Assignment Answer || Class Nine || 2nd Assignment || ৯ম শ্রেণির এসাইনমেন্ট সমাধান || bgs1
Автор: Web School BD
Загружено: 2020-11-09
Просмотров: 4267
Описание:
Topic: Assignment Answer || Class Nine || Solution || 2nd Assignment || ৯ম শ্রেণির এসাইনমেন্ট সমাধান || বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়-১
➽ ৯ম গণিত অ্যাসাইনমেন্ট এর সম্পূর্ণ সমাধান। সরাসরি এখান থেকে লিখলে হবে : • Assignment Solution || Class Nine || Full ...
➽ ৯ম গণিত অ্যাসাইনমেন্ট পর্ব-১: • Видео
➽ ৯ম গণিত অ্যাসাইনমেন্ট পর্ব-২: • Assignment Answer || Class Nine || 2nd Ass...
➽ ৯ম বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়-১: • Assignment Answer || Class Nine || 2nd Ass...
➽ ৯ম বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়-২ : • Assignment Answer || Class Nine || 2nd Ass...
➽ ৯ম শ্রেনির ২য় সপ্তাহের এসাইনমেন্ট : • Видео
➽এ্যাসাইনমেন্টের দিকনির্দেশনা • Видео
Description:
এ্যাসাইনমেন্ট/নির্ধারিতকাজ:
1) জাতীয়তাবাদের উম্মেষে ভাষাআন্দোলনের গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।
2) স্বাধীনতার পর যুদ্ধবিধস্ত বাংলাদেশ পূণর্গঠন প্রক্রিয়ার বর্ণনা দাও।
1) জাতীয়তাবাদের উম্মেষে ভাষাআন্দোলনের গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।
বাংলদেশ স্বাধীন লাভ করার পর চিত্রটি ছিল খুবই কষ্টের । চারিদিকে ছিল কান্না, স্বজন হারানোর বেদনা, রাস্তাঘাট থেকে শুরু করে নদীবন্দর ও সমুদ্রবন্দরের বেহাল অবস্থা ছিল। সেই সাথে রাষ্ট্রীয় কোষাগার ছিল অর্থশূন্য। সেই সময় মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলো পূরণ করাই ছিল একটি বড় চ্যালেঞ্জ। যুদ্ধবিধস্ত স্বাধীন বাংলাদেশকে পূর্ণগঠনের দায়িত্ব শুরু হয়েছিল বঙ্গবন্ধুর হাত ধরে।
স্বাধীনতার পর যুদ্ধবিধস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠন প্রক্রিয়াগুলো তুলে ধরা হল:
ক) সংবিধান প্রণয়ন ও কার্যকর : স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে অস্থায়ীভাবে সংবিধান প্রনয়ন করেন। সংবিধানকে চূড়ান্ত রুপ দান করার জন্য গণপরিষদের প্রথম অধিবেশনে একটি ‘খসড়া সংবিধান প্রণয়ন’ কমিতি গঠন করা হয়। যা ১৯৭২ সালের ১২ই অক্টোবর বিল আকারে গণপরিষদে পেশ করা হয় এবং যা পরবর্তীতে গণপরিষদ কর্তৃক গৃহীত হয়।
এই সংবিধানটি ওই সময়ের জন্য একটি মাইলফলক ছিল কারন সংবিধানের মাধ্যমে মানুষের মৌলিক অধিকারের সাথে সার্বজনীন ভোটাধিকার, ন্যায়বিচার, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক অধিকার স্বীকৃত হয়।
খ) গণপরিষদ আইনঃ বাংলাদেশের গনতন্ত্রের অগ্রযাত্রায় মুখ্য ভূমিকা রেখেছিল যা ১৯৭২ সালের ২৩ মার্চ বঙ্গবন্ধুর আদেশ জারি করেন। এই আদেশের মূল লক্ষ্য ছিল দেশের প্রয়োজনীয় আইন পাস করা ও তা দ্রুত কার্যকর করা।
গ) অবকাঠামো উন্নয়নঃ স্বাধীনতার পর যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশকে আর্থিকভাবে উঠে দাঁড়ানোর জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিভিন্ন অবকাঠামো উন্নয়নে সোচ্চার হয়েছিলেন। স্বাধীনতার পর পাকিস্তানি অবাঙালিরা দেশ ত্যাগ করলে তাদের মালিকানাধীন কল-কারখানাগুলো রাষ্ট্রীয় মালিকানায় এনে বাংলাদেশের সম্পদ হিসেবে পরিণত করেন এবং কারখানাগুলোকে জাতীয়করণ করেন। শিক্ষার অগ্রগতি সাধন এর জন্য বঙ্গবন্ধু সেই সময়ে প্রায় ৩৮ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়কে জাতীয়করণ করেন। বিজ্ঞানী ডঃ কুদরাত-এ-খুদা কে প্রধান করে একটি শিক্ষা কমিশন গঠন করেন এবং পরবর্তীতে ১৯৭৪ সালে সেই কমিটির মাধ্যমে গণমুখী বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষানীতি প্রণয়ন করেন।
ঘ) অর্থনৈতিক উন্নয়নে উপযুক্ত কর্মসূচি গ্রহনঃ যে ধ্বংসযজ্ঞের পর বঙ্গবন্ধু স্বাধীন বাংলাদেশের দায়িত্বভার গ্রহণ করেছিলেন, তা পালন করা সহজ ছিল না। এই কঠিন কাজটি সফল করার জন্য বঙ্গবন্ধু উল্লেখযােগ্য কর্মসূচি হাতে নেন। যেমনঃ
১। দেড় কোটি শরণার্থী আরো প্রায় এক কোটি অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত মানুষকে খাদ্য ও বাসস্থানের ব্যবস্থা করা।
২। প্রতিটি পরিবারকে কম করে হলেও একটা টিনের শেড, প্রতি মাসে আধা মণ থেকে দেড় মণ পর্যন্ত খাদ্য সরবরাহ।
৩। খাদ্য উৎপাদনে সবচেয়ে বেশি ভর্তুকি প্রদান।
৪। চাষাবাদের নানা উপকরণ, ক্যাশ টাকা, সিআই সিড, নিত্যপ্রয়োজনীয় সব দ্রব্য সরবরাহ করা।
৫। ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা ।
৬। জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার উন্নয়নের অন্তরায়। তাই দেশের ১২ থানায় জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির পাইলটিং শুরু করেছিলেন তিনি।
৭। উচ্চশিক্ষার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন গঠন।
৮। পাটশিল্প, শিপইয়ার্ড ও ডিজেল প্লান্ট ইত্যাদির পুনর্গঠন ও পুনর্নির্মাণ এর জন্য কাঁচামাল ও খুচরা যন্ত্রপাতি জোগানের লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেন ৫৭৩ কোটি ৮১ লাখ টাকা।
৯। ১৯৭৩ সালে প্রতিষ্ঠা করেন বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন। বঙ্গবন্ধুর প্রতিষ্ঠিত এ প্রতিষ্ঠান বর্তমানে দেশের বৃহত্তম বিজ্ঞান গবেষণা প্রতিষ্ঠান।
১০। নারী পুনর্বাসন সংস্থা গঠন।
১১। জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্র না হয়েও বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের জন্য তত্কালীন মহাসচিব কুর্ট ওয়েলদেইমের কাছে মানবিক সহযোগিতা চেয়েছিলেন।
১২। ১৯৭২ সালের ২৭ নভেম্বর ওয়েলদেইমের কাছে পাকিস্তানের বিভিন্ন ক্যাম্পে বন্দি বাংলাদেশের নিরপরাধ মানুষকে পুনর্বাসনে সহযোগিতা প্রত্যাশা করেছিলেন।
বঙ্গবন্ধু সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে দেখলেন গুদামে খাদ্য নেই, মাঠে ফসল নেই, কেন্দ্রীয় ব্যাংকে রিজার্ভ শূন্য, রাস্তার বেহাল দশা, সড়ক ও রেলপথ বিচ্ছিন্ন, নৌ ও সমুদ্রবন্দরগুলো বিধ্বস্ত। স্কুল-কলেজগুলো ছিল পরিত্যক্ত। সেই অবস্থা থেকে আজ আমরা যেই বাংলাদেশকে দেখছি তাঁর মূল খুঁটিটি তৈরি করে গেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
To see more watch the video fully. please like,comments and subscribe the channel.
Welcome to web School BD. Its a online school in Bangladesh. In This school you may get video on Mathematics, English, Physics, Chemistry, General Knowledge and IT related video available here.
For more Queries—
➽Our site: http://www.webschoolbd.com
➽Watch All Video Tutorial: http://tutorial.webschoolbd.com
➽Like us Facebook : / webschoolbds
➽Follow us on Twitter: / webschoolbd
➽Follow us on Pinterest: / webschoolbd
#classnineassignment2
#nineassignment
#nine_assignment_solution
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: