বট গাছ। Amazing Tree |
Автор: Amardesh Masud
Загружено: 2017-12-16
Просмотров: 1501
Описание:
বট গাছ (ইংরেজী:Indian banyan), (বৈজ্ঞানিক নাম:Ficus benghalensis) ফাইকাস বা (ডুমুর জাতীয়) গোত্রের ইউরোস্টিগ্মা উপগোত্রের সদস্য৷ এর আধি নিবাস বঙ্গভূমি (বাংলাভাষী) অঞ্চল৷ এটি একটি বৃহদাকার বৃক্ষ জাতীয় উদ্ভিদ৷ বট গাছ সাধারণত দুই প্রকার’ই বেশি দেখা যায়, কাঁঠালি বট ও জিরা বট৷ বট গাছ খুব বড় জায়গা জুড়ে জমির উপর সমান্তরাল শাখাপ্রশাখা বিস্তার করে যারা স্তম্ভমূলের উপর ভর দিয়ে থাকে৷ স্তম্ভমূল প্রথমে সরু সরু ঝুরি হিসেবে বাতাসে ঝলে৷ পরে মাটিতে প্রেথিত হলে স্তম্ভমূলের মাটির উপরের অংশ বিটপে পরিবর্তিত হয়৷ বট গাছ চেনে’না এমন লোক নাই বললে চলে৷ (বটের বর্ণনা: বটের পাতা একান্ত, ডিম্বাকৃতি, মসৃণ ও উজ্জল সবুজ৷ কচি পাতা তামাটে৷ স্থান-কাল-পাত্রভেদে পাতার আয়তনের বিভিন্নতা একাধারে বটের বৈশিষ্ট্য তথা প্রজাতি শনাক্তকরণের পক্ষে জটিলতার কারনও৷ পরিণত গাছের পাতা আকারে কিছুটা ছোট হয়ে আসে৷ বটের কুঁড়ি পাংশুটে হলুদ এবং এর দুটি স্বল্পায়ু উপপত্র পাতা গজানোর পরই ঝরে পড়ে৷ খুব অল্প বয়স থেকেই বট গাছের ঝুরি নামতে শুরু করে৷ মাটির সমান্তরালে বাড়তে থাকা ডালপালার ঝুরিগুলো একসময় মাটিতে গেঁথে গিয়ে নিজেরাই একেকটা কান্ডে পরিণত হয়৷ এভাবেই বট গাছ ধীরে ধীরে চারপাশে বাড়তে থাকে এবং একসময় মহীরুহে পরিণত হয়৷
বসন্ত ও শরৎ বট গাছে নতুন পাতা গজানোর দিন৷ এসময় কচি পাতার রং উজ্জল সবুজ থাকে৷ গ্রীষ্ম-বর্ষা-শীত হলো ফল পকার সময়৷ বট ও বট জাতীয় গাছের বংশ বৃদ্ধির পদ্ধতি ও কৌশল প্রধানত অভিন্ন৷ মঞ্জরির গর্ভে ফুলগুলো লুকানো থাকে৷ ফুলগুলো খুবই ছোট এবং ফলের মতোই গোলাকার৷ একলিঙ্গিক এই ফুলগুলো পরাগাযনের জন্য বিশেষ জাতের পতঙ্গের উপর নির্ভরশীল৷ পাখিরা ফল খেয়ে বীজ ছড়িয়ে দেয়৷ পাখিবাহিত এই বীজ দালানের কার্নিস, পুরানো দালানের ফাটল ও অন্য কোন গাছের কোটরে সহজেই অঙ্কুরিত হয় এবং আশ্রয়কে গ্রাস করে ফেলে৷ একারনে উপগাছা বা পরগাছা হিসেবেও বটের বেশ খ্যাতি আছে৷ এই বট এমনই একটা গাছ তার ফল হইতে বীজ সংগ্রহ করে বপন করলে গাছ জন্মায় না৷আবার কোন দালানের কার্নিস হইতে তৈরি গাছ উঠিয়ে এনে রোপণ করলো হয়৷উপযুক্ত পরিবেশে একটি গাছ পাঁচ(৫)থেকে ছয়(৬)শত বছর বেঁচে থাকতে পারে৷
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: