মহানবী সা কেন ছেলের বৌকে বিয়ে করেছিলো ? রাসূল সাঃ ও জয়নব রাঃ এর ঐতিহাসিক বিয়ের ঘটনা।
Автор: ইসলামীক জলসা
Загружено: 2025-02-25
Просмотров: 1147
Описание:
মহানবী সা কেন ছেলের বৌকে বিয়ে বরে ছিলো ? রাসূল সাঃ ও জয়নব রাঃ এর ঐতিহাসিক বিয়ের ঘটনা।
মহানবী (সা.)-এর সঙ্গে জনয়ব (রা.)-এর বিয়ের পেছনে একটি ঐতিহাসিক ঘটনা রয়েছে।
ঘটনাটি হলো—এর আগে মহানবী (সা.)-এর পালক পুত্র জায়েদ (রা.)-এর সঙ্গে জয়নব (রা.)-এর বিয়ে হয়েছিল।
.
জাহেলি যুগে পালক পুত্রকে নিজের ঔরসজাত পুত্রের মতো মনে করা হতো।
আনাস ইবনে মালেক (রা.) বর্ণনা করেন, জায়েদ (রা.) সিরিয়ায় বন্দি হন। হাকিম ইবনে হেজাম ইবনে খুয়াইলিদ তাঁকে ক্রয় করে স্বীয় ফুফু খাদিজা (রা.)-কে দান করেন।
খাদিজা (রা.) মহানবী (সা.)-এর খেদমতের জন্য তাঁকে দান করেন।
মহানবী (সা.) জায়েদ (রা.)-কে আজাদ করে দিয়ে পুত্র হিসেবে গ্রহণ করেন। জায়েদ (রা.) মহানবী (সা.)-এর কাছে দীর্ঘদিন ধরে পুত্রের মতো বসবাস করতে থাকেন।
তাঁর পিতা দীর্ঘদিন পর্যন্ত তাঁর অনুসন্ধান করার পর অবশেষে তাঁর সন্ধান পান।
অতঃপর তাঁর পিতা ও চাচা অর্থের বিনিময়ে মহানবী (সা.)-এর কাছ থেকে তাঁদের সন্তানকে ফিরে পাওয়ার আবেদন করেন।
মহানবী (সা.) বলেন, তোমরা ইচ্ছা করলে বিনিময় ছাড়া তাকে নিয়ে নিতে পারো অথবা ইচ্ছা করলে আমার কাছেও রেখে যেতে পারো।
জায়েদ (রা.) মহানবী (সা.)-এর কাছে থেকে যেতে চান এবং তাঁরাও মহানবী (সা.)-এর কাছে রেখে যাওয়াকে পছন্দ করেন।
মহানবী (সা.) তখন বলেন, হে কুরাইশ গোত্র! তোমরা সাক্ষী থাকো! জায়েদ আমার পুত্র, সে আমার ওয়ারিশ হবে।
আর আমিও তার ওয়ারিশ হব। অতঃপর তাঁর পিতা ও চাচা খুশি হয়ে দেশে ফিরে যান। বলা বাহুল্য যে রাসুল (সা.)-এর এ ঘোষণা ছিল নবুয়তপ্রাপ্তির আগে।
অষ্টম হিজরির জমাদিউল আউয়াল মোতাবেক ৬২৯ খ্রিস্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে সংঘটিত মুতার যুদ্ধে সিরিয়ায় জায়েদ (রা.) শহীদ হন।
মুতার যুদ্ধে রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁকে সেনাপতি নিয়োগ করেছিলেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, মুতার যুদ্ধে সেনাপতির দায়িত্ব পালন করবে আমার ছেলে জায়েদ,
সে শহীদ হলে জাফর, সে শহীদ হলে আবদুল্লাহ ইবন রাওয়াহা। এ যুদ্ধে তিনজনই শহীদ হন। তাঁদের শহীদ হওয়ার সংবাদ রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছ পৌঁছলে তিনি ক্রন্দন করেন
এবং শোক প্রকাশ করেন।
পুত্র বলে স্বীকার করলে পুত্র হয় না : আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, ‘তোমরা তাদেরকে তাদের পিতৃপরিচয়ে ডাকো।
এটাই আল্লাহর কাছে ন্যায়সংগত। যদি তোমরা তাদের পিতৃপরিচয় না জানো, তবে তারা তোমাদের ধর্মীয় ভাই ও বন্ধুরূপে গণ্য হবে। ’
(সুরা : সিজদা, আয়াত : ৫) মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি কাউকে স্বীয় পিতা ছাড়া অন্যের বলে ডাকে, তার জন্য বেহেশত হারাম। ’ (বুখারি, হাদিস : ৪৩২৬)
সম্মানিত ভিউয়ার্স
আমাদের ভিডিও গুলো যদি আপনাদের কাছে ভাল লাগে ,
অবশ্যই পরবর্তী ভিডিও সবার আগে দেখার জন্য
আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে আমাদের সাথেই থাকুন এবং
আপনার মতামত আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে,
আমাদেরকে পরবর্তী ভিডিও আপনাদের মনের মতো গড়ে তোলার জন্য সহযোগিতা করুন ,
বিশেষ সতর্কীকরণ: এই চ্যানেলের কোন ভিডিও অনুমতি ছাড়া অন্য কোন চ্যানেলে আপলোড করা কপিরাইট আইনের লঙ্ঘন।আমাদের কোন ভিডিও অন্য কোন চ্যানেল পাওয়া গেলে কপিরাইট আইনের বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
⚠ DO NOT DOWNLOAD & RE-UPLOAD THIS VIDEO IN ANY OTHER ONLINE PLATFORM
▶বিঃদ্রঃ- এই ভিডিওতে ব্যবহৃত কিছু ছবি প্রকৃত ব্যক্তি, ঘটনা, সময় বা স্থানকে উপস্থাপন করে না; দৃশ্যের শূণ্যতা পূরন করতে তা ব্যবহার করা হয়েছে ।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: