The river erosion has plummeted many villages in Padma and Meghna
Автор: BANGLA BD NEWS
Загружено: 2017-07-24
Просмотров: 161
Описание:
নদী ভাঙ্গন//পদ্মা ও মেঘনা নদীতে তলিয়ে গেছে অনেকগুলো গ্রাম
The river erosion has plummeted many villages in Padma and Meghna
মেঘনার ভয়াবহ ভাঙ্গনে চাঁদপুর সেচ প্রকল্প বেড়ি বাঁধ এখন হুমকির মুখে। চাঁদপুর সদর উপজেলার ইব্রাহীমপুর ও সাখুয়া ইউনিয়নের নদী তীরবর্তী এলাকাজুড়ে চলছে ব্যাপক নদী ভাঙ্গন। ঈদের ৩দিন আগ থেকে এ যাবত ওই দুটি ইউনিয়নের প্রায় ২ কি.মি এলাকা নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে। লক্ষ্মীপুর মৃধা বাড়ী, গুচ্ছগ্রাম, পুরাতন বেড়ী বাঁধ, সাখুয়া গ্রাম, বহরিয়া, পশ্চিম রামদাসদী, এমদাদিয়া মাদরাসা, পূর্ব ও পশ্চিম জাফরাবাদ এসব গ্রামে ভাঙ্গনের তীব্রতা খুবই ভয়াবহ। মেঘনার করাল গ্রাসের মুখে প্রায় ৫শতাধিক পরিবার ভিটামাটি হারিয়ে গৃহহীন হয়ে পড়েছে। এসব পরিবারগুলোর এখন আশ্রয় ঠিকানা পার্শ্ববর্তী উঁচু জায়গা অথবা বেড়ী বাঁধ। বিশাল মেঘনার প্রবল স্রোত ও পানি প্রবাহ এখন চাঁদপুর সদর উপজেলার নদী তীরবর্তী পূর্ব পাড় দিয়ে বয়ে চলছে। ফলে নদী ভাঙ্গনের ব্যাপকতা দেখা দেয়। স্থানীয় গ্রামবাসীদের দাবি কোন সরকারই চাঁদপুরের নদী ভাঙন রোধে স্থায়ী কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। বর্তমানে নদীর যে পরিস্থিতি তাতে সরকার শত শত কোটি টাকা খরচ করে কোন লাভ হবে না। এখানে প্রয়োজন মেঘনা নদীর মাঝ বরাবর যে নাভ্যতা সংকট রয়েছে সেখানে পর্যাপ্ত ড্রেজিং করে গভীরতা সৃষ্টি করে নদীর পানি প্রবাহ ও স্রোতের পরিবর্তন করতে হবে। তা না হলে কোন ভাবেই উল্লেখিত এলাকাসহ দেশের বৃহত্তম বেড়ি বাঁধ চাঁদপুর সেচ প্রকল্প রক্ষা করা যাবে না। তাই পরিকল্পিত ড্রেজিংই পারে ভাঙ্গন রোধ করতে। সাখুয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হাফেজ বেপারী জানান, তার ইউনিয়নের ৩শতাধিক বাড়ি-ঘর, বসত ভিটে নদীতে তলিয়ে গেছে। ১৬০ পরিবারের লক্ষীপুর আশ্রয়কেন্দ্রটি পুরোটাই এখন নদীতে অবস্থান করছে। মৃধাবাড়ীর ১০টি পরিবার গৃহহীন। ইব্রাহীমপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান দুলাল মিয়াজী জানান, পশ্চিম জাফরাবাদ থেকে সাখুয়া গ্রাম পর্যন্ত ৩ শতাধিক বাড়ীঘর ভাঙ্গনের কবলে পড়ে ভেঙ্গে ফেলতে হয়েছে। দুই দুই বার ভাঙ্গনের ফলে পূর্ব জাফরাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি নদীগর্ভে। সাড়ে ৪শতাধিক ছাত্র-ছাত্রীর লেখা-পড়া এখন বন্ধ। চাঁদপুর শিল্প ও বনিক সমিতির সাবেক সভাপতি ইউনুছ মিজি জানান, সরকার যেই ১৫৫ কোটি টাকার প্রকল্প হাতে নিয়েছে তার কাজ শুরু করা হয়নি। এভাবে শত শত কোটি টাকা খরচ করে ভাঙন প্রতিরোধ করা যাবে না। এজন্য তিনি নদীতে ড্রেজিং করার জন্য সরকারের সু-দৃষ্টি কামনা করেন। এদিকে ইব্রাহীমপুর ও সাখুয়া ইউনিয়নের নদী ভাঙা যাতে বন্ধ হয় আল্লাহর রহমত কামনা করে বৃহস্পতিবার বাদ আছর খতমে শেফার আয়োজন করে। এ উপলক্ষে দোয়া মাহফিলে ভাঙ্গন কবলিত এলাকার অসংখ্য মানুষ অংশ নিয়ে আল্লাহর কাছে কেঁদে কেঁদে ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং নদী ভাঙা রোধের জন্য সৃষ্টিকর্তার দয়া কামনা করেন। রাজৈর (মাদারীপুর) প্রতিবছরের ন্যায় এ বছরও রাজৈর উপজেলার টেকেরহাট বন্দরের শংকরদির পাড় এলাকায় ভাঙন শুরু হয়েছে। এ পর্যন্ত ৬০টি দোকান ও ৩টি বসত বাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। অনেকগুলো দোকান, মসজিদ, সরকারি টোলঘর এখন হুমকির মুখে পড়েছে। সরেজমিন ঘুরে জানা যায়, কামার পট্টির ৩০টি, কাঠপট্টি ২০টি দোকান, লাল মিয়ার স'মিল, আশরাফ আলীর সারের দোকান, পান্নু শেখের চায়ের দোকান, শামসুদ্দিনের ২টি সেনেটারি দোকান, হরিদাসের মুদী দোকান, গৌতম ও আকুব আলীর ২টি করেও দোকান ও মোস্তফা, শামসুল হক এবং মোতালেব মিয়ার ১টি করে বসত বাড়ি কুমার নদের ভাঙনে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এছাড়া সংকরদী জামে মসজিদ, অনেকগুলো দোকান ও সরকারি টোলঘর যেকোন সময় ভাঙনের কবলে পড়তে পারে। শংকরদির পাড় হাট কমিটির সভাপতি আঃ মান্নান মাতুববর জানান, প্রতিবছরই দোকান ঘর ভাঙছে।
watch video link: • The river erosion has plummeted many villa...
plz like comment share and subscribe my chaneel..
Thank You
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: