়া যায়। দুর্ভিক্ষের খাদ্য হিসেবে ঢোলসমুদ্রগাছের পরিচিতি রয়েছে।

মূল থেকে রং তৈরি হয়, যা আদিবাসীরা কাপড়ে রং করতে ব্যবহার করে।

প্রাচীনকালে মিসরে নিদ্রাহীনতার জন্য এ গাছের ব্যবহার ছিল বলে জানা যায়। এ ছাড়া এ গাছের বেশ কিছু ভেষজ ব্যবহার রয়েছে। ভারতীয় প্রাচীন গ্রন্থ কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র–তে এ গাছের অর্থনৈতিক গুরুত্বের উল্লেখ রয়েছে।

এটিই উপমহাদেশের সর্বপ্রাচীন বলে উল্লেখ। ভেলা সংহিতা ও চরক সংহিতা গ্রন্থেও এ গাছের ভেষজগুণ ও অর্থনৈতিক গুরুত্বের উল্লেখ রয়েছে।

বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, মালয়েশিয়া, চীন, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া, লাওস, ভিয়েতনাম প্রভৃতি দেশে এ গাছ রয়েছে। শ্রীলঙ্কা ও মালয়েশিয়ায় এ গাছ ঔষধি হিসেবে চাষ করা হয়।

সাধারণত বনজঙ্গলে জন্মে।
পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চলে এ গাছ আছে। রাজশাহী, যশোর ও ঢাকার সাভারেও এ গাছ আছে।এছাড়াও ঢোলসমুদ্রগাছের দেখা পাওয়া যায় দিনাজপুর ও গাজীপুরের অরণ্যে।

বৈশিষ্ট্য:
সাধারণ নাম:
এটি 'ঢোলসমুদ্র' বা 'হস্তিকর্ণ' নামেও পরিচিত।
আকার:
এটি একটি মাঝারি আকৃতির ঝোপ জাতীয় উদ্ভিদ বা বহুবর্ষজীবী ভেষজ, যা সাধারণত ৯০ সেমি বা তার বেশি উচ্চতার হতে পারে।
পাতা:
এর পাতা বেশ বড়, ডিম্বাকার এবং পাতার বোঁটার কাছে হৃৎপিণ্ডের মতো খাঁজকাটা থাকে। পাতার কিনারা করাতের মতো খাঁজকাটা হয়।
ফুল:
ফুল ধূসর সবুজ রঙের হয় এবং ছোট খোঁপার মতো থোকায় ফোটে।
ঔষধি গুণ:
এই গাছের পাতা এবং অন্যান্য অংশ বিভিন্ন ঔষধি গুণ সম্পন্ন বলে পরিচিত।


আল্লাহ হাফেজ
১৭.০৭.২০২৫

Не удается загрузить Youtube-плеер. Проверьте блокировку Youtube в вашей сети.
Повторяем попытку...
ঢোলসমুদ্র বা হস্তিকর্ণ:ভারতীয় উপমহাদেশের সর্বপ্রাচীন গাছ(বৈজ্ঞানিক নাম :Leea macrophylla)

Поделиться в:

Доступные форматы для скачивания:

Скачать видео

  • Информация по загрузке:

Скачать аудио

Похожие видео

© 2025 ycliper. Все права защищены.



  • Контакты
  • О нас
  • Политика конфиденциальности



Контакты для правообладателей: [email protected]