ফ্লাইট MH370 পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বিমান রহস্য
Автор: C-GoS 32
Загружено: 2024-08-21
Просмотров: 32
Описание:
মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স Flight MH370 একটি নিয়মিত যাত্রীবাহী বিমান ফ্লাইট যা ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দের ৮ই মার্চ মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর থেকে চীনের বেইজিং যাওয়ার পথে আকাশ থেকে হারিয়ে যায়। যার সাথে সম্পর্কিত বিস্তারিত কোনো তথ্য এখনও পাওয়া যায়নি।
ফ্লাইটটি ৮ই মার্চ কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে স্থানীয় সময় ১২টা ৪১ এ চীনের বেইজিং রাজধানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উদ্দেশ্যে উড্ডয়ন করে। বিমানটিতে ১৫টি দেশের ১২ জন কর্মী ও ২২৭ জন যাত্রীসহ মোট ২৩৯ জন যাত্রী ছিলেন যাদের অধিকাংশই চীনা। উড্ডয়নের এক ঘণ্টা পরই ভিয়েতনামের দক্ষিণে কামাউ-এর আকাশসীমায় প্রবেশের পর বিমানটির সঙ্গে মালয়েশিয়ার বিমান নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। এর পরপরই বিমানটি রাডার থেকে অদৃশ্য হয়ে যায়। বিমানটি রাডার থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার সময় এটি তার নির্ধারিত উচ্চতা ৩৫,০০০ ফুট উপর দিয়ে যাচ্ছিল ও বিমানটির গতি ছিল ৪৭১ নট বা ৮৭২ কিমি/ঘ)।
বিমানটি তার পূর্বনির্ধারিত রুট থেকে বিচ্যুত হয়ে দক্ষিণ দিকে, ভারত মহাসাগরের দিকে চলে যায়। বিমানটি কয়েক ঘণ্টা ধরে এই নতুন রুটে উড়ে যেতে থাকে, যা বিভিন্ন সামরিক রাডারে ধরা পড়ে, তবে এর কারণ আজও অজানা। ককপিট থেকে কোনো সতর্কবার্তা বা সাহায্যের ইঙ্গিত পাঠানো হয়নি।
বিমানটি হারিয়ে যাওয়ার পরপরই বিশ্বজুড়ে বৃহত্তম অনুসন্ধান অভিযান শুরু হয়। বহু দেশ মিলে বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক অনুসন্ধান চালায়, বিশেষ করে ভারত মহাসাগরের দক্ষিণ অংশে। তবে দীর্ঘদিন ধরে চালানো এই অনুসন্ধানেও বিমানটির মূল ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পাওয়া যায়নি।
২০১৫ সালে ভারত মহাসাগরের রিইউনিয়ন দ্বীপের উপকূলে একটি ধ্বংসাবশেষ পাওয়া যায়, যা ফ্লাইট MH370-এর অংশ বলে নিশ্চিত করা হয়। এছাড়া আরও কিছু ধ্বংসাবশেষ মোজাম্বিক, দক্ষিণ আফ্রিকা, এবং মরিশাসে পাওয়া যায়। তবে এই ধ্বংসাবশেষগুলি বিমানটির সম্পূর্ণ অবস্থান সম্পর্কে খুব কম তথ্য সরবরাহ করতে পেরেছে।
বিমানটির নিখোঁজ হওয়া নিয়ে বিভিন্ন তত্ত্ব উঠে আসে, যেমন:
পাইলটের ইচ্ছাকৃত ক্রিয়া: অনেকে বিশ্বাস করেন যে পাইলট হয়ত ইচ্ছাকৃতভাবে বিমানটি রুট থেকে সরিয়েছেন এবং সমুদ্রে ডুবিয়ে দিয়েছেন।
মেকানিক্যাল সমস্যা: কেউ কেউ মনে করেন, বিমানে কোনো গুরুতর প্রযুক্তিগত ত্রুটি দেখা দিয়েছিল, যা রাডার থেকে হারিয়ে যাওয়ার কারণ হতে পারে।
হাইজ্যাক: এও বলা হয় যে বিমানটি হাইজ্যাক করা হয়েছিল, এবং পরে এটিকে নির্দিষ্ট স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
২০১৮ সালে মালয়েশিয়ার সরকার তাদের চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করে, যেখানে তারা উল্লেখ করে যে বিমানটির নিখোঁজ হওয়ার কারণ আজও অজানা রয়ে গেছে। প্রযুক্তিগত বা মানবিক কোনো ত্রুটি সুনির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত করা যায়নি। এবং অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, এবং চীনের যৌথভাবে পরিচালিত অনুসন্ধান কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
ফ্লাইট MH370 রহস্যময় কারণ মূলত এর নিখোঁজ হওয়ার প্রক্রিয়া এবং এর পরে বিমানের কোনও সুনির্দিষ্ট ধ্বংসাবশেষের সন্ধান না পাওয়া। এমনকি বহু দেশের মিলিত অনুসন্ধানেও পুরো বিমানটির অবস্থান চিহ্নিত করা সম্ভব হয়নি। বিমানের রুট পরিবর্তন, কোনো সংকেত না পাঠানো, এবং বিমানবাহিনীর ইতিহাসে সবচেয়ে বড় অনুসন্ধান সত্ত্বেও রহস্য উদ্ঘাটিত না হওয়া - সব মিলিয়ে এটি এক অনন্য রহস্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।
C-GoS 32
#cgos32
#learn #education #mh370 #flightmh370 #plane #lostplane #lostaircraft
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: