পৃথিবীর ১০টি আশ্চর্য জায়গা!_10 amazing places of the world!
Автор: creative tv
Загружено: 2019-07-09
Просмотров: 76
Описание:
দেখুন পরাবাস্তব পেইন্টিং কিংবা সাইন্স-ফিকশন দৃশ্যের মত দেখতে ৩৩টি জায়গার ছবি। এগুলি দেখতে অন্যভুবনের মত অদ্ভুতদর্শন মনে হলেও এই পৃথিবীরই আমাদের না জানা বা অল্প জানা কিছু স্থানের ছবি।
১) সালার দে ইয়ুনি, বলিভিয়া
বর্ষাকালে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় লবণ-ভূমি হয়ে যায় পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আয়না। প্রাচীনকালে অনেকগুলি লেকের একসাথে মিলনের ফলে সালার দে ইয়ুনির জন্ম হয়। লবণ-সমতল বা সল্ট-ফ্ল্যাট প্রতিবিম্বের সল্ট-ফ্ল্যাট খুব স্বচ্ছ আয়না হিসেবে কাজ করে। স্যাটেলাইটের শক্তি বা ক্ষমতা নির্ণয়ের জন্য এটা ব্যবহার করা হয়।
২) তিয়ানজি পর্বতমালা, চীন
একইসাথে খুব লম্বা এবং চিকন ধরনের এই পর্বতগুলি দেখে মনেই হয় না এইগুলি পৃথিবীতেই আছে। মনে হয় পৃথিবীর বাইরের কোথাও। এই পর্বতগুলি এ কারণে জেমস ক্যামেরনের আভাটার ছবিতেও ব্যবহার করা হয়েছে। ৩৮০ মিলিয়ন বছর আগে এইগুলি সমুদ্রের তলদেশে গড়ে উঠেছিল, পানি প্রবাহের কারণে এর আশেপাশের বালির তৈরি পাথরগুলি ধ্বংস হয়ে গেছে। শুধু শক্ত শিলাগুলিই টিকে আছে। কোনো পর্বতের দৈর্ঘ্য সমুদ্র-পৃষ্ঠ থেকে ৪০০০ ফুট উঁচু।
৩) সেন্টিনেলস অব দ্য আর্কটিক, ফিনল্যান্ড
এই গুলিই সেন্টিনেলস বা বরফে ঢাকা বড় আকারের গাছ। এই অদ্ভূত দৃশ্যটি শুধু শীতকালেই চোখে পড়ে যখন তাপমাত্রা -৪০ থেকে -১৫ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেডের মধ্যে অবস্থান করে।
৪) রীড ফ্লুট কেইভস, চীন
এই ২৪০ মিটার গুহা দৃশ্যটি গত ১২০০ বছর ধরে চীনের গুইলিনের সবছেয়ে জনপ্রিয় একটি আকর্ষণের জায়গা। এর সুন্দর স্টালাকটাইট, স্টালাগমাইট, পিলার পানির ক্ষয়ের ফলে সৃষ্টি হয়েছিল। বর্তমানে এইগুলি বিভিন্ন রঙের আলো দিয়ে হাইলাইট করা। এর ফলে এটা সুন্দর একটি সুররিয়াল পরিবেশ তৈরি করে।
৫) স্কাফটাফেল আইস কেইভ, আইসল্যান্ড
যখন পানির প্রবাহ কোনো হিমবাহের ভিতরে গর্ত তৈরি করে তখন হিমবাহের প্রান্তে অস্থায়ীভাবে বরফের গুহা বা আইস কেইভ তৈরি হয়। এই আইস কেইভের ভিতরটা খুব আবদ্ধ। এর ভিতরে অল্প পরিমাণ বাতাস আছে। এবং এই গুহার দেয়াল নীল ছাড়া আর সব আলো শুষে নেয়। ফলে এখানের বরফ একটি আকর্ষণীয় রঙে দেখা যায়।
৬) আন্টেলোপ ক্যানিয়ন, আরিজোনা, আমেরিকা
কয়েক মিলিয়ন বছর আগে পানির প্রবাহের কারণে এই গভীর গিরিখাতটি সৃষ্টি হয়। আর এর গভীরে আলো কম পৌঁছানর কারণে এটাকে আরো গভীর মনে হয়। আর এর দেয়াল বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রঙে দেখা যায়।
৭) বাইগার ওয়াটারফল, রোমানিয়া
স্থানীয়রা এই জলপ্রপাতটিকে বলে থাকে, ‘মিনিস ঘাট থেকে আসা অলৌকিক জলপ্রপাত’। এই প্রপাতটি যে শৈবাল -চূড়া পরিভ্রমণ করে আসে সেটা আট মিটার লম্বা। এটা পৃথিবীর অল্প কয়টি সবচেয়ে সুন্দর জলপ্রপাতগুলির একটি।
৮) সী অফ স্টারস, ভাধু আইল্যান্ড, মালদ্বীপ
দিনের আলোতে স্বাভাবিক দেখালেও, রাতে এই সমুদ্র সৈকত জীবন্ত হয়ে ওঠে। ফাইটোপ্ল্যাঙ্কটন নামের একধরনের সামুদ্রিক অণুজীবের কারণে এই সৈকত জ্বলতে থাকে। ফাইটোপ্ল্যাঙ্কটনের নিঃশ্বাস গ্রহণের কারণেই এরকম ঘটে আর পুরো সৈকতকে তখন দেখতে মহাকাশের মত মনে হয়।
৯) গ্র্যান্ড প্রিসম্যাটিক হট স্প্রিং, উইয়োমিং, আমেরিকা
গ্র্যান্ড প্রিসম্যাটিক হট স্প্রিং আমেরিকায় সবচেয়ে বড় গরম পানির জলাশয়। এই জলাশয়ের পানির এরকম গাঢ় রঙের কারণ হলো, জলাশয়ের পানিতে রঞ্জক ধরনের অণুজীব। এই অণুজীবগুলি যেসব পানিতে প্রচুর খনিজ উপাদান আছে, তাদের আশেপাশে জন্মায়।
১০) ডেডভ্লেই, নামিবিয়া
এই ছবিগুলি অবশ্যই কোনো সুররিয়ালিস্ট পেইন্টিং না। এগুলি ডেডভ্যালির ফটোগ্রাফ। এই ডেডভ্যালিতে যে গাছগুলি দেখা যাচ্ছে সেগুলি পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু বালিয়াড়ির বিপরীতে দাঁড়ানো। একসময় এখানে গভীর বন ছিল, আর এখন মরুভূমি।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: