কোরবানির মাংসের জমজমাট বাজার Meat market for poor 2022
Автор: Bangladeshi traveler
Загружено: 2022-07-10
Просмотров: 686
Описание:
ঈদুল আজহার গরিবদের মাঝে বিতরণ করা মাংস শেষ পর্যন্ত কোথায় যাচ্ছে? রাজধানীতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে সংগ্রহ করা এই মাংস কি গরিব মানুষ তৃপ্তি নিয়ে খাচ্ছে নাকি সেটিও কয়েক হাত ঘুরে ব্যবসার পণ্য হয়ে উঠছে? সামর্থ্যবানদের বিতরণ করা মাংস যারা নিচ্ছেন একটি অংশ তারা খেলেও বাকিটা বিক্রি হচ্ছে রাজধানীর বিভিন্ন রাস্তার মোড়ে এবং ফুটপাতে। সেখানে দানের এসব মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকা পর্যন্ত কেজিতে!
ঈদুল আজহার প্রথম দিন (রোববার) দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, মগবাজার, মালিবাগ ও বাড্ডা এলাকা ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে।
দুপুর ২টার দিকে যাত্রাবাড়ী মোড়ে গিয়ে দেখা যায়, মাংস কেনাবেচার জন্য বেশ কয়েকটি অস্থায়ী দোকান গড়ে উঠেছে। বিভিন্ন এলাকা থেকে মাংস নিয়ে এসব দোকানে আসছেন বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষরা। তারা এসব দোকানে মাংস বিক্রি করছেন। আবার বিভিন্ন দিক থেকে ক্রেতারা এসে এসব দোকান থেকে মাংস কিনেও নিচ্ছেন। সবগুলো দোকানেই গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকা কেজিতে।
বিকেল ৩টার দিকে মগবাজার ওয়্যারলেস গেট এলাকা এবং মালিবাগ ঘুরে দেখা যায়, রাস্তার পাশে পলিথিন পেতে মাংস বিক্রি চলছে। তবে এসব দোকানে গরুর মাথা ও পায়ের মাংস বিক্রি করতে দেখা গেছে বেশি। এসব মাংস ২০০ থেকে ৩০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়।
সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে বাড্ডা লিংক রোডে গিয়ে দেখা যায়, অস্থায়ী দোকান বসিয়ে গরুর মাংস বিক্রি চলছে। দাম জানতে চাইলে বিক্রেতা বলেন, ‘একদাম, ৭৫০ টাকা।’ কিছুক্ষণ সেখানে দাঁড়াতেই দেখা যায়, কয়েকজন ক্রেতা এসে ৭৫০ টাকা দরেই মাংস কিনে নিয়ে যান।
রাজধানী ঘুরে এসব মাংসের বিক্রেতা ও ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, রাজধানীতে সাধারণত বাড়ি বাড়ি গিয়ে মাংস বিতরণ করা হয় না। বরং যাদের পক্ষে সম্ভব হয় তারাই বাড়ি বাড়ি গিয়ে মাংস চেয়ে নেন। এদের মাঝে যাদের শারীরিক সামর্থ্য আছে তারা কয়েকটি এলাকা ঘুরে মাংস সংগ্রহ করতে পারেন। ফলে একেকজনের কাছে ৫ কেজি থেকে ২০ কেজি পর্যন্ত মাংস হয়ে যায়। এই পরিমাণ মাংস তাদের পক্ষে যেমন খাওয়া সম্ভব হয় না তেমনি অধিকাংশেরই সংরক্ষণ করার মতো কোনো ব্যবস্থা নেই। এ কারণে তারা এসব মাংস বিক্রি করে দেন।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: