অ্যালোভেরা || অ্যালোভেরার বিস্ময়কর উপকারিতা || Amazing Benefits of Aloe Vera
Автор: Food Vitamin info tv
Загружено: 2023-09-23
Просмотров: 85
Описание:
অ্যালোভেরা || অ্যালোভেরার বিস্ময়কর উপকারিতা || Amazing Benefits of Aloe Vera
#food_vitamin_info_tv
প্রাকৃতিক গুণসম্পন্ন ভেষজ উদ্ভিদ অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারীর উপকারিতার কোনো সীমা পরিসীমা নেই। রাস্তাঘাটে কিংবা বাজারে খুবই সহজলভ্য এটি। রস হিসেবে খাওয়া যায় আবার ত্বকের প্রদাহে প্রতিষেধক হিসেবেও লাগানো যায়। এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, জিংক, আয়রন, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, জিঙ্ক, ফলিক অ্যাসিড, অ্যামিনো অ্যাসিড ও ভিটামিন-এ, বি৬ ও বি২ ইত্যাদি, যা স্বাস্থ্যরক্ষার বিভিন্ন কাজে লাগে।
হার্ট সুস্থ রাখে
হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে অ্যালোভেরার জুস। কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয় অ্যালোভেরা। এটি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে এবং রক্তে অক্সিজেন বহন করার ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। দূষিত রক্ত দেহ থেকে বের করে রক্ত কণিকা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। ফলে দীর্ঘদিন হৃদযন্ত্র সুস্থ থাকে।
মাংসপেশী ও জয়েন্টের ব্যথা প্রতিরোধ করে
অ্যালোভেরা মাংসপেশীর ব্যথা কমাতে সাহায্য করে থাকে। এমনকি ব্যথার স্থানে অ্যালোভেরা জেলের ক্রিম লাগালে ব্যথা কমে যায়।
দাঁতের ক্ষয় রোধ করে
অ্যালোভেরার জুস দাঁত এবং মাড়ির ব্যথা উপশম করে থাকে। দাঁতে কোন ইনফেকশন থাকলে তাও দূর করে দেয়। নিয়মিত অ্যালোভেরার জুস খাওয়ার ফলে দাঁতের ক্ষয় রোধ করা সম্ভব।
ওজন হ্রাস করতে
ওজন কমাতে অ্যালভেরা জুস বেশ কার্যকরী। ক্রনিক প্রদাহের কারণে শরীরে মেদ জমে। অ্যালোভেরা জুসের অ্যাণ্টি ইনফ্লামেনটরী উপাদান এই প্রদাহ রোধ করে ওজন হ্রাস করে থাকে। পুষ্টিবিদগণ এসব কারণে ডায়েট লিস্টে অ্যালোভেরা জুস রাখার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
হজমশক্তি বৃদ্ধি করে
হজমশক্তি বৃদ্ধিতে অ্যালোভেরা জুসের জুড়ি নেই। এটি অন্ত্রের উপকারী ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি করে অন্ত্রে প্রদাহ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া রোধ করে, যা হজমশক্তি বাড়িয়ে থাকে। অ্যালোভেরা ডায়রিয়ার বিরুদ্ধেও অনেক ভাল কাজ করে।
ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে
অ্যালোভেরার জুস রক্তে সুগারের পরিমাণ ঠিক রাখে এবং দেহে রক্ত সঞ্চালন বজায় রাখে। ডায়াবেটিসের শুরুর দিকে নিয়মিত এর জুস খাওয়া গেলে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করা সম্ভব। সুতরাং খাওয়ার আগে বা খাওয়ার পরে নিয়মিত অ্যালোভেরা জুস পান করুন তাহলে আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
ত্বকের উপকারে আসে
ত্বকের যত্নে অ্যালোভেরার ব্যবহার সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। অ্যালোভেরার অ্যান্টি ইনফ্লামেনটরী উপাদান ত্বকের ইনফেকশন দূর করে ব্রণ হওয়ার প্রবণতা কমিয়ে দেয়।
রোগ-প্রতিরোগ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে করে
অ্যালোভেরা হল অ্যান্টি ম্যাইকোবিয়াল এবং অ্যান্টি ফাঙ্গাল উপাদানসমৃদ্ধ একটি গাছ। অ্যালোভেরার জুস নিয়মিত পান করলে রোগ-প্রতিরোগ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং দেহের টক্সিন উপাদান দূর করে দেহ সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
মুখের দূর্গন্ধ দূর করে
এতে আছে ভিটামিন-সি, যা মুখের জীবাণু দূর করে মাড়ি ফোলা, মাড়ি থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করে। গবেষণায় দেখা গেছে যে, অ্যালোভেরার জেল মাউথ ওয়াশের বিকল্প হিসেবেও ব্যবহার করা যায়।
চুলের খুশকি দূর করে
মাথায় খুশকি দূর করতে অ্যালোভেরার তুলনা নেই। এমনকি ঝলমল চুলের জন্যেও অ্যালোভেরা অনেক উপকারী। সুতরাং চুলের যত্নে অ্যালোভেরাকে আপনার নিত্যসঙ্গ করে নিন।
মুখের ঘা সারায়
অনেকের মুখে ঘা হয়, আর এই মুখের ঘা দূর করতে অ্যালোভেরা অত্যন্ত কার্যকারী। ঘায়ের জায়গায় অ্যালোভেরার জেল লাগিয়ে দিলে মুখের ঘা ভাল হয়।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
গবেষণায় দেখা গেছে যে, অ্যালোভেরায় রয়েছে অ্যালো ইমোডিন, যা স্তন ক্যান্সার রোধ করে। এছাড়াও অন্যান্য ক্যান্সার প্রতিরোধে অ্যালোভেরা অনেক কার্যকারী ভূমিকা পালন করে থাকে।
ক্লান্তি দূর করে
দেহের দুর্বলতা দ্রুত দূর করে অ্যালোভেরার জুস। আপনি যদি অ্যালোভেরার জুস নিয়মিত পান করেন তাহলে দেহের ক্লান্তিও তো থাকবেই না বরং দেহকে সতেজ ও সুন্দর রাখবে।
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে
অ্যালোভেরার মধ্যে যে জেল থাকে তার অনেক গুণ। এই জেল নিয়মিত পানে পেটের সমস্যা দূর হবে। আর যদি সুষম খাদ্যের পাশাপাশি নিয়মিত অ্যালোভেরার রস পান করেন তাহলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হওয়া সম্ভাব। এছাড়া অ্যালোভেরা জেলে প্রায় ২০ রকম অ্যামিনো অ্যাসিড আছে যা ইনফ্লামেশন এবং ব্যাকটেরিয়া রোধ করে হজম, বুক জ্বালাপোড়া রোধ করে থাকে।
চুল পড়া কমায়
অ্যালোভেরার জুসে প্রোটিয়োলাইটিক এনজাইমস নামে এক ধরনের উৎসেচক থাকে, যা তালুর ত্বকের কোষগুলোর স্বাস্থ্যরক্ষায় বিশেষভাবে কার্যকর। নিয়মিত ব্যবহার করলে বাড়বে চুলের দৈর্ঘ্য, কমে যাবে খুশকি, মাথার তালুর ইনফেকশন। এটি কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করবে এবং চুল থাকবে নরম ও মোলায়েম।
রক্তে শর্করার পরিমাণ কমায়
বহু যুগ ধরে ডায়াবেটিসের প্রাকৃতিক চিকিৎসায় ব্যবহার হয়েছে অ্যালোভেরার জুস। বলা হয়, এই পানীয় নিয়মিত সেবন করলে ইনসুলিন সেনসিটিভিটি বাড়ে, রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করাটা সহজ হয়ে আসে।
#অ্যালোভেরার_বিস্ময়কর_উপকারিতা #অ্যালোভেরা_খাওয়ার_নিয়ম #অ্যালোভেরারউপকারিতা #aloevera #aloeveragel #aloeveraasmr #aloeveraforever #aloeverafacepack #aloeveraproducts #amazingbenefitsofaloevera #অ্যালোভেরার_উপকারি_তাঅপকারিতা #অ্যালোভেরা
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: