"শেষ ঠিকানার কারিগর মনু মিয়া: ৩ হাজার কবর খুঁড়ে ঘোড়ার শোকে মারা গেলেন!"😭
Автор: NG Videos
Загружено: 2025-06-28
Просмотров: 71
Описание:
"শেষ ঠিকানার কারিগর মনু মিয়া: ৩ হাজার কবর খুঁড়ে ঘোড়ার শোকে মারা গেলেন!"😭
#মনু_মিয়া #শেষ_ঠিকানার_কারিগর #মানবিকতা
"শেষ ঠিকানার কারিগর মনু মিয়া: ৩ হাজার কবর খুঁড়ে ঘোড়ার শোকে মারা গেলেন!"
"পৃথিবীতে কিছু মানুষ জন্মায় শুধু অন্যের জন্য। তাঁরা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করে যান জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত। আজ আপনাদের শুনাবো এমনই এক মানুষের গল্প—যিনি জীবনের প্রায় অর্ধশতাব্দী ব্যয় করেছেন কেবল মানুষের শেষ বিদায়ের সঙ্গী হয়ে। নাম তার মো. মনু মিয়া।"
---
[ভয়েসওভার – পুরনো ছবি বা ভিজ্যুয়াল ফুটেজে মনু মিয়ার কাজের দৃশ্য]
কিশোরগঞ্জ জেলার ইটনা উপজেলার জয়সিদ্ধি ইউনিয়নের আলগাপাড়া গ্রামের মনু মিয়া—একজন সাধারণ মানুষ, কিন্তু তার কর্ম ছিল অসাধারণ। ৪৯ বছর ধরে তিনি কবর খুঁড়েছেন ৩ হাজারেরও বেশি মানুষের। তিনি পরিচিত ছিলেন "শেষ ঠিকানার কারিগর" নামে।
---
[ভয়েসওভার – আবেগঘন আবহ সুর]
এই মহান কাজের জন্য তিনি কখনো কোনো পারিশ্রমিক নেননি। যখন কেউ মারা যেত, তখন মনু মিয়া তার কোদাল, খুন্তি আর দরকারি সরঞ্জাম নিয়ে রওনা দিতেন। আগে পায়ে হেঁটে বা যানবাহনে যেতেন, পরে দোকান বিক্রি করে একটি ঘোড়া কেনেন—যাতে দ্রুত মৃতের বাড়িতে পৌঁছাতে পারেন।
---
[ঘোড়ার সঙ্গে তার সম্পর্ক বোঝাতে ভিজ্যুয়াল/ইলাস্ট্রেশন]
ঘোড়াটি ছিল তার সবচেয়ে প্রিয় সঙ্গী। বছরের পর বছর দুজন একসাথে ছুটেছেন কবর খুঁড়তে—বৃষ্টি, ঝড়, রাত-বিরাতে কোনো বাধা তাকে থামাতে পারেনি।
---
[দুর্বৃত্তদের হাতে ঘোড়ার মৃত্যু – নাটকীয় আবহে]
কিন্তু কিছুদিন আগে সেই প্রিয় সঙ্গী ঘোড়াটিকে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। সেই শোক সহ্য করতে পারেননি মনু মিয়া। মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন তিনি। তখন তাকে ঢাকার একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
---
[শেষ মুহূর্তের বর্ণনা – আবেগঘন ভয়েস]
চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফেরেন বটে, কিন্তু আর আগের মত হয়ে উঠেননি। অবশেষে ২০২৫ সালের ২৮ জুন, শনিবার সকাল ৯টায় নিজ বাড়িতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন এই মানুষটি। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)
---
[সাক্ষাৎকার ক্লিপ বা ভয়েস ব্যবহার করতে পারেন: স্থানীয় বাসিন্দা বা অ্যাডভোকেট রোকন রেজার বক্তব্য]
স্থানীয়রা বলছেন—মনু মিয়া শুধু একজন গোরখোদক ছিলেন না, ছিলেন মানবিকতার প্রতীক। অনেকেই আজও বিশ্বাস করতে পারছেন না যে তিনি আর নেই।
অ্যাডভোকেট রোকন রেজা বলেন, “আমি হাসপাতালে গিয়ে বলেছিলাম, আপনাকে অনেকে নতুন ঘোড়া কিনে দিতে চান। তিনি বলেন, আমি এই কাজ করি আল্লাহকে খুশি করতে, মানুষের কাছ থেকে কিছু নিতে চাই না।”
---
[ক্যামেরা ধীরে ধীরে মনু মিয়ার শূন্য বাড়ি বা সমাধির দিকে যায়]
একজন নিঃসন্তান মানুষ হয়েও তিনি হয়ে উঠেছিলেন হাজার মানুষের ‘শেষ যাত্রার সাথী’। যারা চলে গেছেন, তাঁদের বিদায়ের মুহূর্তে ছিলেন পাশে। আজ তিনিও চলে গেলেন, রেখে গেলেন এক অনন্য মানবিকতার চিহ্ন।
---
[শেষ কথায় আবেগ ও সম্মানভরা ভয়েস]
আমরা ভুলে যাই অনেককেই, কিন্তু কিছু মানুষ চিরকাল বেঁচে থাকেন মানুষের হৃদয়ে।
মনু মিয়া ঠিক তেমনই একজন।
তিনি প্রমাণ করে গেছেন—মানবতা আর ভালোবাসা থাকলে সাধারণ মানুষও অসাধারণ হয়ে ওঠেন।
---
🎥 ভিডিও শেষে লেখা আসবে:
“শেষ ঠিকানার কারিগরকে আমাদের পক্ষ থেকে গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।”
“মনু মিয়ার মতো মানুষরা আজীবন আমাদের মনে থাকবেন।”
[ভিডিওতে ব্যবহার করতে পারেন – মনু মিয়ার ছবি, গ্রামের প্রাকৃতিক দৃশ্য, ঘোড়া, কবরস্থান ইত্যাদি]
"শেষ ঠিকানার কারিগর মনু মিয়া: ৩ হাজার কবর খুঁড়ে ঘোড়ার শোকে মারা গেলেন!"😭
#মনু_মিয়া #শেষ_ঠিকানার_কারিগর #মানবিকতা #বাংলার_গর্ব #HumbleHero #RealLifeHero #ঘোড়ার_শোক #ইটনা #কিশোরগঞ্জ #EmotionalStory
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: