মাইগ্রেনের লক্ষণ কি, মাইগ্রেনের ব্যথা দূর করার উপায় ও চিকিৎসা |
Автор: Doctorgiri- ডক্টরগিরি
Загружено: 2024-10-09
Просмотров: 232
Описание:
আজকের ভিডিওতে আলোচনা করা হয়েছে মাইগ্রেনের লক্ষণ কি, মাইগ্রেনের ব্যথা দূর করার উপায় ও চিকিৎসা নিয়ে । আপনার যদি মাইগ্রেন এর সমস্যা থেকে থাকে তাহলে পুরো ভিডিওটি দেখুন । #মাইগ্রেনের_লক্ষণ_কি #মাইগ্রেনের_ব্যথা_দূর_করার_উপায় #মাইগ্রেনের_চিকিৎসা
মাইগ্রেনের ইতিহাস
মাইগ্রেন এক ধরণের মাথাব্যথা যা মাথার একপাশে তীব্র তীক্ষ্ণ বা রূঢ় ব্যথার অনুভূতি দেয়। এটি সাধারণত দীর্ঘস্থায়ী হয় এবং সময়ের সাথে তার রূপ পরিবর্তন করতে পারে।
মাইগ্রেনের লক্ষণ:
মাইগ্রেনের লক্ষণ সাধারণত শুরু হয় তীব্র মাথাব্যথা দিয়ে। এই ব্যথা সাধারণত মাথার একপাশে হয় এবং এর সঙ্গে হতে পারে বমি, বা বমি বমি ভাব, আলোতে অস্বস্তি লাগতে পারে , এবং শব্দকেও লাগতে পারে অসহ্যকর। অনেকেই মাইগ্রেনের ব্যথা শুরুর আগে আগে 'aura’ অনুভব করেন—যেমন দৃষ্টি ঝাপসা হওয়া, চোখের সামনে অস্বাভাবিক ঝলক বা চমক দেখা।
মাইগ্রেনের কারণ
চিকিৎসাবিজ্ঞানে মাইগ্রেন ৩৫০০ বছর আগে থেকেই পরিচিত। মিশরীয় মেডিকেল পেপিরাসেও মাইগ্রেনের কথা লেখা আছে। মাইগ্রেন নিয়ে গ্রীক আরব হয়ে আধুনিক বিজ্ঞানের অনেক অনেক গবেষনা থাকা সত্তেও
মাইগ্রেনের সঠিক কারণ এখনও বোঝা যায়নি, তবে কিছু পরিচিত ট্রিগার রয়েছে, যেসবের জন্য মাইগ্রেন রোগীদের মাইগ্রেনের ব্যাথা ফিরে ফিরে আসে:
যেমন: স্ট্রেস বা মানসিক চাপ, চকলেট, ক্যাফেইন, অ্যালকোহল জাতীয় খাবারের উপাদান, কিছু হরমোনের পরিবর্তন, বিশেষ করে মহিলাদের জন্য মাসিকের সময় হরমোনের পরিবর্তন, এবং কিছু পরিবেশগত উপাদান যেমন, উজ্জ্বল আলো, উচ্চ শব্দ এবং হঠাত তাপমাত্রার পরিবর্তন।
মাইগ্রেনের চিকিৎসা
মাইগ্রেনের চিকিত্সা দুটি ভাগে করা হয়।
১. আচমকা তীব্র মাথাব্যথায় চিকিৎসা:
প্রথমত ব্যথানাশক ওষুধ, যেমন আইবুপ্রোফেন, এসিটামিনোফেন, বা ন্যাপ্রোকসেন সহ সাধারণ ব্যথানাশক ওষুধগুলি তীব্র মাথাব্যথা কমাতে সহায়ক হতে পারে। যা ওভার দ্যা কাউন্টার ড্রাগ, এগুলি আপনি প্রেস্ক্রিপশন ছাড়াই ফার্মেসী থেকে কিনতে পারবেন।
পাশাপাশি চিকিৎসক আপনাকে মাইগ্রেনের জন্য নিরধারিত ওষুধ ট্রিপট্যানস, যেমন সুমাট্রিপটান, জোলমিট্রিপটানের মত ঔষধ প্রেস্ক্রাইব করতে পারেন, যা
মাইগ্রেনের তীব্রতা কমাতে ব্যবহার করা হয়।
২. প্রতিরোধমূলক চিকিৎসা:
যদি মাইগ্রেন ঘন ঘন হয়, তবে চিকিৎসক সাধারণত প্রোফাইল্যাকটিক ওষুধ যেমন বিটা-ব্লকারস, ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকারস বা অ্যান্টিডিপ্রেসেন্টস পরামর্শ দিতে পারেন।
মাইগ্রেনের প্রতিরোধের জন্য বাড়িতে কিছু সাধারণ প্রতিকারও অনুসরণ করা যেতে পারে:
নিয়মিত সময়ে খাবার খান এবং অতি প্রসেসড বা জাঙ্ক ফুড এড়িয়ে চলুন। কিছু খাবার যেমন চকলেট, পনির, এবং ক্যাফেইন মাইগ্রেনকে ট্রিগার করতে পারে। এসব থেকে দূরে থাকুন।
পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন। ডিহাইড্রেশন মাইগ্রেনের একটি সাধারণ ট্রিগার।
স্ট্রেস মাইগ্রেন এটাকের বড় একটি ট্রিগার, তাই স্ট্রেস কমানোর জন্য নিয়মিত ফিজিক্যাল এক্সারসাইজ,
মেডিটেশন, যোগব্যায়াম করতে পারেন।
নিয়মিত মেডিটেশন অভ্যাস গড়ে তুললে তা দীর্ঘমেয়াদী উপকারিতার সঙ্গে মাইগ্রেনের প্রবণতা কমাতে পারে। শারিরীক সমস্যায় মেডিটেশন নিয়ে আমাদের ভিডিও লিংক পাবেন ডেস্ক্রিপশন সেকশনে।
পাশাপাশি পর্যাপ্ত এবং নিয়মিত ঘুম নিশ্চিত করুন। অনিয়মিত ঘুম মাইগ্রেনের ফ্রিকোয়েন্সি বাড়াতে পারে।
চিকিৎসককে কখন দেখবেন?
যদি মাইগ্রেনের তীব্রতা বা ফ্রিকোয়েন্সি খুব বেড়ে যায়, বা মাথাব্যথার সাথে শরীরের এক পাশে দুর্বলতা, চোখের দৃষ্টিতে সমস্যা বা তীব্র জ্বর অনুভব করেন তবে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
আমাদের সাথে থাকুন:
🌐 ওয়েবসাইট: [https://www.doctorgiri.com/]
📘 ফেসবুক পেজ: [https://www.facebook.com/profile.php?...]
Timestamp
00:00 মাইগ্রেনের ইতিহাস
00:50 মাইগ্রেন কি
01:13 মাইগ্রেনের লক্ষণ
01:40 মাইগ্রেনের কারণ
02:28 মাইগ্রেনের চিকিৎসা
04:21 চিকিৎসককে কখন দেখাবেন ?
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: