ব্যবসার আইডিয়া অল্প পুঁজিতে কম পরিশ্রমে - সুপারি চাষ পদ্ধতি ও আয় ব্যয় - Betel Nut Farming
Автор: কৃষি কথা
Загружено: 2025-05-10
Просмотров: 1218
Описание:
সুপারি একটি অর্থকরী ফসল। সুপারি একবার চাষ করলে ৪০ থেকে ৫০ বছর পর্যন্ত ফলন পাওয়া যায়। পান খাওয়ার সংস্কৃতির কারণে আমাদের দেশে সুপারির চাহিদা স্থায়ী ও ব্যাপক। বাজারে শুকনা সুপারির চাহিদা ও দাম ভালো, তাই দীর্ঘমেয়াদে এটি লাভজনক ব্যবসা। সুপারি গাছ একবার বড় হয়ে গেলে প্রতি বছর খুব বেশি পরিচর্যার প্রয়োজন হয় না। সুপারি চাষে একবার বিনিয়োগ করতে পারলে অনেক বছর ধরে ফল পাওয়া যায়। গাছ ছোট থাকতে নিচে আদা, হলুদ, আলু, ডাল ইত্যাদি অন্তর্বর্তী ফসল চাষ করা যায়। লাভজনক ব্যবসা বর্তমানে সুপারি চাষ। আবাদকৃত জমি ছাড়াও বাড়ির আনাচে কাঁনাচে পরিত্যক্ত জায়গায় এমন কি বাড়ির আঙ্গিনাতেও সুপারি চাষ করা যায়। সুপারি গাছ একবার রোপন করে খুব অল্প খরচে কম পরিশ্রমে অনেক বছর যাবত আয় করা সম্ভব।
✅ মাটি ও আবহাওয়া:
মাটি: ভালো নিষ্কাশনযুক্ত, বেলে দোআঁশ বা লোমাট মাটি সুপারি চাষের জন্য উপযুক্ত। মাটির pH ৫.৫ থেকে ৬.৫ হওয়া উচিত।
আবহাওয়া: গরম ও আদ্র আবহাওয়া প্রয়োজন; ১৪ থেকে ৪০°C তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে। বছরে ১৫০০ থেকে ২৫০০ মিমি বৃষ্টিপাত দরকার।
✅ জমি প্রস্তুতি:
জমিকে আগাছামুক্ত করে ভালভাবে চাষ দিতে হবে।
সারির মধ্যে ২.৭ × ২.৭ মিটার দূরত্ব রেখে ৬০×৬০×৬০ সেমি আকারে গর্ত করতে হবে। গর্তে গোবর সার, টিএসপি, এমওপি ও চুন প্রয়োগ করে ১৫ থেকে ২০ দিন রোদে শুকিয়ে রাখতে হবে।
✅ চারা রোপণ:
সাধারণত এক বছরের পুরানো সুস্থ ও রোগমুক্ত চারা বেছে নিতে হয়।
রোপণের উত্তম সময়: জুনথেকে আগস্ট (বর্ষাকাল)। প্রতিটি গর্তে একটি চারা রোপণ করতে হয়।
✅ সার ব্যবস্থাপনা (প্রতি গাছে প্রতি বছর):
বয়স ইউরিয়া টিএসপি এমওপি
১ম বছর ১০০ গ্রাম ৪০ গ্রাম ১৪০ গ্রাম
৫ম বছর থেকে ৫০০ গ্রাম ২০০ গ্রাম ৭০০ গ্রাম
বছরে ২ কিস্তিতে (জুন ও অক্টোবর) সার দিতে হয়।
গোবর সার বছরে একবার দিতে হয় (প্রতি গাছে ১০–১৫ কেজি)।
✅ সেচ ও আগাছা দমন:
শুষ্ক মৌসুমে সেচ দিতে হয়। বছরে ২ থেকে ৩ বার আগাছা পরিষ্কার করা জরুরি।
✅ রোগ ও পোকামাকড়:
পানামরোগ: পাতায় বাদামী দাগ।
প্রতিকারে: ব্লাইটন বা কার্বেন্ডাজিম স্প্রে।
গাছপচা রোগ:
চুন ও কপার সালফেট মিশিয়ে প্রয়োগ করলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
✅ ফলন:
চারা রোপণের ৬–৭ বছর পর থেকে ফলন শুরু হয়।
গাছ ৩০–৪০ বছর পর্যন্ত ফলন দেয়। একটি পূর্ণবয়স্ক গাছ থেকে বছরে গড়ে ২–৪ কেজি শুকনা সুপারি পাওয়া যায়।
✅ সংগ্রহ ও সংরক্ষণ:
ফল পেকে গেলে সংগ্রহ করতে হয় (সাধারণত সেপ্টেম্বর–ডিসেম্বর)। রোদে শুকিয়ে বা ফুটিয়ে শুকিয়ে বাজারজাত করা হয়।
নতুন প্রতিবেদন পেতে:
YouTube Channel: / কৃষিকথা
Facebook Page: / কৃষি-কথা-187141299522371
আমাদের সাথে যোগাযোগের মাধ্যম:
Email: [email protected]
Mobile: 01799909122 (বিকাল ৫টা থেকে রাত ১০ টা)
উদ্যোক্তার সাথে যোগাযোগের ঠিকানা:-
উদ্যোক্তার নাম: শেখ আব্দুল আলী।
গ্রাম: রসুলপুর। উপজেলা: বাগেরহাট। জেলা: বাগেরহাট।
সতর্কতাঃ
শুধুমাত্র YouTube এ প্রতিবেদন দেখে সুপারি চাষ ব্যবসা শুরু না করে কয়েকটি প্রকল্প ভিজিট করে অভিজ্ঞ কৃষক অথবা কৃষি অফিসের পরামর্শ নিয়ে শুরু করা উচিত।
#ব্যবসারআইডিয়া
#সুপারিচাষ
#BetelNut
#BetelNutFarming
#চাষপদ্ধতি
#লাভজনকব্যবসা
#আধুনিকপদ্ধতিতে
#ভাইরালভিডিও
#কৃষিকথা
#আধুনিককৃষি
#VegetableFarming
#KrishiKotha
#youtubevideo
#farming
#agriculture
#viralvideo
ব্যবহৃত ট্যাগ:
ব্যবসার আইডিয়া, সুপারি চাষ পদ্ধতি, Betel Nut Farming, Betel Nut, Farming, Nut Farming, সুপারি চাষ, চাষ পদ্ধতি, সুপারি, লাভজনক ব্যবসা, অল্প পুঁজির ব্যবসা, সুপারি চারা, ভিয়েতনাম সুপারি চাষ, কৃষি কথা, বিজনেস আইডিয়া, আধুনিক কৃষি, সফলতার গল্প, নতুন ব্যবসার আইডিয়া, ভাইরাল ভিডিও, বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা, বাংলাদেশের কৃষি, betel nut cultivation, betel nuts, betel nut tree, krishi kotha, agriculture bangladesh, bd agriculture, agriculture farming, notun bangla video
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: