Bangla Bazar | পোস্ট মর্টেম রিপোর্ট ফাঁস সংবাদ মাধ্যমে, পেলভিক বা কলার বোন ভাঙার উল্লেখ নেই।
Автор: বাংলা বাজার BANGLA BAZAR
Загружено: 2024-08-19
Просмотров: 8171
Описание:
১) আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে নিহত চিকিৎসক পড়ুয়ার দেহে ছিল একাধিক আঘাতের চিহ্ন। তাঁর দেহে ‘যৌন হেনস্থা’র প্রমাণও মিলেছে। এমনটাই রয়েছে ওই চিকিৎসক পড়ুয়ার দেহের ময়নাতদন্তের রিপোর্টে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী, তাঁর শরীরে একাধিক ক্ষতচিহ্ন ছিল। মাথা, গাল, ঠোঁট, নাক, ডান চোয়াল, চিবুক, গলা, বাঁ হাত, বাঁ কাঁধ, বাঁ হাঁটু, গোড়ালি এবং যৌনাঙ্গে ক্ষতচিহ্ন মিলেছে। রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, চিকিৎসকের ফুসফুসে রক্ত জমাট বেঁধেছিল। শরীরে আরও কিছু অংশেও জমাট বেঁধে ছিল রক্ত। বিভিন্ন মহল থেকে নির্যাতিতার শরীরের একাধিক হাড় ভাঙার যে সব কথা উঠে আসছিল, ময়নাতদন্তের রিপোর্টে যেমন আগে রটেছিল তেমন হাড় ভাঙার কোনও উল্লেখ নেই। রিপোর্টে লেখা হয়েছে, ‘‘শ্বাসরোধ করার কারণে মৃত্যু হয়েছে নির্যাতিতার।
২) আরজি কর-কাণ্ডে ধৃত ওই সিভিক সঞ্জয় রাই এর পলিগ্রাফ পরীক্ষা করাতেও সক্রিয় হয়েছে সিবিআই। সূত্রের খবর, সোমবারই ওই পরীক্ষার অনুমতি চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন সিবিআই আধিকারিকেরা। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই সাইকোমেট্রিক পরীক্ষাও হয়েছে ধৃতের। এ বার আরও এক ধাপ এগিয়ে গিয়ে তাঁর লাই-ডিটেক্টর পরীক্ষার অনুমোদন চেয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দল। এখনও পর্যন্ত সি বি আই ঐ একজন অভিযুক্তকেই এই অপরাধের কেন্দ্রবিন্দু ধরেই এগোচ্ছে।
৩) যখন আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসক পড়ুয়াকে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনায় গোটা দেশ তোলপাড়। তখন জানা গ্যালো ঐ সরকারি হাসপাতালকে কেন্দ্র করে ভিন্ন অভিযোগের তদন্তের কাজ শুরু করার উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্য সরকার। তিন বছরের বেশি সময় ধরে চলা আর্থিক অনিয়মের অভিযোগের তদন্ত করতে বিশেষ তদন্তকারী দল বা সিট গঠনের নির্দেশ দিল নবান্ন। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে এ পর্যন্ত আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে যে আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে, তার তদন্তের জন্য এক স্পেশ্যাল ইনভেস্টিগেশন টিম তৈরির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তদন্তের প্রয়োজনে ওই বিশেষ তদন্তকারী দল সংশ্লিষ্ট হাসপাতালের সকল সরকারি দফতরের এবং বেসরকারি এজেন্সির নথিপত্র পরীক্ষা করে দেখতে পারবে। তদন্তকারী দলের মাথায় থাকছেন রাজ্য পুলিশের আইজি প্রণব কুমার।
৪) আরজি কর-কাণ্ডে ভুয়ো তথ্য ছড়ানোর অভিযোগে কড়া পদক্ষেপ লালবাজারের। গুজব ছড়ানোর অভিযোগে এ বার ২৮০ জনকে নোটিস দেওয়া হয়েছে লালবাজার থেকে। পুলিশ সূত্রে খবর, তালিকায় পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি রয়েছেন মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ ও রাজস্থানের বাসিন্দাও। কারও বিরুদ্ধে গুজব ছড়ানোর অভিযোগ রয়েছে, আবার কারও বিরুদ্ধে মৃত মহিলা চিকিৎসকের পরিচয় প্রকাশ করার অভিযোগ উঠে এসেছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের আইপি অ্যাড্রেস ব্যবহার করেও গুজব ছড়ানো হয়েছে বলে লালবাজার সূত্রে খবর। সূত্রের দাবি, গুজব ছড়ানোর কাজে সমাজমাধ্যমে অনেক ভুয়ো প্রোফাইল ব্যবহার করা হয়েছিল।
৫) হাথরসের ঘটনায় সিবিআইয়ের তদন্তকারী দলের নেতৃত্ব দেওয়া তৎকালীন ডিএসপি সীমা পাহুজাকে আরজি করের ঘটনার তদন্তকারী দলে যুক্ত করা হয়েছে। এদিকে আরজি করে মহিলা চিকিৎসকের ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনায় মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে সিবিআই। সোমবার তাঁকে চতুর্থ বারের জন্য ডেকে পাঠানো হয় সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে। গত ৯ অগস্ট চিকিৎসকের ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনার তদন্তে একের পর এক তথ্য উঠে আসছে। যদিও সিবিআইয়ের হাতে এখনও কেউ গ্রেফতার হননি।
৬) গ্রেফতার হওয়ার আশঙ্কায় কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হলেন তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়। সোমবার মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছেন কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজ। মঙ্গলবার মামলাটির শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে। আরজি কর-কাণ্ডে সমাজমাধ্যমে তদন্ত সংক্রান্ত কিছু প্রশ্ন এবং প্রস্তাব তুলেছিলেন সুখেন্দু। তার পরেই রবিবার তাঁকে তলব করে লালবাজার। তিনি না যাওয়ায় ফের তাঁকে তলব করা হয়। এই আবহে হাজিরা না দেওয়ায় গ্রেফতারির আশঙ্কা করছেন তৃণমূলের এই প্রবীণ নেতা।
৭) আরজি কর কাণ্ডে এক সিভিক ভলান্টিয়ারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এরপরেই কড়া পদক্ষেপ নিয়েছে লালবাজার। সিভিক ভলান্টিয়ারদের সম্পর্কে তথ্য তলব করেছে কলকাতা পুলিশের সদর দপ্তর। কলকাতা পুলিশের সমস্ত ইউনিটের অধীনে থাকা সিভিক ভলান্টিয়ারদের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য চেয়ে পাঠানো হয়েছে। এক্ষেত্রে মূলত দুটি নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে লালবাজারের তরফে। প্রথমত, যে সমস্ত সিভিক ভলান্টিয়াররা কর্মরত রয়েছেন তাঁদের কোনও চারিত্রিক দোষের অভিযোগ রয়েছে কিনা। দ্বিতীয়ত, অতীতে কর্মরত সিভিক ভলান্টিয়ারের বিরুদ্ধে অপরাধমূলক কাজে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে কিনা।
৮) ক্ষমতার পালাবদলের পর বাংলাদেশের প্রাক্তন শাসকদল আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের গ্রেফতারির পালা চলছে ধারাবাহিক ভাবে। এ বার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জমানার মন্ত্রী তথা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দীপু মনিকে গ্রেফতার করল পুলিশ। ঢাকা মহানগর পুলিশের তরফে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সোমবার স্থানীয় সময় রাত ৮টার সময় বারিধারা এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয় মনিকে। যদিও ঠিক কোন অভিযোগে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে, সে বিষয়ে পুলিশ কিছু জানায়নি। তবে গ্রেফতার নেত্রীকে গোয়েন্দা বিভাগের হেফাজতে রাখা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। প্রসঙ্গত হাসিনা জমানায় বাংলাদেশে বিদেশ, শিক্ষা, সমাজ কল্যাণের মতো গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন মনি।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: