নবপত্রিকা কি ? তাঁর মাহাত্ম্য | Durga puja 2024
Автор: Sotter Sarothi Official
Загружено: 2024-10-05
Просмотров: 1421
Описание:
নবপত্রিকা কি ? তাঁর মাহাত্ম্য | Durga puja 2024
কলা বৌ কি আসলেই গনেশের স্ত্রী? তাহলে নবপত্রিকা কি? Kola Bou | NavaPatrika | কলা বউ
Queries Solved :-
kola bou puja |
nabapatrika snan |
kola bou making |
kola bou song |
kola bou snan song |
kolabou gaan |
kojagori lokkhi puja |
kola bou |
kola bou snan |
kola bou golpo |
kola bou ke |
kola bou cartoon bangla |
kola bou saree pora |
kola bou snan drawing |
kola bou natok |
kola bou durga puja |
kola bou durga puja 2024 |
kola bou sajano |
kola bou making bengali |
Nabapatrika |
kolabou |
durgapuja |
Durga puja 2024 |
meaning of Nabapatrika |
nabapatrika meaning |
kolabou meaning |
nabaprika ki |
maha saptami |
maha sasthi |
নবপত্রিকা |
puran |
পুরাণ |
durga puja |
kola bou |
kola bou snan |
puraner golpo |
puraner kotha |
nabapatrika puja |
nabapatrika snan |
nabapatrika durga puja |
durga puja 2024 |
nabapatrika durga puja 2024 |
কলাবউ কি গনেশের স্ত্রী? |
কি কি দিয়ে বানানো হয় কলাবউ? |
কলা বউয়ের সঙ্গে গণেশের সম্পর্ক কি? |
Ganesh and kala bou relation? |
দুর্গা পূজার সময় আমরা মণ্ডপে গিয়ে শ্রী গণেশের পাশে লাল শাড়িতে ঘোমটা ঢাকা একটি কলা বৃক্ষ । অনেকে এটিকে কলা বউ ও শ্রী গণেশের স্ত্রী ও বলে থাকেন। একটি ধারণা স্পষ্ট করা অতি প্রয়োযন, সেটা হলো, যে কলা গাছ গণেশ পশে থাকে সেটি কোনো ভাবেই গণেশ পত্নী নন। এটিকে ‘নবপত্রিকা’ বলা হয় । এটি মা দুর্গা । অর্থাৎ গণেশের জননী । পুরাণ অনুসারে গণেশের স্ত্রীর নাম রিদ্ধি ও সিদ্ধি । আসলে নবপত্রিকা কে ঘোমটা দিয়ে নতুন বধূর মত করে সাজানো হয়, যার ফলে অনেক জায়গায় নবপত্রিকা কে কলাবৌ নামে ডাকা হয়।
নবপত্রিকার আক্ষরিক অর্থ বোঝায় নয়টি পাতা । তবে বাস্তবে নবপত্রিকা নটি পাতা নয়, নটি উদ্ভিদ।
সম্ভবত শবর জাতিগন কোন এক সময় নয়টি গাছ দিয়ে নব দুর্গার পূজা করতেন। সেই থেকে এই রীতি হয়তো দুর্গা পূজোতে প্রবেশ করেছে ।
নয়টি উদ্ভিদ দিয়ে নবপত্রিকা গঠন করা হয় । এই নয়টি উদ্ভিদ মা দুর্গার নয়টি শক্তির প্রতীক । এই নয়টি উদ্ভিদ হল -
রম্ভা কচ্চী হরিদ্রাচ জয়ন্তী বিল্ব দাড়িমৌ।
অশোক মানকশ্চৈব ধান্যঞ্চ নবপত্রিকা।
অর্থাৎ : কদলী বা রম্ভা ( কলা গাছ ), কচু, হরিদ্রা ( হলুদ ), জয়ন্তী , বিল্ব ( বেল ), দাড়িম্ব ( দাড়িম ), অশোক, মানকচু ও ধান ।
একটি সপত্র কলাগাছের সাথে অপর আট টি সপত্র উদ্ভিদ একত্র করে দুটি বেলের সাথে সাদা অপরাজিতা লতা দিয়ে বেঁধে লাল পাড় সাদা শাড়ি পড়িয়ে ঘোমটা দিয়ে বধূর আকার দেওয়া হয় । তারপর তাতে সিঁদুর দিয়ে দুর্গা দেবীর ডান পাশে রাখা হয়।
নবপত্রিকার নয়টি উদ্ভিদ আসলে দেবী দুর্গার নয়টি বিশেষ রূপের প্রতীকরূপে কল্পিত হয়। নটি উদ্ভিদের অধিষ্টাত্রী দেবী
“ রম্ভাধিষ্ঠাত্রী ব্রহ্মাণী, কচ্বাধিষ্ঠাত্রী কালিকা, হরিদ্রাধিষ্ঠাত্রী উমা, জয়ন্ত্যাধিষ্ঠাত্রী কার্তিকী,
বিল্বাধিষ্ঠাত্রী শিবা, দাড়িম্বাধিষ্ঠাত্রী রক্তদন্তিকা,
অশোকাধিষ্ঠাত্রী শোকরহিতা, মানাধিষ্ঠাত্রী চামুণ্ডা ও ধান্যাধিষ্ঠাত্রী লক্ষ্মী “
1. কদলী বা রম্ভা : কদলি গাছ এর অধিষ্টাত্রী দেবী ব্রহ্মাণী;
2. কচু : কচু গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী কালিকা;
3. হরিদ্রা : হরিদ্রা গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী উমা;
4. জয়ন্তী : জয়ন্তী গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী কার্তিকী;
5. বিল্ব : বিল্ব গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী শিবা;
6. দাড়িম্ব : দাড়িম্ব গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী রক্তদন্তিকা;
7. অশোক : অশোক গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী শোকরহিতা;
8. মান : মান গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী চামুণ্ডা;
9. ধান : ধান গাছের অধিষ্টাত্রী দেবী লক্ষ্মী।
এই নয় দেবী একত্রে "নবপত্রিকাবাসিনী নবদুর্গা" নামে নবপত্রিকাবাসিন্যৈ নবদুর্গায়ৈ নমঃ মন্ত্রে পূজিতা হন।
মহাসপ্তমীর দিন সকালে পুরোহিত নিজেই কাঁধে করে নবপত্রিকা নিয়ে যান নিকটস্থ নদী বা কোনো জলাশয়ে। তার পিছন পিছন ঢাকীরা ঢাক বাজাতে বাজাতে এবং মহিলারা শঙ্খ ও উলুধ্বনি করতে করতে যান। শাস্ত্রবিধি অনুযায়ী স্নান করানোর পর নবপত্রিকাকে নতুন শাড়ি পরানো হয়। তারপর পূজামণ্ডপে নিয়ে এসে নবপত্রিকাকে দেবীর ডান দিকে একটি কাষ্ঠসিংহাসনে স্থাপন করা হয়। পূজামণ্ডপে নবপত্রিকা প্রবেশের মাধ্যমে দুর্গাপূজার মূল অনুষ্ঠানটির প্রথাগত সূচনা হয়। নবপত্রিকা প্রবেশের পর দর্পণে দেবীকে মহাস্নান করানো হয়। এরপর বাকি দিনগুলিতে নবপত্রিকা প্রতিমাস্থ দেবদেবীদের সঙ্গেই পূজিত হতে থাকে। বিশেষভাবে লক্ষণীয় হল, নবপত্রিকা প্রবেশের পূর্বে পত্রিকার সম্মুখে দেবী চামুণ্ডার আবাহন ও পূজা করা হয়।
উল্লেখ্য, মার্কণ্ডেয় পুরাণে নবপত্রিকার পূজার উল্লেখ নেই। দেবী ভাগবতে নব দুর্গার উল্লেখ থাকলেও নবপত্রিকার উল্লেখ নেই । কালিকাপুরাণে নবপত্রিকার উল্লেখ না থাকলেও, সপ্তমী তিথিতে পত্রিকাপূজার নির্দেশ রয়েছে।
কৃত্তিবাস ওঝা বিরচিত রামায়ণে রামচন্দ্র কর্তৃক নবপত্রিকা পূজার উল্লেখ রয়েছে – “বাঁধিলা পত্রিকা নব বৃক্ষের বিলাস।”
নবপত্রিকা কি ভাবে দুর্গা পূজার সাথে মিশে গেলো – তা নিয়ে পণ্ডিত গনের নানা মত ।
শস্য দেবীকে দুর্গা দেবীর সাথে মিশিয়ে দেবার জন্য এই রীতির আয়োজন ।
গবেষকদের মতে, নবপত্রিকার পূজা প্রকৃতপক্ষে শস্যদেবীর পূজা।
ডঃ শশিভূষণ দাশগুপ্ত লিখেছেন,
"এই শস্যবধূকেই দেবীর প্রতীক গ্রহণ করিয়া প্রথমে পূজা করিতে হয়, তাহার কারণ শারদীয়া পূজা মূলে বোধহয় এই শস্য-দেবীরই পূজা। পরবর্তীকালের বিভিন্ন দুর্গাপূজার বিধিতে এই নবপত্রিকার বিভিন্ন ব্যাখ্যা দেওয়া হইয়াছে। ... বলাবাহুল্য এই সবই হইল পৌরাণিক দুর্গাদেবীর সহিত এই শস্যদেবীকে সর্বাংশে মিলাইয়া লইবার একটা সচেতন চেষ্টা। এই শস্য-দেবী মাতা পৃথিবীরই রূপভেদ, সুতরাং আমাদের জ্ঞাতে-অজ্ঞাতে আমাদের দুর্গাপূজার ভিতরে এখনও সেই আদিমাতা পৃথিবীর পূজা অনেকখানি মিশিয়া আছে।"
Please LIKE | COMMENT | SHARE | SUBSCRIBE the channel And press the bell Icon.
#কলাবৌ #নবপত্রিকা #kolabou #কলাবউপূজা
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: